HindiVyakran
- नर्सरी निबंध
- सूक्तिपरक निबंध
- सामान्य निबंध
- दीर्घ निबंध
- संस्कृत निबंध
- संस्कृत पत्र
- संस्कृत व्याकरण
- संस्कृत कविता
- संस्कृत कहानियाँ
- संस्कृत शब्दावली
- पत्र लेखन
- संवाद लेखन
- जीवन परिचय
- डायरी लेखन
- वृत्तांत लेखन
- सूचना लेखन
- रिपोर्ट लेखन
- विज्ञापन
Header$type=social_icons
- commentsSystem
Bengali Essay on "Computer", "কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা বাংলা অনুচ্ছেদ রচনা" for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10
Essay on Computer in Bengali Language: In this article, we are providing কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা বাংলা অনুচ্ছেদ রচনা for students. Bengali Essay/Paragraph on Computer for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10. খুবই দ্রুতগতিতে কার্য সম্পাদনের জন্য যে ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়, তারই নাম কম্পুটার। ডেটা সৃষ্টির যন্ত্র হিসাবে কম্পুটার কাজ করে। এছাড়া এটিতে প্রচুর পরিমাণে ডেটা সংরক্ষিত থাকে। এই ডেটাগুলি হল টেকস্ট, পিচ্চার, ভয়েস, নম্বর, ফটোগ্রাফ এবং অন্যান্য ধরনের তথ্য, এগুলি মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার হয়। কম্পুটার ব্যতীত জীবনের কথা চিন্তাই করা যায় না। প্রকৃত পক্ষে বর্তমান যুগটি কম্পুটার এবং তার প্রযুক্তিরই বশে, সাধারণভাবে এটি তথ্য প্রযুক্তি নামে পরিচিত। কম্পুটারের সাহায্যে স্কুলের বাচ্চারা শিক্ষার নূতন রীতি, গ্রাফিক ডিজাইন, গেমস এবং শিক্ষা সম্বন্ধীয় অন্যান্য ব্যবহারযােগ্য বিষয় শিখে থাকে। কলেজের বিদ্যার্থীরা এর সাহায্যেই তাদের রিপাের্ট তৈরি করে থাকে। অফিসে বিভিন্ন পদে নিযুক্ত কর্মচারীগণ এরই সাহায্যে গণনা, উৎপাদন এবং সফটওয়ারের উন্নতিসাধন করে থাকে। গ্রন্থাগারের বইগুলিও এই কম্পুটারের সাহায্যেই সুসজ্জিত রাখা হয়। কলকারখানাতেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। এটি স্যাটালাইটকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং উন্নতমানের অস্ত্রশস্ত্রও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ইন্টারনেটের সাহায্যে যাতে আবাল বৃদ্ধ বণিতারা তাদের চাহিদা পূরণ করতে পারে, সেদিকেও তারা দৃষ্টি রাখে। প্রকৃতপক্ষে কম্পুটারের সাহায্যে মানুষের জীবনের বহুমুখী চাহিদা পূরণ হয় এবং এটির সাহায্যে দক্ষতার সাথে তাদের কার্য সম্পাদিত হয়।
Bengali Essay on "Computer", "কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তা বাংলা অনুচ্ছেদ রচনা" for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10
100+ Social Counters$type=social_counter
- fixedSidebar
- showMoreText
/gi-clock-o/ WEEK TRENDING$type=list
- गम् धातु के रूप संस्कृत में – Gam Dhatu Roop In Sanskrit गम् धातु के रूप संस्कृत में – Gam Dhatu Roop In Sanskrit यहां पढ़ें गम् धातु रूप के पांचो लकार संस्कृत भाषा में। गम् धातु का अर्थ होता है जा...
- दो मित्रों के बीच परीक्षा को लेकर संवाद - Do Mitro ke Beech Pariksha Ko Lekar Samvad Lekhan दो मित्रों के बीच परीक्षा को लेकर संवाद लेखन : In This article, We are providing दो मित्रों के बीच परीक्षा को लेकर संवाद , परीक्षा की तैयार...
RECENT WITH THUMBS$type=blogging$m=0$cate=0$sn=0$rm=0$c=4$va=0
- 10 line essay
- 10 Lines in Gujarati
- Aapka Bunty
- Aarti Sangrah
- Akbar Birbal
- anuched lekhan
- asprishyata
- Bahu ki Vida
- Bengali Essays
- Bengali Letters
- bengali stories
- best hindi poem
- Bhagat ki Gat
- Bhagwati Charan Varma
- Bhishma Shahni
- Bhor ka Tara
- Boodhi Kaki
- Chandradhar Sharma Guleri
- charitra chitran
- Chief ki Daawat
- Chini Feriwala
- chitralekha
- Chota jadugar
- Claim Kahani
- Dairy Lekhan
- Daroga Amichand
- deshbhkati poem
- Dharmaveer Bharti
- Dharmveer Bharti
- Diary Lekhan
- Do Bailon ki Katha
- Dushyant Kumar
- Eidgah Kahani
- Essay on Animals
- festival poems
- French Essays
- funny hindi poem
- funny hindi story
- German essays
- Gujarati Nibandh
- gujarati patra
- Guliki Banno
- Gulli Danda Kahani
- Haar ki Jeet
- Harishankar Parsai
- hindi grammar
- hindi motivational story
- hindi poem for kids
- hindi poems
- hindi rhyms
- hindi short poems
- hindi stories with moral
- Information
- Jagdish Chandra Mathur
- Jahirat Lekhan
- jainendra Kumar
- jatak story
- Jayshankar Prasad
- Jeep par Sawar Illian
- jivan parichay
- Kashinath Singh
- kavita in hindi
- Kedarnath Agrawal
- Khoyi Hui Dishayen
- Kya Pooja Kya Archan Re Kavita
- Madhur madhur mere deepak jal
- Mahadevi Varma
- Mahanagar Ki Maithili
- Main Haar Gayi
- Maithilisharan Gupt
- Majboori Kahani
- malayalam essay
- malayalam letter
- malayalam speech
- malayalam words
- Mannu Bhandari
- Marathi Kathapurti Lekhan
- Marathi Nibandh
- Marathi Patra
- Marathi Samvad
- marathi vritant lekhan
- Mohan Rakesh
- Mohandas Naimishrai
- MOTHERS DAY POEM
- Narendra Sharma
- Nasha Kahani
- Neeli Jheel
- nursery rhymes
- odia letters
- Panch Parmeshwar
- panchtantra
- Parinde Kahani
- Paryayvachi Shabd
- Poos ki Raat
- Portuguese Essays
- Punjabi Essays
- Punjabi Letters
- Punjabi Poems
- Raja Nirbansiya
- Rajendra yadav
- Rakh Kahani
- Ramesh Bakshi
- Ramvriksh Benipuri
- Rani Ma ka Chabutra
- Russian Essays
- Sadgati Kahani
- samvad lekhan
- Samvad yojna
- Samvidhanvad
- Sandesh Lekhan
- sanskrit biography
- Sanskrit Dialogue Writing
- sanskrit essay
- sanskrit grammar
- sanskrit patra
- Sanskrit Poem
- sanskrit story
- Sanskrit words
- Sara Akash Upanyas
- Savitri Number 2
- Shankar Puntambekar
- Sharad Joshi
- Shatranj Ke Khiladi
- short essay
- spanish essays
- Striling-Pulling
- Subhadra Kumari Chauhan
- Subhan Khan
- Suchana Lekhan
- Sudha Arora
- Sukh Kahani
- suktiparak nibandh
- Suryakant Tripathi Nirala
- Swarg aur Prithvi
- Tasveer Kahani
- Telugu Stories
- UPSC Essays
- Usne Kaha Tha
- Vinod Rastogi
- Vrutant lekhan
- Wahi ki Wahi Baat
- Yahi Sach Hai kahani
- Yoddha Kahani
- Zaheer Qureshi
- कहानी लेखन
- कहानी सारांश
- तेनालीराम
- मेरी माँ
- लोककथा
- शिकायती पत्र
- हजारी प्रसाद द्विवेदी जी
- हिंदी कहानी
RECENT$type=list-tab$date=0$au=0$c=5
Replies$type=list-tab$com=0$c=4$src=recent-comments, random$type=list-tab$date=0$au=0$c=5$src=random-posts, /gi-fire/ year popular$type=one.
- अध्यापक और छात्र के बीच संवाद लेखन - Adhyapak aur Chatra ke Bich Samvad Lekhan अध्यापक और छात्र के बीच संवाद लेखन : In This article, We are providing अध्यापक और विद्यार्थी के बीच संवाद लेखन and Adhyapak aur Chatra ke ...
Join with us
Footer Social$type=social_icons
- loadMorePosts
প্রবন্ধ রচনা- আধুনিক জীবনে কম্পিউটার | Computers in Modern Life Essay in Bengali
আধুনিক জীবনে কম্পিউটার | computers in modern life essay in bengali.
[প্রবন্ধ-সংকেত- ভূমিকা | গঠন প্রণালী কম্পিউটরের শ্রেণী বিভাগ | ব্যবহার ক্ষেত্র | ভারতে প্রচলন | উপসংহার]
■ ভূমিকা:- বিজ্ঞান তার আবিষ্কারের মহারথ অবিশ্রান্ত গতিতে এগিয়ে এনে সাম্প্রতিক কালে বিস্ময়কর যে বস্তুটি উপহার দিয়েছে তা হল— ‘কম্পিউটর’। যার বাংলা প্রতিশব্দ ‘যন্ত্রগণক’। ইংরাজী অভিধানে এই শব্দটি ছিল না। ১৯৬৪ সালে এই শব্দটি ল্যাটিন ‘Computair’ শব্দটির নব রূপান্তররূপে অভিধানে স্বীকৃতি পেয়েছে।
ইংরেজ গণিতবিদ্ Charles Cabbage এই শতাব্দীর বিস্ময়কর শ্রেষ্ঠতম উপহারটি বিশ্বের মাঝে উন্মুক্ত করেছেন তাঁর অসামান্য আবিষ্কারের মাধ্যমে। যে কোন সরল বা জটিল অঙ্ক, যে কোন তথ্য, যে কোন সমস্যার সহজ সমাধানে এই বৈজ্ঞানিক অবদানটির জুড়ি নেই। কম্পিউটর বর্তমানে বিশ্বকে আধুনিকতা, নির্ভুল ক্ষিপ্রতার দিকে অনেকটা অগ্রসর করে দিয়েছে।
■ গঠন প্রণালী:- কম্পিউটরের গঠন প্রণালী অত্যন্ত জটিল। মানবদেহে যেমন প্রধান অঙ্গ মস্তিষ্ক। তেমনি কম্পিউটারের প্রধান শক্তি হল তার মগজ— ‘Central Processing Unit’। কম্পিউটরের দুটি অংশ আছে, ‘input’ এবং ‘output’। input অংশটির কাজ হল তথ্য সংগ্রহ করা আর output -এর কাজ হল গৃহীত তথ্যগুলিকে বাইরে প্রকাশ করা। কম্পিউটরের নিজস্ব ভাষা সংকেত আছে, যাকে বলা হয়— ‘Programing Language’।
তাছাড়া কম্পিউটরকে স্বয়ং সম্পূর্ণ করতে তার সঙ্গে যুক্ত করা হয়, ‘Type write key Board’, ‘Line Printer’, Cardriver’, ‘Card Punch’ ও Magnet Tape ! এছাড়াও অন্যান্য অপ্রধান ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ নিয়ে কম্পিউটর গঠন করা হয়।
■ কম্পিউটরের শ্রেণী বিভাগ:- বিজ্ঞানের গবেষণাগার থেকে শুরু করে কারখানা এমন কি ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের কাছেও নানা শ্রেণীর বৃহৎ ও ক্ষুদ্র কম্পিউটর দেখা যায়। ক্যালকুলেটরও এক শ্রেণীর কম্পিউটর। নানা ধরনের কম্পিউটরের মধ্যে মূলতঃ ‘Univar’, ‘I. B. M. –640’, ‘System – 360’, I. C.N – 2900 এবং ‘Super Computer Cyber বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
■ ব্যবহার ক্ষেত্র:- কম্পিউটরের ব্যাপক ব্যবহার সর্বপ্রথম দেখা গিয়েছিল, পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্রে, ক্ষেপণাস্ত্রাগারে ও কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণাগারে। পরবর্তীকালে লৌকিক ব্যবহার ক্ষেত্র যেমন— ব্যাঙ্ক, রেলের আসন সংরক্ষণ, চিকিৎসা, আয়ব্যয় হিসাব নির্ধারণ, জনগণনা, শিক্ষাদান প্রভৃতিতে ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। সাম্প্রতিক কালে নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় কম্পিউটরের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ ও গণনা করা হয়েছে।
তাছাড়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস নির্ণয় করতে এখন যন্ত্রগণকই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এমনকি এর সাহায্যে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, চোর ডাকাত ধরা, শিল্প, বাণিজ্য, সাহিত্য সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য জানা যায়।
■ ভারতে প্রচলন:- বিশ্বের প্রতিটি দেশে যখন কম্পিউটরের বিস্ময়কর ব্যবহার ব্যাপক হারে চালু হয়েছিল। তার অনেক পরে ১৯৭৫ সালে ভারতে কম্পিউটরের ব্যবহার প্রচলন করা হলেও বেকারী বৃদ্ধির যুক্তি প্রদর্শন করে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এর প্রয়োগে বাধা দিয়েছিল। ১৯৮৪ সালে ভারত সরকার কম্পিউটর নীতি স্থির করে দেশে ব্যাপকভাবে কম্পিউটর ব্যবহারের পথ প্রশস্ত করে দেয়। বর্তমানে ভারতে বিভিন্ন সরকারী ও বে-সরকারী প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকহারে কম্পিউটর ব্যবহারের পথ প্রশস্থ করে দেয়। বর্তমানে ভারতবর্ষের বিভিন্ন সরকারী ও বে-সরকারী প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকহারে কম্পিউটর ব্যবহার চলছে। এর ফলে কিছু সংস্থায় কর্মী নিয়োগ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেলেও তার প্রতিক্রিয়া মারাত্মক হয়নি। কম্পিউটরের Automotion -এর মাধ্যমে হয়তো কর্মী নিয়োগ কিছু পরিমাণে কম হয়। কিন্তু এর মাধ্যমেই ভারত আধুনিক বিশ্বের অগ্রগতিশীল অন্যান্য উন্নত দেশগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েনি।
■ উপসংহার:- কম্পিউটর ব্যবহার নিষিদ্ধ করার দাবীতে সমগ্র ভারতে নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি এর প্রতিবাদে বিরোধীরা মিটিং মিছিল, স্লোগানে চতুর্দিকে ভরিয়ে তুলেছে। তাদের মূল বক্তব্য — এতে বেকার সমস্যা বাড়বে। কম্পিউটর হয়তো সত্যিই বেকরা বৃদ্ধি করবে? কিন্তু কম্পিউটর ছাড়া আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক প্রগতির যুগে ভারতবাসী নিশ্চিতভাবে পিছিয়ে পড়বে একথা অস্বীকার করা যাবে না। তাইতো আজ বৃত্তিমূলক শিক্ষাক্ষেত্রে কম্পিউটর পাঠাসূচীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বহু ছাত্র-ছাত্রী এই বিদ্যা অর্জন করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ভারতের মত দরিদ্র দেশে লক্ষ লক্ষ বেকারের জীবনে তথা ব্যবসা ক্ষেত্রে কম্পিউটর আশীর্বাদ রূপে যে ভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তার প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে, তা যেন সর্বদা মানবিক কল্যাণেই ব্যবহৃত হয়। অন্যথায় কম্পিউটর সর্বক্ষেত্রে অনর্থ বহন করবে।
Confirm Password *
By registering, you agree to the Terms of Service and Privacy Policy . *
Username or email *
Forgot Password
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Sorry, you do not have permission to ask a question, You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
Bengali Forum
Bengali forum latest questions, কম্পিউটার রচনা | bangla essay on computer.
You must login to add an answer.
কম্পিউটার ( Computer Rachana)
ভূমিকা : বিজ্ঞান আধুনিক জগতের অগ্রগতিকে নিত্য নূতন দানে সমৃদ্ধ ও প্রাণবন্ত করে রেখেছে। কম্পিউটার আধুনিক বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। এমনকী প্রাইমারির ছাত্র – সেও জানে কম্পিউটারের নাম। শুধুমাত্র নাম জানা নয়, ক্লাসে, বাড়িতে সে কম্পিউটারের বান্সের সম্মুখে বসে বােতাম টেপা টেপি করছে। কুল কলেজের ছাত্র নিচ্ছে কম্পিউটারের পাঠ। আবার নিজেকে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের প্রস্তুতি নিতে দল বেঁধে ছেলেমেয়েরা ভর্তি হচ্ছে কম্পিউটার শিক্ষাকেন্দ্রে। সারা বিশ্বে আজ কম্পিউটারের একচ্ছত্র আধিপত্য। তাই কম্পিউটারই আজ আবালবৃদ্ধবনিতার ধ্যান জন।
কম্পিউটারের স্বরূপ : কম্পিউটারের বাংলা নাম যন্ত্রগণক। কিন্তু শুধু এই নামটি দিয়ে কম্পিউটারের বিস্ময়কর কাণ্ড-কারখানা বােঝানাে যায় না। কম্পিউটারের কাজ হল – তথ্য সংগ্রহ, তথ্যের প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাত তথ্য সরবরাহ। এই সবগুলি কাজকে একত্রে কম্পিউটার ব্যবস্থা বলা হয়। এই ব্যবস্থায় ধরনের যন্ত্রপাতি থাকে। এক ধরনের যন্ত্রের সাহায্যে কম্পিউটারে তথ্য পাঠানাে হয়, আর অন্য ধরনের যন্ত্রের সাহায্যে কম্পিউটারে জমিয়ে রাখা বা প্রক্রিয়াজাত তথ্যগুলি ব্যবহারকারীর কাছে পৌছে দেওয়া হয়। প্রথম ধরনের যন্ত্রের নাম ইনপুট যন্ত্র আর দ্বিতীয় ধরনের নাম আউটপুট যন্ত্র। ইনপুট যন্ত্রে রয়েছে মাউস, কি-বাের্ড, স্ক্যানার। ইত্যাদি আর আউটপুট যন্ত্রে রয়েছে – স্ক্রিন, স্পীকার, প্রিন্টার ইত্যাদি।
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার : কম্পিউটারের মূল দুটি অংশ হল – হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার। হার্ডওয়্যার বলতে কম্পিউটারের মধ্যে যত সব যন্ত্রপাতি রয়েছে, সেগুলিকে বােঝায়। বিভিন্ন পদ্ধতি, রুটিন, প্রোগ্রাম সফটওয়্যার বলা হয়। দুপ্রকারের সফটওয়্যার আছে। যেমন – অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ও অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার। কোন কিছু লেখা, ছবি আঁকা, হিসাব নিকাশ সব করা হয় অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারের সাহায্যে। আর অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় কম্পিউটার চালানোর জন্য। বিস্ময়কর কম্পিউটার : কম্পিউটারকে এক কথায় বলা যেতে পারে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভান্ডার ঘর। এই ভান্ডার ঘরের কোনে সীমা পরিসীমা নেই। এই ঘরে যত খুশি তথ্য ঢুকিয়ে রাখা যায়। হাজার হাজার বইয়ের পাতা কম্পিউটার তার পেট্টে জমা রাখতে পারে। আবার মানুষের যখন প্রয়োজন তখন সে তা বের করে দিতেও পারে ৷ কম্পিউটারে একটা ইদুরের মতাে যন্ত্র আছে, তার নাম ‘মাউস’। এটি নেড়ে কম্পিউটারকে নির্দেশ দিলে, আপনার নির্দেশ মতো প্রয়োজনীয় তথ্য আপনার চোখের আসে কম্পিউটার হাজির করে দিবে।
ব্যবহারে সুবিধা : কম্পিউটার ব্যবহারে চারটি প্রধান সুবিধা উল্লেখযোগ্য। অতি অল্প সময়ে এর মাধ্যমে বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যার সমাধান করা যায় ।প্রভূত তথ্যকে সঞ্চিত ও সজ্জিত করে রাখার ক্ষমতা এর আছে। এই যন্ত্রগণক নির্ভুল তথ্য ও কার্যক্রমের অনুসরণে নির্ভুল অনায়াসসাধ্য সমাধান করে দিতে পারে। তথ্য ও কার্যক্রমের বৈচিত্র্য অনুসরণে সূক্ষ ও জটিল কার্য সম্পাদন করার অভাবনীয় ক্ষমতা এর আছে।
ইন্টারনেট, ই-মেইল : কম্পিউটারের দৌলতে আজ গােটা পৃথিবীটা মানুষের হাতের মুঠোয় এসে গেছে। কম্পিউটারের কল্যাণে বিশ্ব জুড়ে চালু হয়েছে ইন্টারনেট, ই-মেল, ওয়েব সাইট ইত্যাদি বিস্ময়কর পরিষেবা। টেলিফোনের বদলে কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য আধান প্রধান করাই হল ইন্টারনেট সিস্টেম। ই-মেল হল ইলেকট্রনিক মেইল। ইন্টারনেটের মাধ্যমে মুহূর্তে ই. মেলের বার্তা প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায়। ইন্টারনেটের সাহায্যে সারা বিশ্বের জ্ঞান ভান্ডার কে নিজস্ব কম্পিউটারে সংগ্রহ করে রাখা যায় এবং নতুন কোন প্রোাম চালু করা যায়।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার : মানবজীবনে কম্পিউটার যে কীভাবে পরিষেণা দিয়ে চলেছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। এর সাহায্যে কোনও প্রতিষ্ঠানের বিপুল সংখ্যক কর্মীদের মাসিক বেতন এবং বাৎসরিক আয় ব্যয়ের হিসাব নির্ণয় করা হয়ে থাকে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর নানা প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার কাজে কম্পিউটার ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া পরীক্ষার ফল প্রকাশ, মহাকাশযানের নির্ভুল উৎক্ষেপণ ও গতিপথ নির্দেশ ইত্যাদি সব বিচিত্র কাজই এই যন্ত্র নির্ভুলভাবে করে থাকে। তথ্য প্রযুক্তির প্রসার : বর্তমান যুগকে তথ্য প্রযুক্তির যুগ বলা হয়। তথ্য প্রযুক্তি আজ একটা জীবনমুখী বিদ্যা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আজ বহু ছাত্রছাত্রী তথ্য প্রযুক্তিবিদ্যায় শিক্ষা প্রাপ্তি হয়ে জীবিকার নতুন পথ খুঁজে পেয়েছে। এই প্রযুক্তির অনেক কম্পিউটার। আজ কম্পিউটার প্রচুর বেকারের রােজগারের সংস্থান করে দিয়েছে। উপসংহার : কম্পিউটার অসাধ্য সাধন করে চলেছে। অসম্ভবকে সম্ভব। করেছে। প্রযুক্তিবিদ্যার দ্বারা কম্পিউটার পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দিচ্ছে। পদার্থ বিজ্ঞানী লরেন্স ক্রস বলেছেন, বিবর্তন যদি মানুষের এগিয়ে চলার মূল নীতি হয়, তাহলে আগামী দিনে সমাজ বদলে সবচেয়ে বড়াে ভূমিকা নিবে কম্পিউটার। কম্পিউটার বহুল পরিমাণে ব্যবহারের ফলে বেকারত্ব বাড়বে কারণ কম্পিউটার চারজন মানুষের কাজ একসঙ্গে করতে পারে। তথাপি আধুনিক জীবনে কম্পিউটারকে মেনে নিতেই হবে।
Very nice essay! But the writer should use more difficult Bangla words which will convert the essay more nicer and appreciable.
Thank you for your valuable suggestion. I will keep that in my mind in future work.
Add Bengali Forum to your Homescreen!
Essay on Computer
Table of Contents
लंबा और छोटा कंप्यूटर निबंध
कंप्यूटर शब्द का इस्तेमाल एक ऐसे व्यक्ति के लिए किया जाता था जो आज के विपरीत गणना करता है। आधुनिक कंप्यूटर की ओर ले जाने वाले प्रारंभिक प्रोटोटाइप के विकास का श्रेय पूरे इतिहास में कई व्यक्तियों को दिया जाता है। ट्रांजिस्टर कंप्यूटरों और फिर एकीकृत सर्किट कंप्यूटरों के साथ शुरू हुई सफलताओं की एक श्रृंखला के परिणामस्वरूप ट्रांजिस्टर प्रौद्योगिकी और एकीकृत सर्किट चिप का विकास हुआ, जिसके कारण डिजिटल कंप्यूटरों ने बड़े पैमाने पर एनालॉग कंप्यूटरों को बदल दिया।
इस निबंध में, हम कंप्यूटर के विभिन्न घटकों और प्रकारों पर चर्चा करेंगे और विभिन्न क्षेत्रों में उनके उपयोग के बारे में बात करेंगे।
अंग्रेजी में लंबा कंप्यूटर निबंध
कंप्यूटर एक इलेक्ट्रॉनिक उपकरण है जो डेटा या सूचना में हेरफेर करता है। यह जानकारी को संग्रहीत, पुनर्प्राप्त और संसाधित कर सकता है। हम कंप्यूटर का उपयोग करके दस्तावेज़ टाइप कर सकते हैं, ईमेल भेज सकते हैं, गेम खेल सकते हैं और वेब ब्राउज़ कर सकते हैं। इसका उपयोग स्प्रेडशीट, प्रस्तुतियों और यहां तक कि वीडियो को संपादित करने या उन्हें बनाने के लिए भी किया जा सकता है।
प्रारंभिक कंप्यूटरों की कल्पना केवल गणना के उपकरणों के रूप में की गई थी। अबेकस जैसे सरल हस्तचालित उपकरणों ने प्राचीन काल से ही व्यक्तियों को गणना करने में मदद की है। कुछ यांत्रिक उपकरणों को औद्योगिक क्रांति की शुरुआत में लंबे, थकाऊ कार्यों को स्वचालित करने के लिए बनाया गया था, जैसे कि करघे के लिए मार्गदर्शक पैटर्न। 20वीं सदी की शुरुआत में, अधिक परिष्कृत विद्युत मशीनों ने विशेष एनालॉग गणनाएं कीं।
कंप्यूटर के सामान्य घटक
कंप्यूटर के वे सभी भाग जो मूर्त भौतिक वस्तुएं हैं, हार्डवेयर शब्द के अंतर्गत आते हैं। हार्डवेयर में सर्किट, कंप्यूटर चिप्स, ग्राफिक्स कार्ड, साउंड कार्ड, मेमोरी (रैम), मदरबोर्ड, डिस्प्ले, बिजली की आपूर्ति, केबल, कीबोर्ड, प्रिंटर और “माइस” इनपुट डिवाइस शामिल हैं।
पांच मुख्य हार्डवेयर घटक हैं:
ये ऐसे उपकरण हैं जिनका उपयोग सेंट्रल प्रोसेसिंग यूनिट में डेटा/सूचना दर्ज करने के लिए किया जाता है। उदाहरण- कीबोर्ड, माउस, स्कैनर, डॉक्यूमेंट रीडर, बारकोड रीडर, ऑप्टिकल कैरेक्टर रीडर, मैग्नेटिक रीडर आदि।
- आउटपुट डिवाइस:
ये ऐसे उपकरण हैं जो संसाधित डेटा/सूचना को मानव-पठनीय रूप में प्रदान करते हैं। उदाहरण- मॉनिटर, प्रिंटर, स्पीकर, प्रोजेक्टर आदि।
- नियंत्रण विभाग:
नियंत्रण इकाई कंप्यूटर के विभिन्न घटकों को संभालती है; यह प्रोग्राम के लिए निर्देशों को पढ़ता है और व्याख्या करता है (डीकोड करता है), उन्हें नियंत्रण संकेतों में परिवर्तित करता है जो अन्य कंप्यूटर भागों को सक्रिय करते हैं।
- अंकगणितीय तर्क इकाई:
यह अंकगणितीय और तार्किक कार्यों को करने में सक्षम है। एक विशिष्ट एएलयू द्वारा समर्थित अंकगणितीय संचालन का सेट जोड़ और घटाव तक सीमित हो सकता है या इसमें गुणन, विभाजन, त्रिकोणमिति जैसे साइन, कोसाइन, आदि और वर्गमूल के कार्य शामिल हो सकते हैं।
- सेंट्रल प्रोसेसिंग यूनिट:
ALU, कंट्रोल यूनिट और रजिस्टर और मिलकर CPU कहलाते हैं। इसे कभी-कभी कंप्यूटर का दिमाग भी कहा जाता है, और इसका काम कमांड को निष्पादित करना है। जब भी हम कोई कुंजी दबाते हैं, माउस क्लिक करते हैं, या कोई एप्लिकेशन शुरू करते हैं तो हम CPU को निर्देश भेजते हैं।
सॉफ्टवेयर कंप्यूटर के उन हिस्सों को संदर्भित करता है, जैसे प्रोग्राम, डेटा, प्रोटोकॉल आदि, जिनका कोई भौतिक रूप नहीं होता है। भौतिक हार्डवेयर के विपरीत, जिससे सिस्टम बनाया गया है, सॉफ्टवेयर कंप्यूटर सिस्टम का वह हिस्सा है जिसमें एन्कोडेड जानकारी या कंप्यूटर निर्देश होते हैं।
इसे कभी-कभी “फर्मवेयर” कहा जाता है जब सॉफ़्टवेयर को हार्डवेयर में संग्रहीत किया जाता है जिसे आसानी से संशोधित नहीं किया जा सकता है, जैसे आईबीएम पीसी संगत कंप्यूटर पर BIOS ROM के साथ।
कंप्यूटर हार्डवेयर और सॉफ्टवेयर को एक-दूसरे की आवश्यकता होती है, और उनमें से किसी का भी वास्तविक रूप से उपयोग नहीं किया जा सकता है। एक सामान्य-उद्देश्य वाले कंप्यूटर के चार मुख्य घटक होते हैं: अंकगणितीय तर्क इकाई (ALU), नियंत्रण इकाई, मेमोरी और I/O (सामूहिक रूप से इनपुट और आउटपुट कहा जाता है) डिवाइस।
कंप्यूटर का उपयोग
कंप्यूटर का उपयोग विभिन्न क्षेत्रों में किया जाता है, जैसे कि घरों, व्यवसायों, सरकारी कार्यालयों, अनुसंधान संगठनों, शैक्षणिक संस्थानों, चिकित्सा, मनोरंजन आदि में उनकी विशेषताओं और शक्तिशाली कार्यों के कारण। वे क्षेत्रों और कंपनियों को एक नए स्तर पर ले गए हैं।
कंप्यूटर विज्ञान, अनुसंधान और इंजीनियरिंग में डेटा के संग्रह, विश्लेषण, वर्गीकरण और भंडारण के लिए सबसे उपयुक्त हैं। वे वैज्ञानिकों को एक दूसरे के साथ आंतरिक और अंतरराष्ट्रीय स्तर पर डेटा का आदान-प्रदान करने में भी मदद करते हैं।
सरकारी क्षेत्र में कंप्यूटर का उपयोग विभिन्न कार्यों को करने और उनकी सेवाओं में सुधार करने के लिए किया जाता है। ज्यादातर मामलों में, डेटा प्रोसेसिंग कार्य, नागरिकों के डेटाबेस का रखरखाव, और कागज रहित वातावरण को बढ़ावा देना कंप्यूटर का उपयोग करने का प्राथमिक उद्देश्य है। इसके अलावा देश की रक्षा प्रणाली में कंप्यूटर की अहम भूमिका होती है।
- स्वास्थ्य और चिकित्सा-
उनका उपयोग रोगियों से जानकारी, रिकॉर्ड, लाइव रोगी निगरानी, एक्स-रे और बहुत कुछ संरक्षित करने के लिए किया जाता है। कंप्यूटर प्रयोगशाला उपकरण स्थापित करने, हृदय गति और रक्तचाप की निगरानी आदि में सहायता करते हैं। इसके अलावा, कंप्यूटर चिकित्सकों को अन्य चिकित्सा विशेषज्ञों के साथ रोगी डेटा का आसानी से आदान-प्रदान करने की अनुमति देते हैं।
वे लोगों को एक ही स्थान पर विभिन्न शैक्षिक सामग्री (जैसे चित्र, वीडियो, ई-पुस्तकें, आदि) प्राप्त करने में मदद करते हैं। साथ ही, कंप्यूटर ऑनलाइन कक्षाओं, ऑनलाइन ट्यूशन, ऑनलाइन परीक्षाओं और कार्य और परियोजना निर्माण के लिए सबसे उपयुक्त हैं। साथ ही, उनका उपयोग छात्र के प्रदर्शन और अन्य डेटा को बनाए रखने और ट्रैक करने के लिए किया जा सकता है।
अधिकांश देश ऑनलाइन बैंकिंग सिस्टम का उपयोग करते हैं ताकि ग्राहक सीधे अपने डेटा तक पहुंच सकें। लोग अपने खाते की शेष राशि सत्यापित कर सकते हैं, नकद हस्तांतरण कर सकते हैं और क्रेडिट कार्ड सहित ऑनलाइन बिलों का भुगतान कर सकते हैं। इसके अलावा, बैंक लेनदेन को निष्पादित करने और क्लाइंट की जानकारी, लेनदेन रिकॉर्ड आदि को स्टोर करने के लिए कंप्यूटर का उपयोग करते हैं।
अंग्रेजी में लघु कंप्यूटर निबंध
कंप्यूटर एक प्रोग्राम करने योग्य उपकरण है जो कच्चे डेटा (इनपुट) को स्वीकार करता है और परिणाम की आपूर्ति करने के लिए निर्देशों के समूह (एक प्रोग्राम) के साथ इसे आउटपुट के रूप में संसाधित करता है। यह गणितीय और तार्किक संचालन करने के बाद आउटपुट प्रदान करता है और भविष्य में उपयोग के लिए आउटपुट को बचा सकता है। “कंप्यूटर” शब्द लैटिन में “कम्प्यूटर” शब्द से निकला है, जिसका अर्थ है गणना करना।
कंप्यूटर के प्रकार
कंप्यूटर विभिन्न मानदंडों के आधार पर विभिन्न प्रकार के होते हैं। उनके आकार के आधार पर कंप्यूटर पांच प्रकार के होते हैं:
- माइक्रो कंप्यूटर-
यह एक एकल-उपयोगकर्ता कंप्यूटर है जिसमें अन्य प्रकारों की तुलना में गति और भंडारण की क्षमता कम होती है। सीपीयू के लिए, यह एक माइक्रोप्रोसेसर का उपयोग करता है। लैपटॉप, डेस्कटॉप कंप्यूटर, पर्सनल डिजिटल असिस्टेंट (पीडीए), टैबलेट और स्मार्टफोन माइक्रो कंप्यूटर के सामान्य उदाहरण हैं। माइक्रो कंप्यूटर आमतौर पर सामान्य उपयोग के लिए डिज़ाइन और निर्मित किए जाते हैं, जैसे ब्राउज़िंग, सूचना खोज, इंटरनेट, एमएस ऑफिस, सोशल मीडिया, आदि।
- मिनी कंप्यूटर-
मिनी कंप्यूटर को “मिड्रेंज कंप्यूटर” भी कहा जाता है। वे बहु-उपयोगकर्ता कंप्यूटर हैं जिन्हें एक साथ कई उपयोगकर्ताओं का समर्थन करने के लिए डिज़ाइन किया गया है। इसलिए, वे आम तौर पर छोटी कंपनियों और फर्मों द्वारा उपयोग किए जाते हैं।
- बृहत अभिकलित्र-
यह एक बहु-उपयोगकर्ता कंप्यूटर भी है जिसका उपयोग बड़ी कंपनियां और सरकारी संगठन अपने व्यवसाय संचालन को चलाने के लिए करते हैं क्योंकि बड़ी मात्रा में डेटा संग्रहीत और संसाधित किया जा सकता है। उदाहरण के लिए, बैंक, विश्वविद्यालय और बीमा कंपनियां अपने ग्राहकों, छात्रों और पॉलिसीधारकों के डेटा को स्टोर करने के लिए मेनफ्रेम कंप्यूटर का उपयोग करती हैं।
- सुपर कंप्यूटर-
सभी प्रकार के कंप्यूटरों में सुपर कंप्यूटर सबसे तेज और सबसे महंगे कंप्यूटर हैं। उनके पास भंडारण और कंप्यूटिंग गति के लिए एक विशाल क्षमता है और इसलिए प्रति सेकंड लाखों निर्देश निष्पादित कर सकते हैं।
- कार्यस्थान-
यह एक मिनी-कंप्यूटर की तुलना में तुलनात्मक रूप से अधिक शक्तिशाली माइक्रोप्रोसेसर और उच्च गुणवत्ता वाला मॉनिटर वाला एकल-उपयोगकर्ता कंप्यूटर है।
कंप्यूटर के लाभ:
- यह उत्पादकता बढ़ाता है।
- यह इंटरनेट से जुड़ने में मदद करता है।
- यह डेटा और सूचना को व्यवस्थित करने में मदद करता है।
- यह बड़ी मात्रा में डेटा संग्रहीत करने की अनुमति देता है।
कंप्यूटर के बारे में मजेदार तथ्य
- आविष्कार किया गया पहला इलेक्ट्रिक कंप्यूटर लगभग 27 टन या उससे भी अधिक वजन का था और 1800 वर्ग फुट तक का था।
- हर महीने करीब 5000 नए वायरस निकलते हैं।
- विंडोज का मूल नाम इंटरफेस मैनेजर था।
यह बात तो तय है कि अगर कंप्यूटर इंसान के जीवन का हिस्सा नहीं होते तो इंसानों का जीवन इतना आसान नहीं होता। यह बहुत सारे साक्ष्यों द्वारा भी समर्थित है जहाँ हम दैनिक जीवन में भी देख सकते हैं कि कैसे कंप्यूटर न केवल एक संगठन में मौजूद है, बल्कि सभी की जेब में भी उपलब्ध है। इस प्रकार, कंप्यूटर ने निश्चित रूप से बहुत सारे लोगों के जीवन को खराब करते हुए इसे आसान बना दिया है।
अक्सर पूछे जाने वाले प्रश्न (अक्सर पूछे जाने वाले प्रश्न)
1. कंप्यूटर के नुकसान क्या हैं?
कंप्यूटर ने जहां निश्चित रूप से जीवन को आसान बना दिया है, वहीं इसके कई नुकसान भी हैं। कंप्यूटर के नुकसान निम्नानुसार प्रदान किए जा सकते हैं:
लोग कंप्यूटर पर सामग्री देखने के अलावा बैठे और कुछ नहीं करने में बहुत अधिक समय व्यतीत करते हैं।
कंप्यूटर पर लंबे समय तक घूरने वाले लोग भी अपनी आंखों पर दबाव डालते हैं, और परिणामस्वरूप, उन्हें यह समझने के लिए चश्मे की आवश्यकता होती है कि उनके सामने क्या लिखा जा रहा है।
कंप्यूटर के उपयोग में वृद्धि के साथ ध्यान अवधि कम हो रही है।
कंप्यूटर एआई-पावर्ड होने के कारण अब लोगों के लिए कंप्यूटर पर सभी काम करना आसान हो गया है, न कि खुद उस पर काम करना। इसने बहुत से लोगों को आलसी बना दिया है।
2. कंप्यूटर पर काम करने की प्रक्रिया क्या है?
कंप्यूटर एक इलेक्ट्रॉनिक मशीन है और इसे अच्छी तरह से काम करने के लिए कच्चे डेटा के रूप में जोड़ने के लिए जानकारी की आवश्यकता होती है। इसमें एक प्रवाह होता है जो डेटा की पहुंच को निर्धारित करता है। परिणाम प्राप्त होने से पहले निम्नलिखित कदम उठाए जाते हैं:
कंप्यूटर द्वारा कच्चे डेटा के रूप में जानकारी ली जाती है। इस प्रक्रिया को इनपुट भी कहा जाता है।
फिर जिस जानकारी की आवश्यकता नहीं है उसे संग्रहीत किया जाएगा जबकि आवश्यक जानकारी को अगले चरण पर भेज दिया जाएगा। डेटा के भंडारण को मेमोरी कहा जाता है।
फिर जिस जानकारी की आवश्यकता होती है उसे कुचल दिया जाता है या इसे विभाजित कर दिया जाता है और इस प्रक्रिया को प्रसंस्करण कहा जाता है।
अंतिम चरण वह है जहां परिणाम प्राप्त होते हैं। इस प्रक्रिया को आउटपुट प्राप्त करना कहा जाता है।
দীর্ঘ এবং সংক্ষিপ্ত কম্পিউটার রচনা
কম্পিউটার শব্দটি একসময় এমন একজন ব্যক্তিকে বোঝাতে ব্যবহৃত হত যিনি গণনা করেছিলেন, আজকের মতো নয়। আধুনিক কম্পিউটারের দিকে পরিচালিত প্রাথমিক প্রোটোটাইপগুলির বিকাশ ইতিহাস জুড়ে অনেক ব্যক্তিকে কৃতিত্ব দেয়। ট্রানজিস্টর কম্পিউটার এবং তারপরে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট কম্পিউটার দিয়ে শুরু করে সাফল্যের একটি সিরিজ, ট্রানজিস্টর প্রযুক্তি এবং ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট চিপের বিকাশের ফলে ডিজিটাল কম্পিউটারগুলি মূলত অ্যানালগ কম্পিউটারগুলিকে প্রতিস্থাপন করে।
এই প্রবন্ধে, আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান এবং প্রকারগুলি নিয়ে আলোচনা করব এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ব্যবহার সম্পর্কে কথা বলব।
ইংরেজিতে দীর্ঘ কম্পিউটার রচনা
একটি কম্পিউটার হল একটি ইলেকট্রনিক টুল যা ডেটা বা তথ্য পরিচালনা করে। এটি তথ্য সংরক্ষণ, পুনরুদ্ধার এবং প্রক্রিয়া করতে পারে। আমরা ডকুমেন্ট টাইপ করতে পারি, ইমেল পাঠাতে পারি, গেম খেলতে পারি এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে ওয়েব ব্রাউজ করতে পারি। এটি স্প্রেডশীট, উপস্থাপনা এবং এমনকি ভিডিও সম্পাদনা করতে বা সেগুলি তৈরি করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রারম্ভিক কম্পিউটারগুলিকে শুধুমাত্র গণনার যন্ত্র হিসাবে কল্পনা করা হয়েছিল। অ্যাবাকাসের মতো সাধারণ ম্যানুয়াল ডিভাইসগুলি প্রাচীনকাল থেকেই ব্যক্তিদের গণনা করতে সাহায্য করেছে। কিছু যান্ত্রিক যন্ত্র শিল্প বিপ্লবের প্রথম দিকে তৈরি করা হয়েছিল দীর্ঘ, ক্লান্তিকর কাজগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করতে, যেমন তাঁতের জন্য গাইডিং প্যাটার্ন। 20 শতকের গোড়ার দিকে, আরও পরিশীলিত বৈদ্যুতিক মেশিনগুলি বিশেষ অ্যানালগ গণনা সম্পাদন করেছিল।
কম্পিউটারের সাধারণ উপাদান
হার্ডওয়্যার
একটি কম্পিউটারের সেই সমস্ত অংশ যা বাস্তবিক ভৌত বস্তু, হার্ডওয়্যার শব্দটির অধীনে রয়েছে। হার্ডওয়্যারের মধ্যে রয়েছে সার্কিট, কম্পিউটার চিপস, গ্রাফিক্স কার্ড, সাউন্ড কার্ড, মেমরি (RAM), মাদারবোর্ড, ডিসপ্লে, পাওয়ার সাপ্লাই, ক্যাবল, কীবোর্ড, প্রিন্টার এবং “মাইস” ইনপুট ডিভাইস।
পাঁচটি প্রধান হার্ডওয়্যার উপাদান রয়েছে:
- ইনপুট ডিভাইস:
এগুলি এমন ডিভাইস যা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটে ডেটা/তথ্য প্রবেশ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ- কীবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, ডকুমেন্ট রিডার, বারকোড রিডার, অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিডার, ম্যাগনেটিক রিডার ইত্যাদি।
- প্রাপ্তফলাফল যন্ত্র:
এগুলি এমন ডিভাইস যা প্রক্রিয়াকৃত ডেটা/তথ্য মানব-পাঠযোগ্য আকারে প্রদান করে। উদাহরণ- মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, প্রজেক্টর ইত্যাদি।
- নিয়ন্ত্রণ ইউনিট:
কন্ট্রোল ইউনিট কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান পরিচালনা করে; এটি প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী পড়ে এবং ব্যাখ্যা করে (ডিকোড করে), তাদের নিয়ন্ত্রণ সংকেতে রূপান্তরিত করে যা কম্পিউটারের অন্যান্য অংশগুলিকে সক্রিয় করে।
- গাণিতিক যুক্তি ইউনিট:
এটি গাণিতিক এবং যৌক্তিক ফাংশন সম্পাদন করতে সক্ষম। একটি নির্দিষ্ট ALU দ্বারা সমর্থিত গাণিতিক ক্রিয়াকলাপের সেট যোগ এবং বিয়োগের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে বা গুণন, ভাগ, ত্রিকোণমিতি যেমন সাইন, কোসাইন, ইত্যাদি এবং বর্গমূলের ফাংশন অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।
- কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট:
ALU, কন্ট্রোল ইউনিট এবং রেজিস্টার এবং একসাথে CPU বলা হয়। এটিকে কখনও কখনও কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয় এবং এর কাজ হল কমান্ড সঞ্চালন করা। যখনই আমরা একটি কী চাপি, মাউসে ক্লিক করি বা একটি অ্যাপ্লিকেশন শুরু করি তখনই আমরা CPU-তে নির্দেশাবলী পাঠাই।
সফ্টওয়্যার বলতে কম্পিউটারের অংশগুলিকে বোঝায়, যেমন প্রোগ্রাম, ডেটা, প্রোটোকল ইত্যাদি, যার কোনও উপাদান নেই। যে হার্ডওয়্যার থেকে সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছে তার বিপরীতে, সফ্টওয়্যার হল একটি কম্পিউটার সিস্টেমের সেই অংশ যা এনকোড করা তথ্য বা কম্পিউটার নির্দেশাবলী নিয়ে গঠিত।
এটিকে কখনও কখনও “ফার্মওয়্যার” বলা হয় যখন সফ্টওয়্যারটি হার্ডওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয় যা সহজে পরিবর্তন করা যায় না, যেমন একটি IBM PC সামঞ্জস্যপূর্ণ কম্পিউটারে একটি BIOS ROM এর সাথে।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার একে অপরের প্রয়োজন, এবং তাদের কোনোটাই বাস্তবসম্মতভাবে তাদের নিজস্ব ব্যবহার করা যায় না। একটি সাধারণ-উদ্দেশ্যের কম্পিউটারের চারটি প্রধান উপাদান রয়েছে: পাটিগণিত লজিক ইউনিট (ALU), নিয়ন্ত্রণ ইউনিট, মেমরি এবং I/O (একত্রে ইনপুট এবং আউটপুট বলা হয়) ডিভাইস।
কম্পিউটারের ব্যবহার
কম্পিউটার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন বাড়ি, ব্যবসা, সরকারি অফিস, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা, বিনোদন ইত্যাদির বৈশিষ্ট্য এবং শক্তিশালী কার্যকারিতার কারণে। তারা সেক্টর এবং কোম্পানিগুলিকে সম্পূর্ণ নতুন স্তরে নিয়ে গেছে।
বিজ্ঞান, গবেষণা এবং প্রকৌশলে ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, শ্রেণীকরণ এবং সংরক্ষণের জন্য কম্পিউটারগুলি সবচেয়ে উপযুক্ত। তারা বিজ্ঞানীদের একে অপরের সাথে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিকভাবে ডেটা বিনিময় করতে সহায়তা করে।
সরকারী সেক্টরের কম্পিউটারগুলি বিভিন্ন ফাংশন সঞ্চালন এবং তাদের পরিষেবা উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ডেটা প্রক্রিয়াকরণের কাজ, নাগরিকদের ডাটাবেসের রক্ষণাবেক্ষণ এবং কাগজবিহীন পরিবেশের প্রচার কম্পিউটার ব্যবহারের প্রাথমিক উদ্দেশ্য। এর পাশাপাশি দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- স্বাস্থ্য ও ওষুধ-
এগুলি রোগীদের তথ্য, রেকর্ড, লাইভ রোগী পর্যবেক্ষণ, এক্স-রে এবং আরও অনেক কিছু সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার ল্যাবরেটরি সরঞ্জাম স্থাপন, হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ নিরীক্ষণ ইত্যাদিতে সহায়তা করে। এছাড়াও, কম্পিউটারগুলি চিকিত্সকদের অন্যান্য চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সাথে রোগীর তথ্য আদান-প্রদান করতে দেয়।
তারা মানুষকে এক জায়গায় বিভিন্ন শিক্ষামূলক উপকরণ (যেমন ছবি, ভিডিও, ই-বুক ইত্যাদি) পেতে সাহায্য করে। এছাড়াও, কম্পিউটারগুলি অনলাইন ক্লাস, অনলাইন টিউটরিং, অনলাইন পরীক্ষা এবং টাস্ক এবং প্রকল্প তৈরির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এছাড়াও, তারা শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষমতা এবং অন্যান্য ডেটা বজায় রাখতে এবং ট্র্যাক করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বেশিরভাগ দেশ অনলাইন ব্যাঙ্কিং সিস্টেম ব্যবহার করে যাতে গ্রাহকরা সরাসরি তাদের ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারেন। লোকেরা তাদের অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স যাচাই করতে পারে, নগদ স্থানান্তর করতে পারে এবং ক্রেডিট কার্ড সহ অনলাইন বিল পরিশোধ করতে পারে। এছাড়াও, ব্যাঙ্কগুলি লেনদেন সম্পাদন করতে এবং গ্রাহকের তথ্য, লেনদেনের রেকর্ড ইত্যাদি সংরক্ষণ করতে কম্পিউটার ব্যবহার করে।
ইংরেজিতে সংক্ষিপ্ত কম্পিউটার রচনা
একটি কম্পিউটার একটি প্রোগ্রামেবল ডিভাইস যা কাঁচা ডেটা (ইনপুট) গ্রহণ করে এবং ফলাফল সরবরাহ করার জন্য নির্দেশাবলীর একটি গ্রুপ (একটি প্রোগ্রাম) দিয়ে আউটপুট হিসাবে প্রক্রিয়া করে। এটি গাণিতিক এবং যৌক্তিক ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করার পরে আউটপুট রেন্ডার করে এবং ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য আউটপুট সংরক্ষণ করতে পারে। “কম্পিউটার” শব্দটি ল্যাটিন “কম্পিউটার” শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ গণনা করা।
কম্পিউটারের প্রকারভেদ
বিভিন্ন মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের হয়। তাদের আকারের উপর ভিত্তি করে, কম্পিউটার পাঁচ ধরনের হয়:
- মাইক্রো কম্পিউটার-
এটি একটি একক-ব্যবহারকারী কম্পিউটার যার গতি এবং স্টোরেজ অন্যান্য ধরনের তুলনায় কম ক্ষমতা রয়েছে। একটি CPU এর জন্য, এটি একটি মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করে। ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউটার, ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী (পিডিএ), ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোনগুলি মাইক্রো কম্পিউটারের সাধারণ উদাহরণ। মাইক্রোকম্পিউটারগুলি সাধারণত সাধারণ ব্যবহারের জন্য ডিজাইন এবং তৈরি করা হয়, যেমন ব্রাউজিং, তথ্য অনুসন্ধান, ইন্টারনেট, এমএস অফিস, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি।
- মিনি কম্পিউটার-
মিনিকম্পিউটারগুলিকে “মিডরেঞ্জ কম্পিউটার” হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। এগুলি হল বহু-ব্যবহারকারী কম্পিউটার যা একই সাথে একাধিক ব্যবহারকারীকে সমর্থন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। অতএব, এগুলি সাধারণত ছোট কোম্পানি এবং সংস্থাগুলি দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
- মেইনফ্রেম কম্পিউটার-
এটি একটি বহু-ব্যবহারকারী কম্পিউটার যা বড় কোম্পানি এবং সরকারী সংস্থাগুলি তাদের ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপ চালানোর জন্য ব্যবহার করে কারণ প্রচুর পরিমাণে ডেটা সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়া করা যায়। ব্যাঙ্ক, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বীমা কোম্পানিগুলি, উদাহরণস্বরূপ, তাদের গ্রাহক, ছাত্র এবং পলিসি হোল্ডারদের কাছ থেকে ডেটা সংরক্ষণ করতে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করে।
- সুপার কম্পিউটার-
সব ধরনের কম্পিউটারের মধ্যে সুপার কম্পিউটার হল দ্রুততম এবং সবচেয়ে ব্যয়বহুল কম্পিউটার। তাদের স্টোরেজ এবং কম্পিউটিং গতির জন্য একটি বিশাল ক্ষমতা রয়েছে এবং তাই প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ নির্দেশাবলী সম্পাদন করতে পারে।
- ওয়ার্কস্টেশন-
এটি একটি মিনি-কম্পিউটারের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি শক্তিশালী মাইক্রোপ্রসেসর এবং একটি উচ্চ-মানের মনিটর সহ একটি একক-ব্যবহারকারী কম্পিউটার।
কম্পিউটারের সুবিধা:
- এটি উত্পাদনশীলতা বাড়ায়।
- এটি ইন্টারনেটে সংযোগ করতে সাহায্য করে।
- এটি তথ্য এবং তথ্য সংগঠিত করতে সাহায্য করে।
- এটি প্রচুর পরিমাণে ডেটা সংরক্ষণের অনুমতি দেয়।
কম্পিউটার সম্পর্কে মজার তথ্য
- আবিষ্কৃত প্রথম বৈদ্যুতিক কম্পিউটারের ওজন ছিল প্রায় ২৭ টন বা তারও বেশি এবং এটি 1800 বর্গফুট পর্যন্ত নিয়েছিল।
- প্রতি মাসে প্রায় 5000 নতুন ভাইরাস প্রকাশিত হয়।
- উইন্ডোজের আসল নাম ছিল ইন্টারফেস ম্যানেজার।
এটা নিশ্চয়ই জানা যায় যে কম্পিউটার মানুষের জীবনের অংশ না হলে মানুষের জীবন এত সহজ হতো না। এটি অনেকগুলি প্রমাণের দ্বারাও সমর্থিত যেখানে আমরা দৈনন্দিন জীবনেও দেখতে পারি কিভাবে কম্পিউটারটি কেবল একটি প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত নয় বরং প্রত্যেকের পকেটেও উপলব্ধ। এইভাবে, কম্পিউটার অবশ্যই এটিকে সহজ করে তুলেছে এবং অনেকের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন)
1. কম্পিউটারের অসুবিধা কি কি?
যদিও কম্পিউটার অবশ্যই জীবনকে সহজ করে তুলেছে, তবে এর অনেক অসুবিধাও রয়েছে। কম্পিউটারের অসুবিধাগুলি নিম্নরূপ প্রদান করা যেতে পারে:
লোকেরা বসে বসে অনেক বেশি সময় ব্যয় করে এবং কম্পিউটারে বিষয়বস্তু দেখা ছাড়া কিছুই করে না।
দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকা লোকেরাও তাদের চোখ চাপা দেয় এবং ফলস্বরূপ, তাদের সামনে কী লেখা হচ্ছে তা বোঝার জন্য তাদের চশমার প্রয়োজন।
কম্পিউটারের ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে মনোযোগের স্প্যান কমছে।
কম্পিউটারগুলি এআই-চালিত হওয়ার সাথে সাথে, মানুষের পক্ষে কম্পিউটারে সমস্ত কাজ করা এবং নিজে নিজে কাজ না করা এখন সহজ। এটি অনেক মানুষকে অলস করে তুলেছে।
2. কম্পিউটারে কাজ করার প্রক্রিয়া কী?
একটি কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক মেশিন এবং এটি ভালভাবে কাজ করার জন্য কাঁচা ডেটা হিসাবে তথ্য যোগ করতে হবে। এটির একটি প্রবাহ রয়েছে যা ডেটা অ্যাক্সেস নির্ধারণ করে। ফলাফল প্রাপ্ত হওয়ার আগে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি সঞ্চালিত হয়:
তথ্য কম্পিউটার দ্বারা কাঁচা ডেটা আকারে নেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়াটিকে ইনপুটও বলা হয়।
তারপরে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি সংরক্ষণ করা হবে যখন প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি পরবর্তী ধাপে চলে যাবে। তথ্য সংরক্ষণকে মেমরি বলা হয়।
তারপরে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলিকে চূর্ণ করা হয় বা বিভক্ত করা হয় এবং এই প্রক্রিয়াটিকে প্রক্রিয়াকরণ বলা হয়।
শেষ ধাপ হল যেখানে ফলাফল পাওয়া যায়। এই প্রক্রিয়াটিকে আউটপুট পাওয়া বলা হয়।
લાંબા અને ટૂંકા કમ્પ્યુટર નિબંધ
કોમ્પ્યુટર શબ્દનો ઉપયોગ એક સમયે એવી વ્યક્તિ માટે કરવામાં આવતો હતો જેણે ગણતરી કરી હતી, આજની જેમ. આધુનિક કોમ્પ્યુટર તરફ દોરી ગયેલા પ્રારંભિક પ્રોટોટાઇપ્સનો વિકાસ સમગ્ર ઇતિહાસમાં ઘણી વ્યક્તિઓને શ્રેય આપવામાં આવે છે. ટ્રાન્ઝિસ્ટર કોમ્પ્યુટર અને પછી ઈન્ટીગ્રેટેડ સર્કિટ કોમ્પ્યુટરથી શરૂ થયેલી સફળતાઓની શ્રેણી, ટ્રાન્ઝિસ્ટર ટેક્નોલોજી અને ઈન્ટીગ્રેટેડ સર્કિટ ચિપના વિકાસમાં પરિણમી, જેના કારણે ડીજીટલ કોમ્પ્યુટરો મોટે ભાગે એનાલોગ કોમ્પ્યુટરને બદલે છે.
આ નિબંધમાં, આપણે કમ્પ્યુટરના વિવિધ ઘટકો અને પ્રકારો વિશે ચર્ચા કરીશું અને વિવિધ ક્ષેત્રોમાં તેમના ઉપયોગ વિશે વાત કરીશું.
અંગ્રેજીમાં લાંબા કમ્પ્યુટર નિબંધ
કમ્પ્યુટર એ એક ઇલેક્ટ્રોનિક સાધન છે જે ડેટા અથવા માહિતીની હેરફેર કરે છે. તે માહિતી સંગ્રહિત, પુનઃપ્રાપ્ત અને પ્રક્રિયા કરી શકે છે. અમે કમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ કરીને દસ્તાવેજો ટાઇપ કરી શકીએ છીએ, ઇમેઇલ મોકલી શકીએ છીએ, રમતો રમી શકીએ છીએ અને વેબ બ્રાઉઝ કરી શકીએ છીએ. તેનો ઉપયોગ સ્પ્રેડશીટ્સ, પ્રસ્તુતિઓ અને વિડીયોને સંપાદિત કરવા અથવા તેને બનાવવા માટે પણ થઈ શકે છે.
પ્રારંભિક કમ્પ્યુટર્સની કલ્પના માત્ર ગણતરી માટેના ઉપકરણો તરીકે કરવામાં આવી હતી. અબેકસ જેવા સરળ મેન્યુઅલ ઉપકરણોએ પ્રાચીન સમયથી વ્યક્તિઓને ગણતરી કરવામાં મદદ કરી છે. કેટલાક યાંત્રિક ઉપકરણો ઔદ્યોગિક ક્રાંતિની શરૂઆતમાં લાંબા, કંટાળાજનક કાર્યોને સ્વચાલિત કરવા માટે બનાવવામાં આવ્યા હતા, જેમ કે લૂમ માટે માર્ગદર્શક પેટર્ન. 20મી સદીની શરૂઆતમાં, વધુ આધુનિક વિદ્યુત મશીનોએ વિશિષ્ટ એનાલોગ ગણતરીઓ કરી હતી.
કોમ્પ્યુટરના સામાન્ય ઘટકો
કમ્પ્યુટરના તે તમામ ભાગો કે જે મૂર્ત ભૌતિક પદાર્થો છે તે હાર્ડવેર શબ્દ હેઠળ આવરી લેવામાં આવ્યા છે. હાર્ડવેરમાં સર્કિટ, કમ્પ્યુટર ચિપ્સ, ગ્રાફિક્સ કાર્ડ્સ, સાઉન્ડ કાર્ડ્સ, મેમરી (RAM), મધરબોર્ડ્સ, ડિસ્પ્લે, પાવર સપ્લાય, કેબલ્સ, કીબોર્ડ્સ, પ્રિન્ટર્સ અને “ઉંદર” ઇનપુટ ઉપકરણોનો સમાવેશ થાય છે.
ત્યાં પાંચ મુખ્ય હાર્ડવેર ઘટકો છે:
- ઇનપુટ ઉપકરણો:
આ એવા ઉપકરણો છે જેનો ઉપયોગ સેન્ટ્રલ પ્રોસેસિંગ યુનિટમાં ડેટા/માહિતી દાખલ કરવા માટે થાય છે. ઉદાહરણ- કીબોર્ડ, માઉસ, સ્કેનર, ડોક્યુમેન્ટ રીડર, બારકોડ રીડર, ઓપ્ટિકલ કેરેક્ટર રીડર, મેગ્નેટિક રીડર વગેરે.
- આઉટપુટ ઉપકરણો:
આ એવા ઉપકરણો છે જે માનવ-વાંચી શકાય તેવા સ્વરૂપમાં પ્રક્રિયા કરેલ ડેટા/માહિતી પ્રદાન કરે છે. ઉદાહરણ- મોનિટર, પ્રિન્ટર, સ્પીકર, પ્રોજેક્ટર વગેરે.
- નિયંત્રણ વિભાગ:
કંટ્રોલ યુનિટ કમ્પ્યુટરના વિવિધ ઘટકોનું સંચાલન કરે છે; તે પ્રોગ્રામ માટેની સૂચનાઓ વાંચે છે અને તેનું અર્થઘટન કરે છે (ડીકોડ કરે છે), તેને નિયંત્રણ સંકેતોમાં રૂપાંતરિત કરે છે જે કમ્પ્યુટરના અન્ય ભાગોને સક્રિય કરે છે.
- અંકગણિત તર્ક એકમ:
તે અંકગણિત અને તાર્કિક કાર્યો કરવા સક્ષમ છે. ચોક્કસ ALU દ્વારા સમર્થિત અંકગણિત કામગીરીનો સમૂહ સરવાળો અને બાદબાકી સુધી મર્યાદિત હોઈ શકે છે અથવા તેમાં ગુણાકાર, ભાગાકાર, ત્રિકોણમિતિ જેમ કે સાઈન, કોસાઈન વગેરે અને વર્ગમૂળના કાર્યોનો સમાવેશ થઈ શકે છે.
- સેન્ટ્રલ પ્રોસેસિંગ યુનિટ:
ALU, કંટ્રોલ યુનિટ અને રજિસ્ટર અને સાથે મળીને CPU કહેવાય છે. તેને કેટલીકવાર કમ્પ્યુટરનું મગજ કહેવામાં આવે છે, અને તેનું કાર્ય આદેશો ચલાવવાનું છે. જ્યારે પણ આપણે કી દબાવીએ છીએ, માઉસ પર ક્લિક કરીએ છીએ અથવા એપ્લિકેશન શરૂ કરીએ છીએ ત્યારે અમે CPU ને સૂચનાઓ મોકલીએ છીએ.
સોફ્ટવેર એ કોમ્પ્યુટરના ભાગોનો ઉલ્લેખ કરે છે, જેમ કે પ્રોગ્રામ્સ, ડેટા, પ્રોટોકોલ્સ, વગેરે, જેનું કોઈ ભૌતિક સ્વરૂપ નથી. ભૌતિક હાર્ડવેર જેમાંથી સિસ્ટમ બનાવવામાં આવી છે તેનાથી વિપરીત, સોફ્ટવેર એ કોમ્પ્યુટર સિસ્ટમનો તે ભાગ છે જેમાં એન્કોડેડ માહિતી અથવા કમ્પ્યુટર સૂચનાઓ હોય છે.
તેને કેટલીકવાર “ફર્મવેર” કહેવામાં આવે છે જ્યારે સૉફ્ટવેર હાર્ડવેરમાં સંગ્રહિત થાય છે જેને સરળતાથી સુધારી શકાતું નથી, જેમ કે IBM PC સુસંગત કમ્પ્યુટર પર BIOS ROM સાથે.
કોમ્પ્યુટર હાર્ડવેર અને સોફ્ટવેરને એકબીજાની જરૂર હોય છે, અને તેમાંથી કોઈ પણ એકનો વાસ્તવિક ઉપયોગ કરી શકાતો નથી. સામાન્ય હેતુવાળા કમ્પ્યુટરના ચાર મુખ્ય ઘટકો છે: અંકગણિત તર્ક એકમ (ALU), નિયંત્રણ એકમ, મેમરી અને I/O (સામૂહિક રીતે ઇનપુટ અને આઉટપુટ કહેવાય છે) ઉપકરણો.
કમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ
કોમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ વિવિધ ક્ષેત્રો જેમ કે ઘરો, વ્યવસાયો, સરકારી કચેરીઓ, સંશોધન સંસ્થાઓ, શૈક્ષણિક સંસ્થાઓ, દવા, મનોરંજન વગેરેમાં તેમની વિશેષતાઓ અને શક્તિશાળી કાર્યોને કારણે થાય છે. તેઓ ક્ષેત્રો અને કંપનીઓને સંપૂર્ણ નવા સ્તરે લઈ ગયા છે.
વિજ્ઞાન, સંશોધન અને એન્જિનિયરિંગમાં ડેટાના સંગ્રહ, પૃથ્થકરણ, વર્ગીકરણ અને સંગ્રહ માટે કોમ્પ્યુટર શ્રેષ્ઠ અનુકુળ છે. તેઓ વૈજ્ઞાનિકોને આંતરિક અને આંતરરાષ્ટ્રીય બંને રીતે એકબીજા સાથે ડેટાની આપલે કરવામાં પણ મદદ કરે છે.
સરકારી ક્ષેત્રના કોમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ વિવિધ કાર્યો કરવા અને તેમની સેવાઓ સુધારવા માટે થાય છે. મોટા ભાગના કિસ્સાઓમાં, ડેટા પ્રોસેસિંગ કાર્યો, નાગરિકોના ડેટાબેઝની જાળવણી અને પેપરલેસ પર્યાવરણનો પ્રચાર એ કોમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ કરવાનો પ્રાથમિક હેતુ છે. આ ઉપરાંત દેશની સંરક્ષણ પ્રણાલીમાં કોમ્પ્યુટર મુખ્ય ભૂમિકા ભજવે છે.
- આરોગ્ય અને દવા-
તેનો ઉપયોગ દર્દીઓની માહિતી, રેકોર્ડ્સ, જીવંત દર્દીની દેખરેખ, એક્સ-રે અને વધુ સાચવવા માટે થાય છે. કોમ્પ્યુટર લેબોરેટરી સાધનો ગોઠવવામાં, હૃદયના ધબકારા અને બ્લડ પ્રેશર વગેરેનું નિરીક્ષણ કરવામાં મદદ કરે છે. આ ઉપરાંત, કોમ્પ્યુટર ચિકિત્સકોને દર્દીના ડેટાને અન્ય તબીબી નિષ્ણાતો સાથે સરળતાથી વિનિમય કરવાની મંજૂરી આપે છે.
તેઓ લોકોને એક જ જગ્યાએ વિવિધ શૈક્ષણિક સામગ્રી (જેમ કે છબીઓ, વીડિયો, ઈ-પુસ્તકો વગેરે) મેળવવામાં મદદ કરે છે. ઉપરાંત, ઓનલાઈન વર્ગો, ઓનલાઈન ટ્યુટરીંગ, ઓનલાઈન પરીક્ષાઓ અને કાર્ય અને પ્રોજેક્ટ બનાવવા માટે કોમ્પ્યુટર શ્રેષ્ઠ અનુકુળ છે. ઉપરાંત, તેનો ઉપયોગ વિદ્યાર્થીઓના પ્રદર્શન અને અન્ય ડેટાને જાળવવા અને ટ્રૅક કરવા માટે થઈ શકે છે.
મોટાભાગના દેશો ઓનલાઈન બેંકિંગ સિસ્ટમનો ઉપયોગ કરે છે જેથી ગ્રાહકો તેમના ડેટાને સીધો એક્સેસ કરી શકે. લોકો તેમના ખાતાનું બેલેન્સ ચકાસી શકે છે, રોકડ ટ્રાન્સફર કરી શકે છે અને ક્રેડિટ કાર્ડ સહિત ઓનલાઈન બિલ ચૂકવી શકે છે. આ ઉપરાંત, બેંકો વ્યવહારો ચલાવવા અને ક્લાયન્ટની માહિતી, વ્યવહારના રેકોર્ડ વગેરેને સંગ્રહિત કરવા માટે કમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ કરે છે.
અંગ્રેજીમાં ટૂંકા કમ્પ્યુટર નિબંધ
કોમ્પ્યુટર એ એક પ્રોગ્રામેબલ ઉપકરણ છે જે કાચો ડેટા (ઇનપુટ) સ્વીકારે છે અને પરિણામ સપ્લાય કરવા માટે સૂચનાઓના જૂથ (એક પ્રોગ્રામ) સાથે આઉટપુટ તરીકે પ્રક્રિયા કરે છે. તે ગાણિતિક અને તાર્કિક કામગીરી કર્યા પછી આઉટપુટ રેન્ડર કરે છે અને ભવિષ્યના ઉપયોગ માટે આઉટપુટ બચાવી શકે છે. “કમ્પ્યુટર” શબ્દ લેટિનમાં “કમ્પ્યુટર” શબ્દ પરથી આવ્યો છે, જેનો અર્થ થાય છે ગણતરી.
કોમ્પ્યુટર ના પ્રકાર
વિવિધ માપદંડોના આધારે કમ્પ્યુટર્સ વિવિધ પ્રકારના હોય છે. તેમના કદના આધારે, કમ્પ્યુટર્સ પાંચ પ્રકારના હોય છે:
- માઇક્રો કોમ્પ્યુટર-
તે એક-વપરાશકર્તા કમ્પ્યુટર છે જે અન્ય પ્રકારો કરતા ઝડપ અને સંગ્રહ માટે ઓછી ક્ષમતા ધરાવે છે. CPU માટે, તે માઇક્રોપ્રોસેસરનો ઉપયોગ કરે છે. લેપટોપ, ડેસ્કટોપ કોમ્પ્યુટર, પર્સનલ ડીજીટલ આસિસ્ટન્ટ (PDA), ટેબ્લેટ અને સ્માર્ટફોન એ માઇક્રોકોમ્પ્યુટરના સામાન્ય ઉદાહરણો છે. માઈક્રો કોમ્પ્યુટર્સ સામાન્ય રીતે બ્રાઉઝિંગ, માહિતી શોધ, ઈન્ટરનેટ, એમએસ ઓફિસ, સોશિયલ મીડિયા વગેરે જેવા સામાન્ય ઉપયોગ માટે ડિઝાઇન અને બનાવવામાં આવે છે.
- મિની કોમ્પ્યુટર્સ-
મિનીકોમ્પ્યુટરને “મિડરેન્જ કોમ્પ્યુટર” તરીકે પણ ઓળખવામાં આવે છે. તેઓ એકસાથે બહુવિધ વપરાશકર્તાઓને ટેકો આપવા માટે રચાયેલ મલ્ટિ-યુઝર કમ્પ્યુટર્સ છે. તેથી, તેઓ સામાન્ય રીતે નાની કંપનીઓ અને કંપનીઓ દ્વારા ઉપયોગમાં લેવાય છે.
- મેઈનફ્રેમ કોમ્પ્યુટર્સ-
તે એક મલ્ટિ-યુઝર કમ્પ્યુટર પણ છે જેનો ઉપયોગ મોટી કંપનીઓ અને સરકારી સંસ્થાઓ તેમના બિઝનેસ ઓપરેશન્સ ચલાવવા માટે કરે છે કારણ કે મોટી માત્રામાં ડેટા સ્ટોર અને પ્રોસેસ કરી શકાય છે. બેંકો, યુનિવર્સિટીઓ અને વીમા કંપનીઓ, ઉદાહરણ તરીકે, તેમના ગ્રાહકો, વિદ્યાર્થીઓ અને પૉલિસી ધારકોના ડેટા સ્ટોર કરવા માટે મેઇનફ્રેમ કમ્પ્યુટરનો ઉપયોગ કરે છે.
- સુપર કોમ્પ્યુટર-
તમામ પ્રકારના કોમ્પ્યુટરોમાં, સુપર કોમ્પ્યુટર સૌથી ઝડપી અને સૌથી મોંઘા કોમ્પ્યુટર છે. તેમની પાસે સ્ટોરેજ અને કમ્પ્યુટિંગ ઝડપ માટે પ્રચંડ ક્ષમતા છે અને તેથી પ્રતિ સેકન્ડ લાખો સૂચનાઓ કરી શકે છે.
- વર્કસ્ટેશનો-
તે મિની-કમ્પ્યુટરની સરખામણીમાં તુલનાત્મક રીતે વધુ શક્તિશાળી માઇક્રોપ્રોસેસર અને ઉચ્ચ-ગુણવત્તાવાળા મોનિટર સાથે સિંગલ-યુઝર કમ્પ્યુટર છે.
કમ્પ્યુટરના ફાયદા:
- તેનાથી ઉત્પાદકતા વધે છે.
- તે ઇન્ટરનેટથી કનેક્ટ થવામાં મદદ કરે છે.
- તે ડેટા અને માહિતીને ગોઠવવામાં મદદ કરે છે.
- તે મોટી માત્રામાં ડેટા સ્ટોર કરવાની મંજૂરી આપે છે.
કમ્પ્યુટર વિશે મનોરંજક હકીકતો
- પ્રથમ ઇલેક્ટ્રિક કોમ્પ્યુટર કે જેની શોધ કરવામાં આવી હતી તેનું વજન લગભગ 27 ટન અથવા તેનાથી પણ વધુ હતું અને તે 1800 ચોરસ ફૂટ સુધીનું હતું.
- દર મહિને લગભગ 5000 નવા વાયરસ બહાર આવે છે.
- વિન્ડોઝનું મૂળ નામ ઈન્ટરફેસ મેનેજર હતું.
તે ચોક્કસપણે જાણીતું છે કે જો કમ્પ્યુટર માનવ જીવનનો ભાગ ન હોત તો માનવ જીવન એટલું સરળ ન હોત. આને ઘણા બધા પુરાવાઓ દ્વારા પણ સમર્થન મળે છે જ્યાં આપણે રોજિંદા જીવનમાં પણ જોઈ શકીએ છીએ કે કેવી રીતે કોમ્પ્યુટર ફક્ત સંસ્થામાં જ હાજર નથી પણ દરેકના ખિસ્સામાં પણ ઉપલબ્ધ છે. આમ, કોમ્પ્યુટર એ ચોક્કસ સરળ બનાવ્યું છે જ્યારે ઘણા લોકોના જીવનને પણ બગાડે છે.
FAQs (વારંવાર પૂછાતા પ્રશ્નો)
1. કોમ્પ્યુટરના ગેરફાયદા શું છે?
જ્યારે કોમ્પ્યુટર એ જીવનને ચોક્કસ સરળ બનાવ્યું છે, ત્યારે તેના ઘણા ગેરફાયદા પણ છે. કમ્પ્યુટરના ગેરફાયદા નીચે મુજબ પ્રદાન કરી શકાય છે:
લોકો બેસીને ઘણો સમય વિતાવે છે અને કમ્પ્યૂટર પર કન્ટેન્ટ જોવા સિવાય બીજું કંઈ નથી કરતા.
લાંબા સમય સુધી કોમ્પ્યુટર તરફ જોનારા લોકો પણ તેમની આંખોમાં તાણ અનુભવે છે, અને પરિણામે, તેમની સામે શું લખાઈ રહ્યું છે તે સમજવા માટે તેમને ચશ્માની જરૂર પડે છે.
કોમ્પ્યુટરના વપરાશમાં વધારા સાથે ધ્યાનની અવધિ ઘટી રહી છે.
કમ્પ્યુટર્સ AI-સંચાલિત હોવાને કારણે, લોકો માટે હવે કમ્પ્યુટર પરના તમામ કાર્યો કરવા અને તેના પર જાતે કામ કરવાનું સરળ છે. આનાથી ઘણા લોકો આળસુ બન્યા છે.
2. કમ્પ્યુટર પર કામ કરવાની પ્રક્રિયા શું છે?
કોમ્પ્યુટર એક ઈલેક્ટ્રોનિક મશીન છે અને તેને સારી રીતે કાર્ય કરવા માટે કાચા ડેટા તરીકે માહિતી ઉમેરવાની જરૂર છે. તેમાં એક પ્રવાહ છે જે ડેટાની ઍક્સેસ નક્કી કરે છે. પરિણામો પ્રાપ્ત થાય તે પહેલાં નીચેના પગલાં લેવામાં આવે છે:
કોમ્પ્યુટર દ્વારા કાચા ડેટાના રૂપમાં માહિતી લેવામાં આવે છે. આ પ્રક્રિયાને ઇનપુટ પણ કહેવામાં આવે છે.
પછી જે માહિતીની જરૂર નથી તે સંગ્રહિત કરવામાં આવશે જ્યારે જરૂરી માહિતીને આગલા પગલા પર પસાર કરવામાં આવશે. ડેટાના સંગ્રહને મેમરી કહેવામાં આવે છે.
પછી જરૂરી માહિતીને કચડી નાખવામાં આવે છે અથવા તેને વિભાજિત કરવામાં આવે છે અને આ પ્રક્રિયાને પ્રોસેસિંગ કહેવામાં આવે છે.
છેલ્લું પગલું એ છે જ્યાં પરિણામો પ્રાપ્ત થાય છે. આ પ્રક્રિયાને આઉટપુટ મેળવવા કહેવામાં આવે છે.
ದೀರ್ಘ ಮತ್ತು ಸಣ್ಣ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಪ್ರಬಂಧ
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಎಂಬ ಪದವನ್ನು ಇಂದಿನಂತೆ ಗಣನೆ ಮಾಡುವ ವ್ಯಕ್ತಿಯನ್ನು ಉಲ್ಲೇಖಿಸಲು ಒಮ್ಮೆ ಬಳಸಲಾಗುತ್ತಿತ್ತು. ಆಧುನಿಕ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗೆ ಕಾರಣವಾದ ಆರಂಭಿಕ ಮೂಲಮಾದರಿಗಳ ಅಭಿವೃದ್ಧಿಯು ಇತಿಹಾಸದುದ್ದಕ್ಕೂ ಅನೇಕ ವ್ಯಕ್ತಿಗಳಿಗೆ ಸಲ್ಲುತ್ತದೆ. ಟ್ರಾನ್ಸಿಸ್ಟರ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಮತ್ತು ನಂತರ ಇಂಟಿಗ್ರೇಟೆಡ್ ಸರ್ಕ್ಯೂಟ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳಿಂದ ಆರಂಭವಾದ ಪ್ರಗತಿಗಳ ಸರಣಿಯು ಟ್ರಾನ್ಸಿಸ್ಟರ್ ತಂತ್ರಜ್ಞಾನ ಮತ್ತು ಇಂಟಿಗ್ರೇಟೆಡ್ ಸರ್ಕ್ಯೂಟ್ ಚಿಪ್ನ ಅಭಿವೃದ್ಧಿಗೆ ಕಾರಣವಾಯಿತು, ಇದರಿಂದಾಗಿ ಡಿಜಿಟಲ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಅನಲಾಗ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಹೆಚ್ಚಾಗಿ ಬದಲಾಯಿಸುತ್ತವೆ.
ಈ ಪ್ರಬಂಧದಲ್ಲಿ, ನಾವು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ವಿವಿಧ ಘಟಕಗಳು ಮತ್ತು ಪ್ರಕಾರಗಳನ್ನು ಚರ್ಚಿಸುತ್ತೇವೆ ಮತ್ತು ವಿವಿಧ ಕ್ಷೇತ್ರಗಳಲ್ಲಿ ಅವುಗಳ ಬಳಕೆಯ ಬಗ್ಗೆ ಮಾತನಾಡುತ್ತೇವೆ.
ಇಂಗ್ಲಿಷ್ನಲ್ಲಿ ದೀರ್ಘ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಪ್ರಬಂಧ
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಡೇಟಾ ಅಥವಾ ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಕುಶಲತೆಯಿಂದ ನಿರ್ವಹಿಸುವ ಎಲೆಕ್ಟ್ರಾನಿಕ್ ಸಾಧನವಾಗಿದೆ. ಇದು ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಬಹುದು, ಹಿಂಪಡೆಯಬಹುದು ಮತ್ತು ಪ್ರಕ್ರಿಯೆಗೊಳಿಸಬಹುದು. ನಾವು ಡಾಕ್ಯುಮೆಂಟ್ಗಳನ್ನು ಟೈಪ್ ಮಾಡಬಹುದು, ಇಮೇಲ್ಗಳನ್ನು ಕಳುಹಿಸಬಹುದು, ಆಟಗಳನ್ನು ಆಡಬಹುದು ಮತ್ತು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಬಳಸಿ ವೆಬ್ ಬ್ರೌಸ್ ಮಾಡಬಹುದು. ಸ್ಪ್ರೆಡ್ಶೀಟ್ಗಳು, ಪ್ರಸ್ತುತಿಗಳು ಮತ್ತು ವೀಡಿಯೊಗಳನ್ನು ಸಂಪಾದಿಸಲು ಅಥವಾ ಅವುಗಳನ್ನು ರಚಿಸಲು ಸಹ ಇದನ್ನು ಬಳಸಬಹುದು.
ಆರಂಭಿಕ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಲೆಕ್ಕಾಚಾರದ ಸಾಧನಗಳಾಗಿ ಮಾತ್ರ ಕಲ್ಪಿಸಲಾಗಿತ್ತು. ಅಬ್ಯಾಕಸ್ನಂತಹ ಸರಳ ಕೈಪಿಡಿ ಸಾಧನಗಳು ಪ್ರಾಚೀನ ಕಾಲದಿಂದಲೂ ವ್ಯಕ್ತಿಗಳಿಗೆ ಲೆಕ್ಕಾಚಾರಗಳನ್ನು ಮಾಡಲು ಸಹಾಯ ಮಾಡಿದೆ. ಮಗ್ಗಗಳಿಗೆ ಮಾರ್ಗದರ್ಶಿ ಮಾದರಿಗಳಂತಹ ದೀರ್ಘ, ಬೇಸರದ ಕಾರ್ಯಗಳನ್ನು ಸ್ವಯಂಚಾಲಿತಗೊಳಿಸಲು ಕೆಲವು ಯಾಂತ್ರಿಕ ಸಾಧನಗಳನ್ನು ಕೈಗಾರಿಕಾ ಕ್ರಾಂತಿಯ ಆರಂಭದಲ್ಲಿ ನಿರ್ಮಿಸಲಾಯಿತು. 20 ನೇ ಶತಮಾನದ ಆರಂಭದಲ್ಲಿ, ಹೆಚ್ಚು ಅತ್ಯಾಧುನಿಕ ವಿದ್ಯುತ್ ಯಂತ್ರಗಳು ವಿಶೇಷ ಅನಲಾಗ್ ಲೆಕ್ಕಾಚಾರಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಿದವು.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ಸಾಮಾನ್ಯ ಘಟಕಗಳು
ಸ್ಪಷ್ಟವಾದ ಭೌತಿಕ ವಸ್ತುಗಳಾಗಿರುವ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನ ಎಲ್ಲಾ ಭಾಗಗಳನ್ನು ಹಾರ್ಡ್ವೇರ್ ಪದದ ಅಡಿಯಲ್ಲಿ ಒಳಗೊಂಡಿದೆ. ಹಾರ್ಡ್ವೇರ್ ಸರ್ಕ್ಯೂಟ್ಗಳು, ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಚಿಪ್ಗಳು, ಗ್ರಾಫಿಕ್ಸ್ ಕಾರ್ಡ್ಗಳು, ಸೌಂಡ್ ಕಾರ್ಡ್ಗಳು, ಮೆಮೊರಿ (RAM), ಮದರ್ಬೋರ್ಡ್ಗಳು, ಡಿಸ್ಪ್ಲೇಗಳು, ವಿದ್ಯುತ್ ಸರಬರಾಜುಗಳು, ಕೇಬಲ್ಗಳು, ಕೀಬೋರ್ಡ್ಗಳು, ಪ್ರಿಂಟರ್ಗಳು ಮತ್ತು “ಮೌಸ್” ಇನ್ಪುಟ್ ಸಾಧನಗಳನ್ನು ಒಳಗೊಂಡಿದೆ.
ಐದು ಮುಖ್ಯ ಯಂತ್ರಾಂಶ ಘಟಕಗಳಿವೆ:
- ಇನ್ಪುಟ್ ಸಾಧನಗಳು:
ಇವುಗಳು ಕೇಂದ್ರೀಯ ಸಂಸ್ಕರಣಾ ಘಟಕದಲ್ಲಿ ಡೇಟಾ/ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ನಮೂದಿಸಲು ಬಳಸುವ ಸಾಧನಗಳಾಗಿವೆ. ಉದಾಹರಣೆ- ಕೀಬೋರ್ಡ್, ಮೌಸ್, ಸ್ಕ್ಯಾನರ್, ಡಾಕ್ಯುಮೆಂಟ್ ರೀಡರ್, ಬಾರ್ಕೋಡ್ ರೀಡರ್, ಆಪ್ಟಿಕಲ್ ಕ್ಯಾರೆಕ್ಟರ್ ರೀಡರ್, ಮ್ಯಾಗ್ನೆಟಿಕ್ ರೀಡರ್ ಇತ್ಯಾದಿ.
- ಔಟ್ಪುಟ್ ಸಾಧನಗಳು:
ಇವುಗಳು ಸಂಸ್ಕರಿಸಿದ ಡೇಟಾ/ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಮಾನವ-ಓದಬಲ್ಲ ರೂಪದಲ್ಲಿ ಒದಗಿಸುವ ಸಾಧನಗಳಾಗಿವೆ. ಉದಾಹರಣೆ- ಮಾನಿಟರ್, ಪ್ರಿಂಟರ್, ಸ್ಪೀಕರ್, ಪ್ರೊಜೆಕ್ಟರ್ ಇತ್ಯಾದಿ.
- ನಿಯಂತ್ರಣ ಘಟಕ:
ನಿಯಂತ್ರಣ ಘಟಕವು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನ ವಿವಿಧ ಘಟಕಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸುತ್ತದೆ; ಇದು ಪ್ರೋಗ್ರಾಂಗೆ ಸೂಚನೆಗಳನ್ನು ಓದುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಅರ್ಥೈಸುತ್ತದೆ (ಡಿಕೋಡ್ ಮಾಡುತ್ತದೆ), ಇತರ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಭಾಗಗಳನ್ನು ಸಕ್ರಿಯಗೊಳಿಸುವ ನಿಯಂತ್ರಣ ಸಂಕೇತಗಳಾಗಿ ಪರಿವರ್ತಿಸುತ್ತದೆ.
- ಅಂಕಗಣಿತದ ತರ್ಕ ಘಟಕ:
ಇದು ಅಂಕಗಣಿತ ಮತ್ತು ತಾರ್ಕಿಕ ಕಾರ್ಯಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸುವ ಸಾಮರ್ಥ್ಯವನ್ನು ಹೊಂದಿದೆ. ನಿರ್ದಿಷ್ಟ ALU ಬೆಂಬಲಿಸುವ ಅಂಕಗಣಿತದ ಕಾರ್ಯಾಚರಣೆಗಳ ಗುಂಪನ್ನು ಸಂಕಲನ ಮತ್ತು ವ್ಯವಕಲನಕ್ಕೆ ನಿರ್ಬಂಧಿಸಬಹುದು ಅಥವಾ ಗುಣಾಕಾರ, ಭಾಗಾಕಾರ, ತ್ರಿಕೋನಮಿತಿಗಳಾದ ಸೈನ್, ಕೊಸೈನ್, ಇತ್ಯಾದಿ ಮತ್ತು ವರ್ಗಮೂಲಗಳ ಕಾರ್ಯಗಳನ್ನು ಒಳಗೊಂಡಿರಬಹುದು.
- ಕೇಂದ್ರ ಸಂಸ್ಕರಣಾ ಘಟಕ:
ALU, ನಿಯಂತ್ರಣ ಘಟಕ ಮತ್ತು ರೆಜಿಸ್ಟರ್ಗಳು ಮತ್ತು ಒಟ್ಟಿಗೆ CPU ಎಂದು ಕರೆಯಲ್ಪಡುತ್ತವೆ. ಇದನ್ನು ಕೆಲವೊಮ್ಮೆ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನ ಮೆದುಳು ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಆಜ್ಞೆಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸುವುದು ಇದರ ಕೆಲಸ. ನಾವು ಕೀಲಿಯನ್ನು ಒತ್ತಿದಾಗ, ಮೌಸ್ ಅನ್ನು ಕ್ಲಿಕ್ ಮಾಡಿದಾಗ ಅಥವಾ ಅಪ್ಲಿಕೇಶನ್ ಅನ್ನು ಪ್ರಾರಂಭಿಸಿದಾಗ ನಾವು CPU ಗೆ ಸೂಚನೆಗಳನ್ನು ಕಳುಹಿಸುತ್ತೇವೆ.
ಸಾಫ್ಟ್ವೇರ್
ಸಾಫ್ಟ್ವೇರ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಭಾಗಗಳನ್ನು ಸೂಚಿಸುತ್ತದೆ, ಉದಾಹರಣೆಗೆ ಪ್ರೋಗ್ರಾಂಗಳು, ಡೇಟಾ, ಪ್ರೋಟೋಕಾಲ್ಗಳು, ಇತ್ಯಾದಿ, ಅದು ವಸ್ತು ರೂಪವನ್ನು ಹೊಂದಿರುವುದಿಲ್ಲ. ಸಿಸ್ಟಮ್ ಅನ್ನು ನಿರ್ಮಿಸಿದ ಭೌತಿಕ ಹಾರ್ಡ್ವೇರ್ಗೆ ವಿರುದ್ಧವಾಗಿ, ಸಾಫ್ಟ್ವೇರ್ ಎನ್ಕೋಡ್ ಮಾಡಿದ ಮಾಹಿತಿ ಅಥವಾ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಸೂಚನೆಗಳನ್ನು ಒಳಗೊಂಡಿರುವ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಸಿಸ್ಟಮ್ನ ಭಾಗವಾಗಿದೆ.
IBM PC ಹೊಂದಾಣಿಕೆಯ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನಲ್ಲಿ BIOS ROM ನಂತಹ ಸುಲಭವಾಗಿ ಮಾರ್ಪಡಿಸಲಾಗದ ಹಾರ್ಡ್ವೇರ್ನಲ್ಲಿ ಸಾಫ್ಟ್ವೇರ್ ಅನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಿದಾಗ ಇದನ್ನು ಕೆಲವೊಮ್ಮೆ “ಫರ್ಮ್ವೇರ್” ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಹಾರ್ಡ್ವೇರ್ ಮತ್ತು ಸಾಫ್ಟ್ವೇರ್ಗಳು ಒಂದಕ್ಕೊಂದು ಅಗತ್ಯವಿರುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಅವುಗಳಲ್ಲಿ ಯಾವುದನ್ನೂ ವಾಸ್ತವಿಕವಾಗಿ ಸ್ವಂತವಾಗಿ ಬಳಸಲಾಗುವುದಿಲ್ಲ. ಸಾಮಾನ್ಯ ಉದ್ದೇಶದ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನಲ್ಲಿ ನಾಲ್ಕು ಮುಖ್ಯ ಅಂಶಗಳಿವೆ: ಅಂಕಗಣಿತದ ತರ್ಕ ಘಟಕ (ALU), ನಿಯಂತ್ರಣ ಘಟಕ, ಮೆಮೊರಿ ಮತ್ತು I/O (ಒಟ್ಟಾರೆಯಾಗಿ ಇನ್ಪುಟ್ ಮತ್ತು ಔಟ್ಪುಟ್ ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುವ) ಸಾಧನಗಳು.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನ ಉಪಯೋಗಗಳು
ಮನೆಗಳು, ವ್ಯವಹಾರಗಳು, ಸರ್ಕಾರಿ ಕಚೇರಿಗಳು, ಸಂಶೋಧನಾ ಸಂಸ್ಥೆಗಳು, ಶಿಕ್ಷಣ ಸಂಸ್ಥೆಗಳು, ಔಷಧ, ಮನರಂಜನೆ, ಇತ್ಯಾದಿಗಳಂತಹ ವಿವಿಧ ಕ್ಷೇತ್ರಗಳಲ್ಲಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಅವುಗಳ ವೈಶಿಷ್ಟ್ಯಗಳು ಮತ್ತು ಶಕ್ತಿಯುತ ಕಾರ್ಯಗಳಿಂದ ಬಳಸಲಾಗುತ್ತದೆ. ಅವರು ಕ್ಷೇತ್ರಗಳು ಮತ್ತು ಕಂಪನಿಗಳನ್ನು ಸಂಪೂರ್ಣ ಹೊಸ ಮಟ್ಟಕ್ಕೆ ಕೊಂಡೊಯ್ದಿದ್ದಾರೆ.
- ವಿಜ್ಞಾನ –
ವಿಜ್ಞಾನ, ಸಂಶೋಧನೆ ಮತ್ತು ಎಂಜಿನಿಯರಿಂಗ್ನಲ್ಲಿ ಡೇಟಾ ಸಂಗ್ರಹಣೆ, ವಿಶ್ಲೇಷಣೆ, ವರ್ಗೀಕರಣ ಮತ್ತು ಸಂಗ್ರಹಣೆಗೆ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಸೂಕ್ತವಾಗಿವೆ. ಅವರು ವಿಜ್ಞಾನಿಗಳಿಗೆ ಆಂತರಿಕವಾಗಿ ಮತ್ತು ಅಂತರಾಷ್ಟ್ರೀಯವಾಗಿ ಪರಸ್ಪರ ಡೇಟಾವನ್ನು ವಿನಿಮಯ ಮಾಡಿಕೊಳ್ಳಲು ಸಹಾಯ ಮಾಡುತ್ತಾರೆ.
- ಸರ್ಕಾರ –
ಸರ್ಕಾರಿ ವಲಯದಲ್ಲಿರುವ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ವಿವಿಧ ಕಾರ್ಯಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಲು ಮತ್ತು ಅವುಗಳ ಸೇವೆಗಳನ್ನು ಸುಧಾರಿಸಲು ಬಳಸಲಾಗುತ್ತದೆ. ಹೆಚ್ಚಿನ ಸಂದರ್ಭಗಳಲ್ಲಿ, ಡೇಟಾ ಸಂಸ್ಕರಣಾ ಕಾರ್ಯಗಳು, ನಾಗರಿಕರ ಡೇಟಾಬೇಸ್ಗಳ ನಿರ್ವಹಣೆ ಮತ್ತು ಕಾಗದರಹಿತ ಪರಿಸರದ ಪ್ರಚಾರವು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಬಳಸುವ ಪ್ರಾಥಮಿಕ ಉದ್ದೇಶಗಳಾಗಿವೆ. ಇದರ ಜೊತೆಗೆ ದೇಶದ ರಕ್ಷಣಾ ವ್ಯವಸ್ಥೆಯಲ್ಲಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಪ್ರಮುಖ ಪಾತ್ರ ವಹಿಸುತ್ತದೆ.
- ಆರೋಗ್ಯ ಮತ್ತು ಔಷಧ-
ರೋಗಿಗಳಿಂದ ಮಾಹಿತಿ, ದಾಖಲೆಗಳು, ಲೈವ್ ರೋಗಿಗಳ ಮೇಲ್ವಿಚಾರಣೆ, X- ಕಿರಣಗಳು ಮತ್ತು ಹೆಚ್ಚಿನದನ್ನು ಸಂರಕ್ಷಿಸಲು ಅವುಗಳನ್ನು ಬಳಸಲಾಗುತ್ತದೆ. ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಪ್ರಯೋಗಾಲಯ ಉಪಕರಣಗಳನ್ನು ಹೊಂದಿಸಲು ಸಹಾಯ ಮಾಡುತ್ತವೆ, ಹೃದಯ ಬಡಿತ ಮತ್ತು ರಕ್ತದೊತ್ತಡವನ್ನು ಮೇಲ್ವಿಚಾರಣೆ ಮಾಡುತ್ತವೆ, ಜೊತೆಗೆ, ಇತರ ವೈದ್ಯಕೀಯ ತಜ್ಞರೊಂದಿಗೆ ರೋಗಿಗಳ ಡೇಟಾವನ್ನು ಸುಲಭವಾಗಿ ವಿನಿಮಯ ಮಾಡಿಕೊಳ್ಳಲು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ವೈದ್ಯರಿಗೆ ಅವಕಾಶ ನೀಡುತ್ತವೆ.
- ಶಿಕ್ಷಣ –
ಜನರು ಒಂದೇ ಸ್ಥಳದಲ್ಲಿ ವಿಭಿನ್ನ ಶೈಕ್ಷಣಿಕ ಸಾಮಗ್ರಿಗಳನ್ನು (ಚಿತ್ರಗಳು, ವೀಡಿಯೊಗಳು, ಇ-ಪುಸ್ತಕಗಳು, ಇತ್ಯಾದಿ) ಪಡೆಯಲು ಅವರು ಸಹಾಯ ಮಾಡುತ್ತಾರೆ. ಅಲ್ಲದೆ, ಆನ್ಲೈನ್ ತರಗತಿಗಳು, ಆನ್ಲೈನ್ ಟ್ಯೂಟರಿಂಗ್, ಆನ್ಲೈನ್ ಪರೀಕ್ಷೆಗಳು ಮತ್ತು ಕಾರ್ಯ ಮತ್ತು ಪ್ರಾಜೆಕ್ಟ್ ರಚನೆಗೆ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಸೂಕ್ತವಾಗಿವೆ. ಅಲ್ಲದೆ, ವಿದ್ಯಾರ್ಥಿಗಳ ಕಾರ್ಯಕ್ಷಮತೆ ಮತ್ತು ಇತರ ಡೇಟಾವನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಲು ಮತ್ತು ಟ್ರ್ಯಾಕ್ ಮಾಡಲು ಅವುಗಳನ್ನು ಬಳಸಬಹುದು.
- ಬ್ಯಾಂಕಿಂಗ್-
ಗ್ರಾಹಕರು ತಮ್ಮ ಡೇಟಾವನ್ನು ನೇರವಾಗಿ ಪ್ರವೇಶಿಸಲು ಹೆಚ್ಚಿನ ದೇಶಗಳು ಆನ್ಲೈನ್ ಬ್ಯಾಂಕಿಂಗ್ ವ್ಯವಸ್ಥೆಯನ್ನು ಬಳಸುತ್ತವೆ. ಜನರು ತಮ್ಮ ಖಾತೆಯ ಬಾಕಿಯನ್ನು ಪರಿಶೀಲಿಸಬಹುದು, ನಗದು ವರ್ಗಾವಣೆ ಮಾಡಬಹುದು ಮತ್ತು ಕ್ರೆಡಿಟ್ ಕಾರ್ಡ್ಗಳು ಸೇರಿದಂತೆ ಆನ್ಲೈನ್ ಬಿಲ್ಗಳನ್ನು ಪಾವತಿಸಬಹುದು. ಇದಲ್ಲದೆ, ಬ್ಯಾಂಕ್ಗಳು ವಹಿವಾಟುಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಲು ಮತ್ತು ಕ್ಲೈಂಟ್ ಮಾಹಿತಿ, ವಹಿವಾಟು ದಾಖಲೆಗಳು ಇತ್ಯಾದಿಗಳನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಲು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಬಳಸುತ್ತವೆ.
ಇಂಗ್ಲಿಷ್ನಲ್ಲಿ ಸಣ್ಣ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಪ್ರಬಂಧ
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಒಂದು ಪ್ರೋಗ್ರಾಮೆಬಲ್ ಸಾಧನವಾಗಿದ್ದು ಅದು ಕಚ್ಚಾ ಡೇಟಾವನ್ನು (ಇನ್ಪುಟ್) ಸ್ವೀಕರಿಸುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಫಲಿತಾಂಶವನ್ನು ಪೂರೈಸಲು ಸೂಚನೆಗಳ ಗುಂಪಿನೊಂದಿಗೆ (ಪ್ರೋಗ್ರಾಂ) ಔಟ್ಪುಟ್ ಆಗಿ ಪ್ರಕ್ರಿಯೆಗೊಳಿಸುತ್ತದೆ. ಇದು ಗಣಿತ ಮತ್ತು ತಾರ್ಕಿಕ ಕಾರ್ಯಾಚರಣೆಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಿದ ನಂತರ ಔಟ್ಪುಟ್ ಅನ್ನು ನೀಡುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಭವಿಷ್ಯದ ಬಳಕೆಗಾಗಿ ಔಟ್ಪುಟ್ ಅನ್ನು ಉಳಿಸಬಹುದು. “ಕಂಪ್ಯೂಟರ್” ಎಂಬ ಪದವು ಲ್ಯಾಟಿನ್ ಭಾಷೆಯಲ್ಲಿ “ಕಂಪ್ಯೂಟರ್” ಪದದಿಂದ ಬಂದಿದೆ, ಇದರರ್ಥ ಲೆಕ್ಕಾಚಾರ.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ವಿಧಗಳು
ವಿವಿಧ ಮಾನದಂಡಗಳ ಆಧಾರದ ಮೇಲೆ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ವಿಭಿನ್ನ ಪ್ರಕಾರಗಳಾಗಿವೆ. ಅವುಗಳ ಗಾತ್ರದ ಆಧಾರದ ಮೇಲೆ, ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಐದು ವಿಧಗಳಾಗಿವೆ:
- ಮೈಕ್ರೋ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್-
ಇದು ಏಕ-ಬಳಕೆದಾರ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಆಗಿದ್ದು, ಇತರ ಪ್ರಕಾರಗಳಿಗಿಂತ ಕಡಿಮೆ ವೇಗ ಮತ್ತು ಶೇಖರಣಾ ಸಾಮರ್ಥ್ಯವನ್ನು ಹೊಂದಿದೆ. CPU ಗಾಗಿ, ಇದು ಮೈಕ್ರೊಪ್ರೊಸೆಸರ್ ಅನ್ನು ಬಳಸುತ್ತದೆ. ಲ್ಯಾಪ್ಟಾಪ್ಗಳು, ಡೆಸ್ಕ್ಟಾಪ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು, ವೈಯಕ್ತಿಕ ಡಿಜಿಟಲ್ ಸಹಾಯಕರು (PDAಗಳು), ಟ್ಯಾಬ್ಲೆಟ್ಗಳು ಮತ್ತು ಸ್ಮಾರ್ಟ್ಫೋನ್ಗಳು ಮೈಕ್ರೊಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ಸಾಮಾನ್ಯ ಉದಾಹರಣೆಗಳಾಗಿವೆ. ಮೈಕ್ರೋಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಸಾಮಾನ್ಯವಾಗಿ ಬ್ರೌಸಿಂಗ್, ಮಾಹಿತಿ ಹುಡುಕಾಟ, ಇಂಟರ್ನೆಟ್, MS ಆಫೀಸ್, ಸಾಮಾಜಿಕ ಮಾಧ್ಯಮ, ಇತ್ಯಾದಿಗಳಂತಹ ಸಾಮಾನ್ಯ ಬಳಕೆಗಾಗಿ ವಿನ್ಯಾಸಗೊಳಿಸಲಾಗಿದೆ ಮತ್ತು ನಿರ್ಮಿಸಲಾಗಿದೆ.
- ಮಿನಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ –
ಮಿನಿಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು “ಮಿಡ್ರೇಂಜ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು” ಎಂದೂ ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ. ಅವು ಬಹು-ಬಳಕೆದಾರ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಏಕಕಾಲದಲ್ಲಿ ಬಹು ಬಳಕೆದಾರರನ್ನು ಬೆಂಬಲಿಸಲು ವಿನ್ಯಾಸಗೊಳಿಸಲಾಗಿದೆ. ಆದ್ದರಿಂದ, ಅವುಗಳನ್ನು ಸಾಮಾನ್ಯವಾಗಿ ಸಣ್ಣ ಕಂಪನಿಗಳು ಮತ್ತು ಸಂಸ್ಥೆಗಳು ಬಳಸುತ್ತವೆ.
- ಮೇನ್ಫ್ರೇಮ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು-
ಇದು ಬಹು-ಬಳಕೆದಾರ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಆಗಿದ್ದು, ದೊಡ್ಡ ಕಂಪನಿಗಳು ಮತ್ತು ಸರ್ಕಾರಿ ಸಂಸ್ಥೆಗಳು ತಮ್ಮ ವ್ಯವಹಾರ ಕಾರ್ಯಾಚರಣೆಗಳನ್ನು ನಡೆಸಲು ಬಳಸುತ್ತವೆ ಏಕೆಂದರೆ ದೊಡ್ಡ ಪ್ರಮಾಣದ ಡೇಟಾವನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಬಹುದು ಮತ್ತು ಸಂಸ್ಕರಿಸಬಹುದು. ಬ್ಯಾಂಕ್ಗಳು, ವಿಶ್ವವಿದ್ಯಾಲಯಗಳು ಮತ್ತು ವಿಮಾ ಕಂಪನಿಗಳು, ಉದಾಹರಣೆಗೆ, ತಮ್ಮ ಗ್ರಾಹಕರು, ವಿದ್ಯಾರ್ಥಿಗಳು ಮತ್ತು ಪಾಲಿಸಿದಾರರಿಂದ ಡೇಟಾವನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಲು ಮೇನ್ಫ್ರೇಮ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ಬಳಸುತ್ತವೆ.
- ಸೂಪರ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ –
ಎಲ್ಲಾ ರೀತಿಯ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳಲ್ಲಿ, ಸೂಪರ್ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಅತ್ಯಂತ ವೇಗವಾದ ಮತ್ತು ಅತ್ಯಂತ ದುಬಾರಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳಾಗಿವೆ. ಅವು ಸಂಗ್ರಹಣೆ ಮತ್ತು ಕಂಪ್ಯೂಟಿಂಗ್ ವೇಗಗಳಿಗೆ ಅಗಾಧವಾದ ಸಾಮರ್ಥ್ಯವನ್ನು ಹೊಂದಿವೆ ಮತ್ತು ಆದ್ದರಿಂದ ಪ್ರತಿ ಸೆಕೆಂಡಿಗೆ ಲಕ್ಷಾಂತರ ಸೂಚನೆಗಳನ್ನು ನಿರ್ವಹಿಸಬಹುದು.
- ಕಾರ್ಯಸ್ಥಳಗಳು-
ಇದು ಮಿನಿ-ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗೆ ಹೋಲಿಸಿದರೆ ತುಲನಾತ್ಮಕವಾಗಿ ಹೆಚ್ಚು ಶಕ್ತಿಯುತ ಮೈಕ್ರೊಪ್ರೊಸೆಸರ್ ಮತ್ತು ಉತ್ತಮ ಗುಣಮಟ್ಟದ ಮಾನಿಟರ್ ಹೊಂದಿರುವ ಏಕ-ಬಳಕೆದಾರ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಆಗಿದೆ.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ಪ್ರಯೋಜನಗಳು:
- ಇದು ಉತ್ಪಾದಕತೆಯನ್ನು ಹೆಚ್ಚಿಸುತ್ತದೆ.
- ಇದು ಇಂಟರ್ನೆಟ್ಗೆ ಸಂಪರ್ಕಿಸಲು ಸಹಾಯ ಮಾಡುತ್ತದೆ.
- ಇದು ಡೇಟಾ ಮತ್ತು ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಸಂಘಟಿಸಲು ಸಹಾಯ ಮಾಡುತ್ತದೆ.
- ಇದು ದೊಡ್ಡ ಪ್ರಮಾಣದ ಡೇಟಾವನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಲು ಅನುಮತಿಸುತ್ತದೆ.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಬಗ್ಗೆ ಮೋಜಿನ ಸಂಗತಿಗಳು
- ಆವಿಷ್ಕರಿಸಿದ ಮೊದಲ ಎಲೆಕ್ಟ್ರಿಕ್ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಸುಮಾರು 27 ಟನ್ ಅಥವಾ ಅದಕ್ಕಿಂತ ಹೆಚ್ಚು ತೂಕವನ್ನು ಹೊಂದಿತ್ತು ಮತ್ತು 1800 ಚದರ ಅಡಿಗಳನ್ನು ತೆಗೆದುಕೊಂಡಿತು.
- ಪ್ರತಿ ತಿಂಗಳು ಸುಮಾರು 5000 ಹೊಸ ವೈರಸ್ಗಳು ಬಿಡುಗಡೆಯಾಗುತ್ತವೆ.
- ವಿಂಡೋಸ್ನ ಮೂಲ ಹೆಸರು ಇಂಟರ್ಫೇಸ್ ಮ್ಯಾನೇಜರ್.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು ಮಾನವ ಜೀವನದ ಭಾಗವಾಗದಿದ್ದರೆ ಮಾನವನ ಜೀವನವು ಅಷ್ಟು ಸುಲಭವಾಗುತ್ತಿರಲಿಲ್ಲ ಎಂಬುದು ಖಚಿತವಾಗಿ ತಿಳಿದಿದೆ. ಇದು ಬಹಳಷ್ಟು ಪುರಾವೆಗಳಿಂದ ಬೆಂಬಲಿತವಾಗಿದೆ, ಅಲ್ಲಿ ನಾವು ದೈನಂದಿನ ಜೀವನದಲ್ಲಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಕೇವಲ ಸಂಸ್ಥೆಯಲ್ಲಿ ಹೇಗೆ ಇರುವುದಿಲ್ಲ ಆದರೆ ಪ್ರತಿಯೊಬ್ಬರ ಜೇಬಿನಲ್ಲಿಯೂ ಸಹ ಹೇಗೆ ಲಭ್ಯವಿದೆ ಎಂಬುದನ್ನು ನೋಡಬಹುದು. ಹೀಗಾಗಿ, ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಖಂಡಿತವಾಗಿಯೂ ಅದನ್ನು ಸುಲಭಗೊಳಿಸಿದೆ ಮತ್ತು ಬಹಳಷ್ಟು ಜನರ ಜೀವನವನ್ನು ಹಾಳು ಮಾಡಿದೆ.
FAQ ಗಳು (ಪದೇ ಪದೇ ಕೇಳಲಾಗುವ ಪ್ರಶ್ನೆಗಳು)
1. ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ಅನಾನುಕೂಲಗಳು ಯಾವುವು?
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ಖಂಡಿತವಾಗಿಯೂ ಜೀವನವನ್ನು ಸುಲಭಗೊಳಿಸಿದ್ದರೂ, ಇದು ಬಹಳಷ್ಟು ಅನಾನುಕೂಲಗಳನ್ನು ಹೊಂದಿದೆ. ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳ ಅನಾನುಕೂಲಗಳನ್ನು ಈ ಕೆಳಗಿನಂತೆ ಒದಗಿಸಬಹುದು:
ಜನರು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನಲ್ಲಿ ವಿಷಯವನ್ನು ವೀಕ್ಷಿಸುವುದನ್ನು ಬಿಟ್ಟು ಏನನ್ನೂ ಮಾಡದೆ ಕುಳಿತು ಹೆಚ್ಚು ಸಮಯವನ್ನು ಕಳೆಯುತ್ತಾರೆ.
ದೀರ್ಘಕಾಲದವರೆಗೆ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳನ್ನು ನೋಡುವ ಜನರು ತಮ್ಮ ಕಣ್ಣುಗಳನ್ನು ಆಯಾಸಗೊಳಿಸುತ್ತಾರೆ ಮತ್ತು ಇದರ ಪರಿಣಾಮವಾಗಿ, ಅವರ ಮುಂದೆ ಏನು ಬರೆಯಲಾಗಿದೆ ಎಂಬುದನ್ನು ಅರ್ಥಮಾಡಿಕೊಳ್ಳಲು ಅವರಿಗೆ ಕನ್ನಡಕಗಳು ಬೇಕಾಗುತ್ತವೆ.
ಗಣಕಯಂತ್ರಗಳ ಬಳಕೆ ಹೆಚ್ಚಿದಂತೆ ಗಮನವು ಕಡಿಮೆಯಾಗುತ್ತಿದೆ.
ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ಗಳು AI-ಚಾಲಿತವಾಗಿರುವುದರಿಂದ, ಜನರು ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನಲ್ಲಿ ಎಲ್ಲಾ ಕಾರ್ಯಗಳನ್ನು ಮಾಡಲು ಈಗ ಸುಲಭವಾಗಿದೆ ಮತ್ತು ಅದರ ಮೇಲೆ ಕೆಲಸ ಮಾಡುವುದಿಲ್ಲ. ಇದರಿಂದ ಬಹಳಷ್ಟು ಮಂದಿ ಸೋಮಾರಿಗಳಾಗಿದ್ದಾರೆ.
2. ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ನಲ್ಲಿ ಕೆಲಸ ಮಾಡುವ ಪ್ರಕ್ರಿಯೆ ಏನು?
ಗಣಕಯಂತ್ರವು ಎಲೆಕ್ಟ್ರಾನಿಕ್ ಯಂತ್ರವಾಗಿದೆ ಮತ್ತು ಉತ್ತಮವಾಗಿ ಕಾರ್ಯನಿರ್ವಹಿಸಲು ಕಚ್ಚಾ ಡೇಟಾದಂತೆ ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಸೇರಿಸುವ ಅಗತ್ಯವಿದೆ. ಇದು ಡೇಟಾದ ಪ್ರವೇಶವನ್ನು ನಿರ್ಧರಿಸುವ ಹರಿವನ್ನು ಹೊಂದಿದೆ. ಫಲಿತಾಂಶಗಳನ್ನು ಪಡೆಯುವ ಮೊದಲು ಈ ಕೆಳಗಿನ ಹಂತಗಳನ್ನು ಕೈಗೊಳ್ಳಲಾಗುತ್ತದೆ:
ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಕಚ್ಚಾ ಡೇಟಾದ ರೂಪದಲ್ಲಿ ಕಂಪ್ಯೂಟರ್ ತೆಗೆದುಕೊಳ್ಳುತ್ತದೆ. ಈ ಪ್ರಕ್ರಿಯೆಯನ್ನು ಇನ್ಪುಟ್ ಎಂದೂ ಕರೆಯುತ್ತಾರೆ.
ನಂತರ ಅಗತ್ಯವಿರುವ ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಮುಂದಿನ ಹಂತಕ್ಕೆ ರವಾನಿಸುವಾಗ ಅಗತ್ಯವಿಲ್ಲದ ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಸಂಗ್ರಹಿಸಲಾಗುತ್ತದೆ. ಡೇಟಾ ಸಂಗ್ರಹಣೆಯನ್ನು ಮೆಮೊರಿ ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ.
ನಂತರ ಅಗತ್ಯವಿರುವ ಮಾಹಿತಿಯನ್ನು ಪುಡಿಮಾಡಲಾಗುತ್ತದೆ ಅಥವಾ ಅದನ್ನು ವಿಭಜಿಸಲಾಗುತ್ತದೆ ಮತ್ತು ಈ ಪ್ರಕ್ರಿಯೆಯನ್ನು ಸಂಸ್ಕರಣೆ ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ.
ಫಲಿತಾಂಶಗಳನ್ನು ಪಡೆಯುವ ಕೊನೆಯ ಹಂತವಾಗಿದೆ. ಈ ಪ್ರಕ್ರಿಯೆಯನ್ನು ಔಟ್ಪುಟ್ ಪಡೆಯುವುದು ಎಂದು ಕರೆಯಲಾಗುತ್ತದೆ.
ദൈർഘ്യമേറിയതും ഹ്രസ്വവുമായ കമ്പ്യൂട്ടർ ഉപന്യാസം
കംപ്യൂട്ടർ എന്ന പദം ഒരു കാലത്ത് ഇന്നത്തെ പോലെയല്ല, കമ്പ്യൂട്ടേഷൻ ചെയ്യുന്ന ഒരു വ്യക്തിയെ സൂചിപ്പിക്കാൻ ഉപയോഗിച്ചിരുന്നു. ആധുനിക കമ്പ്യൂട്ടറിലേക്ക് നയിച്ച ആദ്യകാല പ്രോട്ടോടൈപ്പുകളുടെ വികസനം ചരിത്രത്തിലുടനീളം നിരവധി വ്യക്തികൾക്ക് ക്രെഡിറ്റ് ചെയ്യപ്പെട്ടിട്ടുണ്ട്. ട്രാൻസിസ്റ്റർ കമ്പ്യൂട്ടറുകളിലും തുടർന്ന് ഇന്റഗ്രേറ്റഡ് സർക്യൂട്ട് കമ്പ്യൂട്ടറുകളിലും തുടങ്ങി നിരവധി മുന്നേറ്റങ്ങൾ, ട്രാൻസിസ്റ്റർ സാങ്കേതികവിദ്യയുടെയും ഇന്റഗ്രേറ്റഡ് സർക്യൂട്ട് ചിപ്പിന്റെയും വികാസത്തിന് കാരണമായി, ഇത് അനലോഗ് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾക്ക് പകരം വയ്ക്കാൻ ഡിജിറ്റൽ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾക്ക് കാരണമായി.
ഈ ലേഖനത്തിൽ, ഞങ്ങൾ കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ വിവിധ ഘടകങ്ങളെയും തരങ്ങളെയും കുറിച്ച് ചർച്ച ചെയ്യുകയും വിവിധ മേഖലകളിലെ അവയുടെ ഉപയോഗങ്ങളെക്കുറിച്ച് സംസാരിക്കുകയും ചെയ്യും.
ഇംഗ്ലീഷിൽ നീണ്ട കമ്പ്യൂട്ടർ ഉപന്യാസം
ഡാറ്റ അല്ലെങ്കിൽ വിവരങ്ങൾ കൈകാര്യം ചെയ്യുന്ന ഒരു ഇലക്ട്രോണിക് ഉപകരണമാണ് കമ്പ്യൂട്ടർ. ഇതിന് വിവരങ്ങൾ സംഭരിക്കാനും വീണ്ടെടുക്കാനും പ്രോസസ്സ് ചെയ്യാനും കഴിയും. നമുക്ക് ഒരു കമ്പ്യൂട്ടർ ഉപയോഗിച്ച് ഡോക്യുമെന്റുകൾ ടൈപ്പ് ചെയ്യാനും ഇമെയിലുകൾ അയയ്ക്കാനും ഗെയിമുകൾ കളിക്കാനും വെബ് ബ്രൗസ് ചെയ്യാനും കഴിയും. സ്പ്രെഡ്ഷീറ്റുകൾ, അവതരണങ്ങൾ, വീഡിയോകൾ എന്നിവ പോലും എഡിറ്റ് ചെയ്യാനോ അവ സൃഷ്ടിക്കാനോ ഇത് ഉപയോഗിക്കാം.
ആദ്യകാല കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ കണക്കുകൂട്ടുന്നതിനുള്ള ഉപകരണങ്ങളായി മാത്രമാണ് വിഭാവനം ചെയ്തിരുന്നത്. അബാക്കസ് പോലുള്ള ലളിതമായ മാനുവൽ ഉപകരണങ്ങൾ പുരാതന കാലം മുതൽ കണക്കുകൂട്ടലുകൾ നടത്താൻ വ്യക്തികളെ സഹായിച്ചിട്ടുണ്ട്. വ്യാവസായിക വിപ്ലവത്തിന്റെ തുടക്കത്തിൽ തന്നെ ചില മെക്കാനിക്കൽ ഉപകരണങ്ങൾ നിർമ്മിച്ചത്, തറികൾക്കുള്ള വഴികാട്ടി പാറ്റേണുകൾ പോലെയുള്ള ദീർഘവും മടുപ്പിക്കുന്നതുമായ ജോലികൾ ഓട്ടോമേറ്റ് ചെയ്യുന്നതിനായി. ഇരുപതാം നൂറ്റാണ്ടിന്റെ തുടക്കത്തിൽ, കൂടുതൽ സങ്കീർണ്ണമായ വൈദ്യുത യന്ത്രങ്ങൾ പ്രത്യേക അനലോഗ് കണക്കുകൂട്ടലുകൾ നടത്തി.
കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ പൊതുവായ ഘടകങ്ങൾ
ഹാർഡ്വെയർ
ഒരു കമ്പ്യൂട്ടറിന്റെ മൂർത്തമായ ഭൗതിക വസ്തുക്കളായ എല്ലാ ഭാഗങ്ങളും ഹാർഡ്വെയർ എന്ന പദത്തിന് കീഴിൽ ഉൾക്കൊള്ളുന്നു. ഹാർഡ്വെയറിൽ സർക്യൂട്ടുകൾ, കമ്പ്യൂട്ടർ ചിപ്പുകൾ, ഗ്രാഫിക്സ് കാർഡുകൾ, സൗണ്ട് കാർഡുകൾ, മെമ്മറി (റാം), മദർബോർഡുകൾ, ഡിസ്പ്ലേകൾ, പവർ സപ്ലൈസ്, കേബിളുകൾ, കീബോർഡുകൾ, പ്രിന്ററുകൾ, “മൈസ” ഇൻപുട്ട് ഉപകരണങ്ങൾ എന്നിവ ഉൾപ്പെടുന്നു.
അഞ്ച് പ്രധാന ഹാർഡ്വെയർ ഘടകങ്ങളുണ്ട്:
- ഇൻപുട്ട് ഉപകരണങ്ങൾ:
സെൻട്രൽ പ്രോസസ്സിംഗ് യൂണിറ്റിൽ ഡാറ്റ/വിവരങ്ങൾ നൽകുന്നതിന് ഉപയോഗിക്കുന്ന ഉപകരണങ്ങളാണിവ. ഉദാഹരണം- കീബോർഡ്, മൗസ്, സ്കാനർ, ഡോക്യുമെന്റ് റീഡർ, ബാർകോഡ് റീഡർ, ഒപ്റ്റിക്കൽ ക്യാരക്ടർ റീഡർ, മാഗ്നറ്റിക് റീഡർ തുടങ്ങിയവ.
- ഔട്ട്പുട്ട് ഉപകരണങ്ങൾ:
പ്രോസസ്സ് ചെയ്ത ഡാറ്റ/വിവരങ്ങൾ മനുഷ്യർക്ക് വായിക്കാൻ കഴിയുന്ന രൂപത്തിലേക്ക് നൽകുന്ന ഉപകരണങ്ങളാണിവ. ഉദാഹരണം- മോണിറ്റർ, പ്രിന്റർ, സ്പീക്കർ, പ്രൊജക്ടർ തുടങ്ങിയവ.
- നിയന്ത്രണ യൂണിറ്റ്:
കൺട്രോൾ യൂണിറ്റ് കമ്പ്യൂട്ടറിന്റെ വിവിധ ഘടകങ്ങൾ കൈകാര്യം ചെയ്യുന്നു; ഇത് പ്രോഗ്രാമിനായുള്ള നിർദ്ദേശങ്ങൾ വായിക്കുകയും വ്യാഖ്യാനിക്കുകയും ചെയ്യുന്നു (ഡീകോഡ് ചെയ്യുന്നു), മറ്റ് കമ്പ്യൂട്ടർ ഭാഗങ്ങൾ സജീവമാക്കുന്ന നിയന്ത്രണ സിഗ്നലുകളാക്കി മാറ്റുന്നു.
- അരിത്മെറ്റിക് ലോജിക് യൂണിറ്റ്:
ഗണിതശാസ്ത്രപരവും യുക്തിസഹവുമായ പ്രവർത്തനങ്ങൾ നടത്താൻ ഇത് പ്രാപ്തമാണ്. ഒരു നിർദ്ദിഷ്ട ALU പിന്തുണയ്ക്കുന്ന ഗണിത പ്രവർത്തനങ്ങളുടെ കൂട്ടം സങ്കലനത്തിനും കുറയ്ക്കലിനും മാത്രമായി പരിമിതപ്പെടുത്തിയേക്കാം അല്ലെങ്കിൽ ഗുണനം, വിഭജനം, ത്രികോണമിതികളായ സൈൻ, കോസൈൻ മുതലായവ, സ്ക്വയർ റൂട്ടുകൾ എന്നിവ ഉൾപ്പെട്ടേക്കാം.
- സെൻട്രൽ പ്രോസസ്സിംഗ് യൂണിറ്റ്:
ALU, കൺട്രോൾ യൂണിറ്റും രജിസ്റ്ററുകളും ഒരുമിച്ച് CPU എന്ന് വിളിക്കുന്നു. ഇതിനെ ചിലപ്പോൾ കമ്പ്യൂട്ടറിന്റെ മസ്തിഷ്കം എന്നും വിളിക്കുന്നു, അതിന്റെ ജോലി കമാൻഡുകൾ നടപ്പിലാക്കുക എന്നതാണ്. ഞങ്ങൾ ഒരു കീ അമർത്തുമ്പോഴോ മൗസിൽ ക്ലിക്കുചെയ്യുമ്പോഴോ ഒരു ആപ്ലിക്കേഷൻ ആരംഭിക്കുമ്പോഴോ ഞങ്ങൾ സിപിയുവിലേക്ക് നിർദ്ദേശങ്ങൾ അയയ്ക്കുന്നു.
സോഫ്റ്റ്വെയർ
പ്രോഗ്രാമുകൾ, ഡാറ്റ, പ്രോട്ടോക്കോളുകൾ മുതലായവ പോലുള്ള കമ്പ്യൂട്ടർ ഭാഗങ്ങളെയാണ് സോഫ്റ്റ്വെയർ സൂചിപ്പിക്കുന്നത്, അവയ്ക്ക് മെറ്റീരിയൽ ഫോം ഇല്ല. സിസ്റ്റം നിർമ്മിച്ചിരിക്കുന്ന ഫിസിക്കൽ ഹാർഡ്വെയറിൽ നിന്ന് വ്യത്യസ്തമായി, എൻകോഡ് ചെയ്ത വിവരങ്ങളോ കമ്പ്യൂട്ടർ നിർദ്ദേശങ്ങളോ അടങ്ങുന്ന കമ്പ്യൂട്ടർ സിസ്റ്റത്തിന്റെ ഭാഗമാണ് സോഫ്റ്റ്വെയർ.
ഐബിഎം പിസിക്ക് അനുയോജ്യമായ കമ്പ്യൂട്ടറിലെ ബയോസ് റോം പോലെ, എളുപ്പത്തിൽ പരിഷ്ക്കരിക്കാനാവാത്ത ഹാർഡ്വെയറിൽ സോഫ്റ്റ്വെയർ സംഭരിക്കുമ്പോൾ ഇതിനെ ചിലപ്പോൾ “ഫേംവെയർ” എന്ന് വിളിക്കുന്നു.
കമ്പ്യൂട്ടർ ഹാർഡ്വെയറിനും സോഫ്റ്റ്വെയറിനും പരസ്പരം ആവശ്യമുണ്ട്, അവയൊന്നും സ്വന്തമായി ഉപയോഗിക്കാൻ കഴിയില്ല. ഒരു പൊതു-ഉദ്ദേശ്യ കമ്പ്യൂട്ടറിൽ നാല് പ്രധാന ഘടകങ്ങളുണ്ട്: അരിത്മെറ്റിക് ലോജിക് യൂണിറ്റ് (ALU), കൺട്രോൾ യൂണിറ്റ്, മെമ്മറി, I/O (ഇൻപുട്ട്, ഔട്ട്പുട്ട് എന്ന് വിളിക്കുന്നു) ഉപകരണങ്ങൾ.
കമ്പ്യൂട്ടറിന്റെ ഉപയോഗങ്ങൾ
വീടുകൾ, ബിസിനസ്സുകൾ, സർക്കാർ ഓഫീസുകൾ, ഗവേഷണ സ്ഥാപനങ്ങൾ, വിദ്യാഭ്യാസ സ്ഥാപനങ്ങൾ, വൈദ്യശാസ്ത്രം, വിനോദം, തുടങ്ങിയ വിവിധ മേഖലകളിൽ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ അവയുടെ സവിശേഷതകളും ശക്തമായ പ്രവർത്തനങ്ങളും കാരണം ഉപയോഗിക്കുന്നു. അവർ സെക്ടറുകളെയും കമ്പനികളെയും ഒരു പുതിയ തലത്തിലേക്ക് കൊണ്ടുപോയി.
- ശാസ്ത്രം-
സയൻസ്, റിസർച്ച്, എഞ്ചിനീയറിംഗ് എന്നീ മേഖലകളിലെ ഡാറ്റയുടെ ശേഖരണം, വിശകലനം, വർഗ്ഗീകരണം, സംഭരണം എന്നിവയ്ക്ക് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഏറ്റവും അനുയോജ്യമാണ്. അവർ പരസ്പരം ആന്തരികമായും അന്തർദേശീയമായും ഡാറ്റ കൈമാറാൻ ശാസ്ത്രജ്ഞരെ സഹായിക്കുന്നു.
- സർക്കാർ-
സർക്കാർ മേഖലയിലെ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ വിവിധ പ്രവർത്തനങ്ങൾ നിർവഹിക്കുന്നതിനും അവയുടെ സേവനങ്ങൾ മെച്ചപ്പെടുത്തുന്നതിനും ഉപയോഗിക്കുന്നു. മിക്ക കേസുകളിലും, ഡാറ്റ പ്രോസസ്സിംഗ് ജോലികൾ, പൗരന്മാരുടെ ഡാറ്റാബേസുകളുടെ അറ്റകുറ്റപ്പണികൾ, പേപ്പർലെസ് എൻവയോൺമെന്റ് പ്രൊമോഷൻ എന്നിവയാണ് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഉപയോഗിക്കുന്നതിന്റെ പ്രാഥമിക ഉദ്ദേശ്യങ്ങൾ. ഇതുകൂടാതെ, രാജ്യത്തിന്റെ പ്രതിരോധ സംവിധാനത്തിൽ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഒരു പ്രധാന പങ്ക് വഹിക്കുന്നു.
- ആരോഗ്യവും ഔഷധവും-
രോഗികളിൽ നിന്നുള്ള വിവരങ്ങൾ, രേഖകൾ, തത്സമയ രോഗികളുടെ നിരീക്ഷണം, എക്സ്-റേകൾ എന്നിവയും മറ്റും സംരക്ഷിക്കാൻ അവ ഉപയോഗിക്കുന്നു. ലബോറട്ടറി ഉപകരണങ്ങൾ സജ്ജീകരിക്കുന്നതിനും ഹൃദയമിടിപ്പ്, രക്തസമ്മർദ്ദം എന്നിവ നിരീക്ഷിക്കുന്നതിനും കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ സഹായിക്കുന്നു. കൂടാതെ, മറ്റ് മെഡിക്കൽ വിദഗ്ധരുമായി രോഗികളുടെ ഡാറ്റ എളുപ്പത്തിൽ കൈമാറാൻ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഫിസിഷ്യന്മാരെ അനുവദിക്കുന്നു.
- വിദ്യാഭ്യാസം-
വ്യത്യസ്ത വിദ്യാഭ്യാസ സാമഗ്രികൾ (ചിത്രങ്ങൾ, വീഡിയോകൾ, ഇ-ബുക്കുകൾ മുതലായവ) ഒരിടത്ത് ലഭിക്കാൻ അവ ആളുകളെ സഹായിക്കുന്നു. കൂടാതെ, ഓൺലൈൻ ക്ലാസുകൾ, ഓൺലൈൻ ട്യൂട്ടറിംഗ്, ഓൺലൈൻ പരീക്ഷകൾ, ടാസ്ക്, പ്രോജക്റ്റ് സൃഷ്ടി എന്നിവയ്ക്ക് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഏറ്റവും അനുയോജ്യമാണ്. കൂടാതെ, വിദ്യാർത്ഥികളുടെ പ്രകടനവും മറ്റ് ഡാറ്റയും നിലനിർത്താനും ട്രാക്ക് ചെയ്യാനും അവ ഉപയോഗിക്കാം.
- ബാങ്കിംഗ്-
മിക്ക രാജ്യങ്ങളും ഓൺലൈൻ ബാങ്കിംഗ് സംവിധാനങ്ങൾ ഉപയോഗിക്കുന്നതിനാൽ ഉപഭോക്താക്കൾക്ക് അവരുടെ ഡാറ്റ നേരിട്ട് ആക്സസ് ചെയ്യാൻ കഴിയും. ആളുകൾക്ക് അവരുടെ അക്കൗണ്ടിന്റെ ബാലൻസ് പരിശോധിക്കാനും പണം കൈമാറാനും ക്രെഡിറ്റ് കാർഡുകൾ ഉൾപ്പെടെ ഓൺലൈൻ ബില്ലുകൾ അടയ്ക്കാനും കഴിയും. കൂടാതെ, ഇടപാടുകൾ നടത്താനും ക്ലയന്റ് വിവരങ്ങൾ, ഇടപാട് രേഖകൾ മുതലായവ സംഭരിക്കാനും ബാങ്കുകൾ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഉപയോഗിക്കുന്നു.
ഇംഗ്ലീഷിൽ ഹ്രസ്വ കമ്പ്യൂട്ടർ ഉപന്യാസം
റോ ഡാറ്റ (ഇൻപുട്ട്) സ്വീകരിക്കുകയും ഫലം നൽകുന്നതിന് ഒരു കൂട്ടം നിർദ്ദേശങ്ങൾ (ഒരു പ്രോഗ്രാം) ഉപയോഗിച്ച് ഔട്ട്പുട്ടായി പ്രോസസ്സ് ചെയ്യുകയും ചെയ്യുന്ന ഒരു പ്രോഗ്രാമബിൾ ഉപകരണമാണ് കമ്പ്യൂട്ടർ. ഗണിതശാസ്ത്രപരവും യുക്തിപരവുമായ പ്രവർത്തനങ്ങൾ നടത്തിയതിന് ശേഷം ഇത് ഔട്ട്പുട്ട് റെൻഡർ ചെയ്യുകയും ഭാവിയിലെ ഉപയോഗത്തിനായി ഔട്ട്പുട്ട് സംരക്ഷിക്കുകയും ചെയ്യും. “കമ്പ്യൂട്ടർ” എന്ന വാക്ക് ലാറ്റിൻ ഭാഷയിൽ “കമ്പ്യൂട്ടർ” എന്ന വാക്കിൽ നിന്നാണ് വന്നത്, അതിനർത്ഥം കണക്കുകൂട്ടൽ എന്നാണ്.
കമ്പ്യൂട്ടറിന്റെ തരങ്ങൾ
കംപ്യൂട്ടറുകൾ വ്യത്യസ്ത മാനദണ്ഡങ്ങളെ അടിസ്ഥാനമാക്കി വ്യത്യസ്ത തരം ഉണ്ട്. അവയുടെ വലുപ്പത്തെ അടിസ്ഥാനമാക്കി, കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ അഞ്ച് തരത്തിലാണ്:
- മൈക്രോ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ-
മറ്റ് തരങ്ങളെ അപേക്ഷിച്ച് വേഗതയിലും സംഭരണത്തിലും കുറഞ്ഞ ശേഷിയുള്ള ഒറ്റ-ഉപയോക്തൃ കമ്പ്യൂട്ടറാണിത്. ഒരു സിപിയുവിന്, ഇത് ഒരു മൈക്രോപ്രൊസസർ ഉപയോഗിക്കുന്നു. ലാപ്ടോപ്പുകൾ, ഡെസ്ക്ടോപ്പ് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ, പേഴ്സണൽ ഡിജിറ്റൽ അസിസ്റ്റന്റുകൾ (പിഡിഎ), ടാബ്ലെറ്റുകൾ, സ്മാർട്ട്ഫോണുകൾ എന്നിവ മൈക്രോകമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ സാധാരണ ഉദാഹരണങ്ങളാണ്. ബ്രൗസിംഗ്, ഇൻഫർമേഷൻ സെർച്ച്, ഇൻറർനെറ്റ്, എംഎസ് ഓഫീസ്, സോഷ്യൽ മീഡിയ മുതലായവ പോലെയുള്ള പൊതുവായ ഉപയോഗത്തിനായി മൈക്രോകമ്പ്യൂട്ടറുകൾ സാധാരണയായി രൂപകൽപ്പന ചെയ്യുകയും നിർമ്മിക്കുകയും ചെയ്യുന്നു.
- മിനി കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ-
മിനി കമ്പ്യൂട്ടറുകളെ “മിഡ്റേഞ്ച് കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ” എന്നും വിളിക്കുന്നു. ഒന്നിലധികം ഉപയോക്താക്കളെ ഒരേസമയം പിന്തുണയ്ക്കാൻ രൂപകൽപ്പന ചെയ്ത മൾട്ടി-യൂസർ കമ്പ്യൂട്ടറുകളാണ് അവ. അതിനാൽ, അവ സാധാരണയായി ചെറുകിട കമ്പനികളും സ്ഥാപനങ്ങളും ഉപയോഗിക്കുന്നു.
- മെയിൻഫ്രെയിം കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ-
വലിയ അളവിലുള്ള ഡാറ്റ സംഭരിക്കാനും പ്രോസസ്സ് ചെയ്യാനും കഴിയുന്നതിനാൽ വൻകിട കമ്പനികളും സർക്കാർ സ്ഥാപനങ്ങളും അവരുടെ ബിസിനസ്സ് പ്രവർത്തനങ്ങൾ നടത്താൻ ഉപയോഗിക്കുന്ന ഒരു മൾട്ടി-യൂസർ കമ്പ്യൂട്ടർ കൂടിയാണിത്. ബാങ്കുകൾ, സർവ്വകലാശാലകൾ, ഇൻഷുറൻസ് കമ്പനികൾ, ഉദാഹരണത്തിന്, അവരുടെ ഉപഭോക്താക്കൾ, വിദ്യാർത്ഥികൾ, പോളിസി ഉടമകൾ എന്നിവരിൽ നിന്നുള്ള ഡാറ്റ സംഭരിക്കുന്നതിന് മെയിൻഫ്രെയിം കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ ഉപയോഗിക്കുന്നു.
- സൂപ്പർ കമ്പ്യൂട്ടർ –
എല്ലാത്തരം കമ്പ്യൂട്ടറുകളിലും, സൂപ്പർ കമ്പ്യൂട്ടറുകളാണ് ഏറ്റവും വേഗതയേറിയതും ചെലവേറിയതുമായ കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ. അവയ്ക്ക് സംഭരണത്തിനും കമ്പ്യൂട്ടിംഗ് വേഗതയ്ക്കും വലിയ ശേഷിയുണ്ട്, അതിനാൽ സെക്കൻഡിൽ ദശലക്ഷക്കണക്കിന് നിർദ്ദേശങ്ങൾ നടപ്പിലാക്കാൻ അവർക്ക് കഴിയും.
- വർക്ക് സ്റ്റേഷനുകൾ-
ഒരു മിനി കംപ്യൂട്ടറിനെ അപേക്ഷിച്ച് താരതമ്യേന കൂടുതൽ ശക്തമായ മൈക്രോപ്രൊസസ്സറും ഉയർന്ന നിലവാരമുള്ള മോണിറ്ററും ഉള്ള സിംഗിൾ യൂസർ കമ്പ്യൂട്ടറാണിത്.
കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ പ്രയോജനങ്ങൾ:
- ഇത് ഉൽപ്പാദനക്ഷമത വർദ്ധിപ്പിക്കുന്നു.
- ഇത് ഇന്റർനെറ്റുമായി ബന്ധിപ്പിക്കാൻ സഹായിക്കുന്നു.
- ഡാറ്റയും വിവരങ്ങളും സംഘടിപ്പിക്കുന്നതിന് ഇത് സഹായിക്കുന്നു.
- വലിയ അളവിലുള്ള ഡാറ്റ സംഭരിക്കുന്നതിന് ഇത് അനുവദിക്കുന്നു.
കമ്പ്യൂട്ടറുകളെക്കുറിച്ചുള്ള രസകരമായ വസ്തുതകൾ
- കണ്ടുപിടിച്ച ആദ്യത്തെ ഇലക്ട്രിക് കമ്പ്യൂട്ടറിന് ഏകദേശം 27 ടണ്ണോ അതിലധികമോ ഭാരവും 1800 ചതുരശ്ര അടി വരെ ഉണ്ടായിരുന്നു.
- ഓരോ മാസവും 5000 പുതിയ വൈറസുകൾ പുറത്തുവരുന്നു.
- ഇന്റർഫേസ് മാനേജർ എന്നായിരുന്നു വിൻഡോസിന്റെ യഥാർത്ഥ പേര്.
ഉപസംഹാരം
കംപ്യൂട്ടറുകൾ മനുഷ്യജീവിതത്തിന്റെ ഭാഗമല്ലായിരുന്നുവെങ്കിൽ മനുഷ്യജീവിതം അത്ര എളുപ്പമാകുമായിരുന്നില്ല എന്ന് തീർച്ചയാണ്. കമ്പ്യൂട്ടർ ഒരു സ്ഥാപനത്തിൽ മാത്രമല്ല, എല്ലാവരുടെയും പോക്കറ്റുകളിൽ ലഭ്യമാകുന്നത് എങ്ങനെയെന്ന് ദൈനംദിന ജീവിതത്തിൽ പോലും നമുക്ക് കാണാൻ കഴിയുന്ന ധാരാളം തെളിവുകൾ ഇതിനെ പിന്തുണയ്ക്കുന്നു. അങ്ങനെ, കമ്പ്യൂട്ടർ തീർച്ചയായും ഇത് എളുപ്പമാക്കിയിരിക്കുന്നു, അതേസമയം ധാരാളം ആളുകളുടെ ജീവിതം നശിപ്പിക്കുന്നു.
പതിവുചോദ്യങ്ങൾ (പതിവ് ചോദിക്കുന്ന ചോദ്യങ്ങൾ)
1. കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ ദോഷങ്ങൾ എന്തൊക്കെയാണ്?
കമ്പ്യൂട്ടർ തീർച്ചയായും ജീവിതം എളുപ്പമാക്കിയിട്ടുണ്ടെങ്കിലും, ഇതിന് ധാരാളം ദോഷങ്ങളുമുണ്ട്. കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ പോരായ്മകൾ ഇനിപ്പറയുന്ന രീതിയിൽ നൽകാം:
കമ്പ്യൂട്ടറിലെ ഉള്ളടക്കം കാണുന്നതല്ലാതെ മറ്റൊന്നും ചെയ്യാതെ ആളുകൾ കൂടുതൽ സമയം ഇരിക്കുന്നു.
കമ്പ്യൂട്ടറിൽ ദീർഘനേരം ഉറ്റുനോക്കുന്ന ആളുകൾക്ക് അവരുടെ കണ്ണുകൾക്ക് ആയാസമുണ്ട്, തൽഫലമായി, അവരുടെ മുന്നിൽ എന്താണ് എഴുതുന്നതെന്ന് മനസിലാക്കാൻ അവർക്ക് കണ്ണട ആവശ്യമാണ്.
കമ്പ്യൂട്ടറുകളുടെ ഉപയോഗം കൂടുന്നതിനനുസരിച്ച് ശ്രദ്ധ കുറയുന്നു.
കമ്പ്യൂട്ടറുകൾ AI- പവർ ആയതിനാൽ, ആളുകൾക്ക് ഒരു കമ്പ്യൂട്ടറിൽ എല്ലാ ജോലികളും ചെയ്യാനും അതിൽ സ്വയം പ്രവർത്തിക്കാതിരിക്കാനും ഇപ്പോൾ എളുപ്പമാണ്. ഇത് പലരെയും മടിയന്മാരാക്കി.
2. ഒരു കമ്പ്യൂട്ടറിൽ ജോലി ചെയ്യുന്ന പ്രക്രിയ എന്താണ്?
കമ്പ്യൂട്ടർ ഒരു ഇലക്ട്രോണിക് യന്ത്രമാണ്, അത് നന്നായി പ്രവർത്തിക്കാൻ റോ ഡാറ്റയായി വിവരങ്ങൾ ചേർക്കേണ്ടതുണ്ട്. ഡാറ്റ ആക്സസ് ചെയ്യുന്നത് നിർണ്ണയിക്കുന്ന ഒരു ഫ്ലോ ഇതിന് ഉണ്ട്. ഫലം ലഭിക്കുന്നതിന് മുമ്പ് ഇനിപ്പറയുന്ന ഘട്ടങ്ങൾ നടക്കുന്നു:
റോ ഡാറ്റയുടെ രൂപത്തിലാണ് കമ്പ്യൂട്ടർ വിവരങ്ങൾ എടുക്കുന്നത്. ഈ പ്രക്രിയയെ ഇൻപുട്ട് എന്നും വിളിക്കുന്നു.
തുടർന്ന് ആവശ്യമായ വിവരങ്ങൾ അടുത്ത ഘട്ടത്തിലേക്ക് കടക്കുമ്പോൾ ആവശ്യമില്ലാത്ത വിവരങ്ങൾ സൂക്ഷിക്കപ്പെടും. ഡാറ്റ സംഭരിക്കുന്നതിനെ മെമ്മറി എന്ന് വിളിക്കുന്നു.
അപ്പോൾ ആവശ്യമുള്ള വിവരങ്ങൾ തകർക്കുകയോ അല്ലെങ്കിൽ അത് പിളർത്തുകയോ ചെയ്യുന്ന ഈ പ്രക്രിയയെ പ്രോസസ്സിംഗ് എന്ന് വിളിക്കുന്നു.
ഫലം ലഭിക്കുന്നിടത്താണ് അവസാന ഘട്ടം. ഈ പ്രക്രിയയെ ഔട്ട്പുട്ട് ലഭിക്കുന്നത് എന്ന് വിളിക്കുന്നു.
दीर्घ आणि लहान संगणक निबंध
संगणक हा शब्द एकेकाळी आजच्या विपरीत गणना करणाऱ्या व्यक्तीसाठी वापरला जात असे. सुरुवातीच्या प्रोटोटाइपच्या विकासाचे श्रेय संपूर्ण इतिहासात अनेक व्यक्तींना दिले जाते ज्यामुळे आधुनिक संगणकाचा विकास झाला. ट्रान्झिस्टर कॉम्प्युटर आणि नंतर इंटिग्रेटेड सर्किट कॉम्प्युटर्सपासून सुरू झालेल्या प्रगतीच्या मालिकेमुळे ट्रान्झिस्टर तंत्रज्ञान आणि इंटिग्रेटेड सर्किट चिपचा विकास झाला, ज्यामुळे डिजिटल कॉम्प्युटर मोठ्या प्रमाणात अॅनालॉग कॉम्प्युटरची जागा घेऊ लागले.
या निबंधात आपण संगणकाचे विविध घटक आणि प्रकार यांची चर्चा करू आणि त्यांच्या विविध क्षेत्रात होणाऱ्या उपयोगाबद्दल बोलू.
इंग्रजीमध्ये दीर्घ संगणक निबंध
संगणक हे एक इलेक्ट्रॉनिक साधन आहे जे डेटा किंवा माहिती हाताळते. ते माहिती संचयित, पुनर्प्राप्त आणि प्रक्रिया करू शकते. आम्ही दस्तऐवज टाइप करू शकतो, ईमेल पाठवू शकतो, गेम खेळू शकतो आणि संगणक वापरून वेब ब्राउझ करू शकतो. हे स्प्रेडशीट, सादरीकरणे आणि अगदी व्हिडिओ संपादित करण्यासाठी किंवा तयार करण्यासाठी देखील वापरले जाऊ शकते.
सुरुवातीच्या संगणकांची कल्पना केवळ गणना करण्यासाठी उपकरणे म्हणून केली गेली. अॅबॅकस सारख्या साध्या मॅन्युअल उपकरणांनी प्राचीन काळापासून व्यक्तींना गणना करण्यात मदत केली आहे. काही यांत्रिक उपकरणे औद्योगिक क्रांतीच्या सुरुवातीस लांब, कंटाळवाणे कार्ये स्वयंचलित करण्यासाठी तयार केली गेली, जसे की लूमसाठी मार्गदर्शक नमुने. 20 व्या शतकाच्या सुरुवातीस, अधिक अत्याधुनिक इलेक्ट्रिकल मशीन्सने विशेष अॅनालॉग गणना केली.
संगणकाचे सामान्य घटक
हार्डवेअर
संगणकाचे ते सर्व भाग जे मूर्त भौतिक वस्तू आहेत ते हार्डवेअर या शब्दाखाली समाविष्ट आहेत. हार्डवेअरमध्ये सर्किट्स, कॉम्प्युटर चिप्स, ग्राफिक्स कार्ड्स, साउंड कार्ड्स, मेमरी (RAM), मदरबोर्ड, डिस्प्ले, पॉवर सप्लाय, केबल्स, कीबोर्ड, प्रिंटर आणि “माईस” इनपुट डिव्हाइसेस समाविष्ट आहेत.
पाच मुख्य हार्डवेअर घटक आहेत:
- इनपुट उपकरणे:
ही अशी उपकरणे आहेत जी सेंट्रल प्रोसेसिंग युनिटमध्ये डेटा/माहिती प्रविष्ट करण्यासाठी वापरली जातात. उदाहरण- कीबोर्ड, माउस, स्कॅनर, डॉक्युमेंट रीडर, बारकोड रीडर, ऑप्टिकल कॅरेक्टर रीडर, मॅग्नेटिक रीडर इ.
- आउटपुट उपकरणे:
ही अशी उपकरणे आहेत जी प्रक्रिया केलेला डेटा/माहिती मानवी वाचनीय स्वरूपात प्रदान करतात. उदाहरण- मॉनिटर, प्रिंटर, स्पीकर, प्रोजेक्टर इ.
- नियंत्रण युनिट:
कंट्रोल युनिट संगणकाचे विविध घटक हाताळते; ते प्रोग्रामच्या सूचना वाचते आणि त्याचा अर्थ लावते (डीकोड करते), त्यांना नियंत्रण सिग्नलमध्ये रूपांतरित करते जे इतर संगणक भाग सक्रिय करतात.
- अंकगणित तर्क एकक:
हे अंकगणितीय आणि तार्किक कार्ये करण्यास सक्षम आहे. विशिष्ट ALU द्वारे समर्थित अंकगणित ऑपरेशन्सचा संच बेरीज आणि वजाबाकीसाठी मर्यादित असू शकतो किंवा त्यात गुणाकार, भागाकार, त्रिकोणमिती जसे की साइन, कोसाइन इ. आणि वर्गमूळांचा समावेश असू शकतो.
- सेंट्रल प्रोसेसिंग युनिट:
ALU, कंट्रोल युनिट आणि रजिस्टर आणि एकत्रितपणे CPU म्हणतात. याला काहीवेळा संगणकाचा मेंदू असे म्हणतात आणि त्याचे कार्य आदेश पार पाडणे आहे. आम्ही जेव्हा की दाबतो, माउस क्लिक करतो किंवा अनुप्रयोग सुरू करतो तेव्हा आम्ही CPU ला सूचना पाठवतो.
सॉफ्टवेअर
सॉफ्टवेअर म्हणजे संगणकाचे भाग, जसे की प्रोग्राम्स, डेटा, प्रोटोकॉल इत्यादी, ज्यांचे भौतिक स्वरूप नसते. ज्या भौतिक हार्डवेअरमधून ही प्रणाली तयार केली जाते त्याच्या उलट, सॉफ्टवेअर हा संगणक प्रणालीचा भाग आहे ज्यामध्ये एन्कोड केलेली माहिती किंवा संगणक सूचना असतात.
जेव्हा सॉफ्टवेअर हे हार्डवेअरमध्ये साठवले जाते जे सहजपणे बदलता येत नाही, जसे की IBM PC सुसंगत संगणकावर BIOS ROM सह.
कॉम्प्युटर हार्डवेअर आणि सॉफ्टवेअरला एकमेकांची आवश्यकता असते आणि त्यांपैकी एकाचाही प्रत्यक्ष वापर केला जाऊ शकत नाही. सामान्य हेतू असलेल्या संगणकाचे चार मुख्य घटक असतात: अंकगणित लॉजिक युनिट (ALU), कंट्रोल युनिट, मेमरी आणि I/O (एकत्रितपणे इनपुट आणि आउटपुट म्हणतात) उपकरणे.
संगणकाचा उपयोग
घरे, व्यवसाय, सरकारी कार्यालये, संशोधन संस्था, शैक्षणिक संस्था, औषधोपचार, करमणूक इत्यादी विविध क्षेत्रात संगणक वापरला जातो कारण त्यांची वैशिष्ट्ये आणि शक्तिशाली कार्ये. त्यांनी क्षेत्रे आणि कंपन्यांना संपूर्ण नवीन स्तरावर नेले आहे.
- विज्ञान-
विज्ञान, संशोधन आणि अभियांत्रिकीमधील डेटाचे संकलन, विश्लेषण, वर्गीकरण आणि संचयनासाठी संगणक सर्वात योग्य आहेत. ते शास्त्रज्ञांना एकमेकांशी अंतर्गत आणि आंतरराष्ट्रीय दोन्ही डेटाची देवाणघेवाण करण्यास मदत करतात.
- सरकार-
सरकारी क्षेत्रातील संगणक विविध कार्ये करण्यासाठी आणि त्यांच्या सेवा सुधारण्यासाठी वापरले जातात. बहुतेक प्रकरणांमध्ये, डेटा प्रोसेसिंग कार्ये, नागरिकांच्या डेटाबेसची देखभाल करणे आणि पेपरलेस वातावरणाचा प्रचार करणे हे संगणक वापरण्याचे प्राथमिक हेतू आहेत. या व्यतिरिक्त देशाच्या संरक्षण व्यवस्थेत संगणक महत्त्वाची भूमिका बजावतात.
- आरोग्य आणि औषध-
त्यांचा उपयोग रुग्णांकडून माहिती, रेकॉर्ड, थेट रुग्ण निरीक्षण, एक्स-रे आणि बरेच काही जतन करण्यासाठी केला जातो. संगणक प्रयोगशाळेची साधने स्थापित करणे, हृदय गती आणि रक्तदाब इत्यादींवर लक्ष ठेवण्यास मदत करतात. याशिवाय, संगणक डॉक्टरांना इतर वैद्यकीय तज्ञांसह रुग्णाच्या डेटाची सहज देवाणघेवाण करण्यास अनुमती देतात.
- शिक्षण-
ते लोकांना एकाच ठिकाणी विविध शैक्षणिक साहित्य (जसे की प्रतिमा, व्हिडिओ, ई-पुस्तके इ.) मिळविण्यात मदत करतात. तसेच, ऑनलाइन वर्ग, ऑनलाइन शिकवणी, ऑनलाइन परीक्षा आणि कार्य आणि प्रकल्प निर्मितीसाठी संगणक सर्वोत्तम अनुकूल आहेत. तसेच, त्यांचा वापर विद्यार्थ्यांची कामगिरी आणि इतर डेटा राखण्यासाठी आणि ट्रॅक करण्यासाठी केला जाऊ शकतो.
- बँकिंग-
बहुतेक देश ऑनलाइन बँकिंग प्रणाली वापरतात जेणेकरून ग्राहक त्यांच्या डेटामध्ये थेट प्रवेश करू शकतील. लोक त्यांच्या खात्यातील शिल्लक सत्यापित करू शकतात, रोख हस्तांतरित करू शकतात आणि क्रेडिट कार्डसह ऑनलाइन बिले भरू शकतात. याशिवाय, बँका व्यवहार पार पाडण्यासाठी आणि क्लायंटची माहिती, व्यवहार नोंदी इत्यादी संग्रहित करण्यासाठी संगणक वापरतात.
इंग्रजीमध्ये लघु संगणक निबंध
संगणक हे एक प्रोग्राम करण्यायोग्य उपकरण आहे जे कच्चा डेटा (इनपुट) स्वीकारते आणि परिणाम पुरवठा करण्यासाठी निर्देशांच्या गटासह (एक प्रोग्राम) आउटपुट म्हणून प्रक्रिया करते. हे गणितीय आणि तार्किक ऑपरेशन्स केल्यानंतर आउटपुट प्रदान करते आणि भविष्यातील वापरासाठी आउटपुट जतन करू शकते. “संगणक” हा शब्द लॅटिनमधील “संगणक” शब्दापासून आला आहे, ज्याचा अर्थ गणना करणे आहे.
संगणकाचे प्रकार
वेगवेगळ्या निकषांवर आधारित संगणक वेगवेगळ्या प्रकारचे असतात. त्यांच्या आकारावर आधारित, संगणक पाच प्रकारचे आहेत:
- सूक्ष्म संगणक-
हा एकल-वापरकर्ता संगणक आहे ज्याची गती आणि संचयन क्षमता इतर प्रकारांपेक्षा कमी आहे. CPU साठी, ते मायक्रोप्रोसेसर वापरते. लॅपटॉप, डेस्कटॉप कॉम्प्युटर, पर्सनल डिजिटल असिस्टंट (पीडीए), टॅब्लेट आणि स्मार्टफोन ही मायक्रो कॉम्प्युटरची सामान्य उदाहरणे आहेत. मायक्रोकॉम्प्युटर सामान्यतः सामान्य वापरासाठी डिझाइन केलेले आणि तयार केले जातात, जसे की ब्राउझिंग, माहिती शोध, इंटरनेट, एमएस ऑफिस, सोशल मीडिया इ.
- मिनी कॉम्प्युटर-
लघुसंगणकांना “मिडरेंज संगणक” असेही संबोधले जाते. ते एकाच वेळी एकाधिक वापरकर्त्यांना समर्थन देण्यासाठी डिझाइन केलेले बहु-वापरकर्ता संगणक आहेत. म्हणून, ते सामान्यतः लहान कंपन्या आणि फर्मद्वारे वापरले जातात.
- मेनफ्रेम संगणक-
हा एक बहु-वापरकर्ता संगणक देखील आहे ज्याचा वापर मोठ्या कंपन्या आणि सरकारी संस्था त्यांचे व्यवसाय कार्य चालविण्यासाठी करतात कारण मोठ्या प्रमाणात डेटा संग्रहित आणि प्रक्रिया केली जाऊ शकते. बँका, विद्यापीठे आणि विमा कंपन्या, उदाहरणार्थ, त्यांचे ग्राहक, विद्यार्थी आणि पॉलिसीधारकांचा डेटा संग्रहित करण्यासाठी मेनफ्रेम संगणक वापरतात.
- सुपर कॉम्प्युटर-
सर्व प्रकारच्या संगणकांमध्ये, सुपर कॉम्प्युटर हे सर्वात वेगवान आणि सर्वात महाग संगणक आहेत. त्यांच्याकडे स्टोरेज आणि संगणन गतीची प्रचंड क्षमता आहे आणि त्यामुळे ते प्रति सेकंद लाखो सूचना करू शकतात.
- वर्कस्टेशन्स-
हा एकल-वापरकर्ता संगणक आहे ज्यामध्ये तुलनेने अधिक शक्तिशाली मायक्रोप्रोसेसर आणि मिनी-कॉम्प्युटरच्या तुलनेत उच्च-गुणवत्तेचा मॉनिटर आहे.
संगणकाचे फायदे:
- त्यामुळे उत्पादकता वाढते.
- हे इंटरनेटशी कनेक्ट होण्यास मदत करते.
- हे डेटा आणि माहिती आयोजित करण्यात मदत करते.
- हे मोठ्या प्रमाणात डेटा संचयित करण्यास अनुमती देते.
संगणकाबद्दल मजेदार तथ्ये
- शोध लावलेल्या पहिल्या इलेक्ट्रिक कॉम्प्युटरचे वजन सुमारे 27 टन किंवा त्याहूनही जास्त होते आणि ते 1800 चौरस फुटांपर्यंत होते.
- दर महिन्याला सुमारे 5000 नवीन व्हायरस बाहेर पडतात.
- विंडोजचे मूळ नाव इंटरफेस मॅनेजर होते.
निष्कर्ष
संगणक मानवी जीवनाचा भाग नसता तर मानवाचे जीवन इतके सोपे झाले नसते हे निश्चितच माहीत आहे. याला पुष्कळ पुराव्यांच्या तुकड्यांद्वारे देखील समर्थन दिले जाते जेथे आपण दैनंदिन जीवनात देखील पाहू शकतो की संगणक केवळ एखाद्या संस्थेमध्ये कसा उपस्थित नाही तर प्रत्येकाच्या खिशात देखील उपलब्ध आहे. अशाप्रकारे, संगणकाने हे निश्चितपणे सोपे केले आहे आणि बर्याच लोकांचे जीवन खराब केले आहे.
FAQ (वारंवार विचारले जाणारे प्रश्न)
1. संगणकाचे तोटे काय आहेत?
संगणकाने आयुष्य निश्चितच सोपे केले असले तरी त्याचे अनेक तोटेही आहेत. संगणकाचे तोटे खालीलप्रमाणे प्रदान केले जाऊ शकतात:
लोक बसून बराच वेळ घालवतात आणि संगणकावरील सामग्री पाहण्याशिवाय काहीही करत नाहीत.
संगणकाकडे दीर्घकाळ टक लावून पाहणारे लोकही डोळे ताणतात आणि परिणामी, त्यांच्यासमोर काय लिहिले जात आहे हे समजण्यासाठी त्यांना चष्मा लागतो.
संगणकाचा वापर वाढल्याने लक्ष देण्याची क्षमता कमी होत आहे.
संगणक AI-शक्तीवर चालत असल्याने, लोकांसाठी आता संगणकावर सर्व कामे करणे आणि त्यावर स्वतः कार्य न करणे सोपे झाले आहे. यामुळे बरेच लोक आळशी झाले आहेत.
2. संगणकावर काम करण्याची प्रक्रिया काय आहे?
संगणक हे एक इलेक्ट्रॉनिक मशीन आहे आणि ते चांगले कार्य करण्यासाठी कच्चा डेटा म्हणून माहिती जोडणे आवश्यक आहे. त्यात एक प्रवाह आहे जो डेटामध्ये प्रवेश निश्चित करतो. परिणाम प्राप्त होण्यापूर्वी खालील चरण केले जातात:
कच्च्या डेटाच्या स्वरूपात संगणकाद्वारे माहिती घेतली जाते. या प्रक्रियेला इनपुट देखील म्हणतात.
मग आवश्यक नसलेली माहिती संग्रहित केली जाईल आणि आवश्यक असलेली माहिती पुढील चरणात दिली जाईल. डेटा साठवण्याला मेमरी म्हणतात.
त्यानंतर आवश्यक असलेली माहिती चिरडली जाते किंवा ती विभाजित केली जाते आणि या प्रक्रियेला प्रक्रिया म्हणतात.
शेवटची पायरी आहे जिथे परिणाम प्राप्त होतात. या प्रक्रियेला आउटपुट मिळवणे म्हणतात.
ਲੰਮਾ ਅਤੇ ਛੋਟਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਲੇਖ
ਕੰਪਿਊਟਰ ਸ਼ਬਦ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਇੱਕ ਵਾਰ ਉਸ ਵਿਅਕਤੀ ਲਈ ਕੀਤੀ ਜਾਂਦੀ ਸੀ ਜੋ ਅੱਜ ਦੇ ਉਲਟ ਗਣਨਾ ਕਰਦਾ ਸੀ। ਆਧੁਨਿਕ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੀ ਅਗਵਾਈ ਕਰਨ ਵਾਲੇ ਸ਼ੁਰੂਆਤੀ ਪ੍ਰੋਟੋਟਾਈਪਾਂ ਦਾ ਵਿਕਾਸ ਪੂਰੇ ਇਤਿਹਾਸ ਵਿੱਚ ਬਹੁਤ ਸਾਰੇ ਵਿਅਕਤੀਆਂ ਨੂੰ ਦਿੱਤਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ। ਸਫਲਤਾਵਾਂ ਦੀ ਇੱਕ ਲੜੀ, ਟਰਾਂਜ਼ਿਸਟਰ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਅਤੇ ਫਿਰ ਏਕੀਕ੍ਰਿਤ ਸਰਕਟ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਨਾਲ ਸ਼ੁਰੂ ਹੋਈ, ਨਤੀਜੇ ਵਜੋਂ ਟਰਾਂਜ਼ਿਸਟਰ ਤਕਨਾਲੋਜੀ ਅਤੇ ਏਕੀਕ੍ਰਿਤ ਸਰਕਟ ਚਿੱਪ ਦਾ ਵਿਕਾਸ ਹੋਇਆ, ਜਿਸ ਨਾਲ ਡਿਜੀਟਲ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਨੇ ਐਨਾਲਾਗ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਥਾਂ ਲੈ ਲਈ।
ਇਸ ਲੇਖ ਵਿੱਚ, ਅਸੀਂ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੇ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਹਿੱਸਿਆਂ ਅਤੇ ਕਿਸਮਾਂ ਬਾਰੇ ਚਰਚਾ ਕਰਾਂਗੇ ਅਤੇ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਖੇਤਰਾਂ ਵਿੱਚ ਉਹਨਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਬਾਰੇ ਗੱਲ ਕਰਾਂਗੇ।
ਅੰਗਰੇਜ਼ੀ ਵਿੱਚ ਲੰਮਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਲੇਖ
ਇੱਕ ਕੰਪਿਊਟਰ ਇੱਕ ਇਲੈਕਟ੍ਰਾਨਿਕ ਟੂਲ ਹੈ ਜੋ ਡੇਟਾ ਜਾਂ ਜਾਣਕਾਰੀ ਵਿੱਚ ਹੇਰਾਫੇਰੀ ਕਰਦਾ ਹੈ। ਇਹ ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਸਟੋਰ ਕਰ ਸਕਦਾ ਹੈ, ਮੁੜ ਪ੍ਰਾਪਤ ਕਰ ਸਕਦਾ ਹੈ ਅਤੇ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਕਰ ਸਕਦਾ ਹੈ। ਅਸੀਂ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਕੇ ਦਸਤਾਵੇਜ਼ ਟਾਈਪ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਾਂ, ਈਮੇਲ ਭੇਜ ਸਕਦੇ ਹਾਂ, ਗੇਮਾਂ ਖੇਡ ਸਕਦੇ ਹਾਂ ਅਤੇ ਵੈੱਬ ਬ੍ਰਾਊਜ਼ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਾਂ। ਇਸਦੀ ਵਰਤੋਂ ਸਪ੍ਰੈਡਸ਼ੀਟਾਂ, ਪੇਸ਼ਕਾਰੀਆਂ, ਅਤੇ ਇੱਥੋਂ ਤੱਕ ਕਿ ਵੀਡੀਓਜ਼ ਨੂੰ ਸੰਪਾਦਿਤ ਕਰਨ ਜਾਂ ਉਹਨਾਂ ਨੂੰ ਬਣਾਉਣ ਲਈ ਵੀ ਕੀਤੀ ਜਾ ਸਕਦੀ ਹੈ।
ਸ਼ੁਰੂਆਤੀ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਕਲਪਨਾ ਸਿਰਫ ਗਣਨਾ ਲਈ ਉਪਕਰਣ ਵਜੋਂ ਕੀਤੀ ਗਈ ਸੀ। ਸਾਧਾਰਨ ਦਸਤੀ ਯੰਤਰਾਂ ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਅਬੇਕਸ ਨੇ ਪ੍ਰਾਚੀਨ ਸਮੇਂ ਤੋਂ ਲੋਕਾਂ ਨੂੰ ਗਣਨਾ ਕਰਨ ਵਿੱਚ ਮਦਦ ਕੀਤੀ ਹੈ। ਕੁਝ ਮਕੈਨੀਕਲ ਯੰਤਰ ਉਦਯੋਗਿਕ ਕ੍ਰਾਂਤੀ ਦੇ ਸ਼ੁਰੂ ਵਿੱਚ ਲੰਬੇ, ਔਖੇ ਕੰਮਾਂ ਨੂੰ ਸਵੈਚਾਲਤ ਕਰਨ ਲਈ ਬਣਾਏ ਗਏ ਸਨ, ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਲੂਮਾਂ ਲਈ ਮਾਰਗਦਰਸ਼ਕ ਪੈਟਰਨ। 20ਵੀਂ ਸਦੀ ਦੇ ਸ਼ੁਰੂ ਵਿੱਚ, ਵਧੇਰੇ ਆਧੁਨਿਕ ਇਲੈਕਟ੍ਰਿਕ ਮਸ਼ੀਨਾਂ ਨੇ ਵਿਸ਼ੇਸ਼ ਐਨਾਲਾਗ ਗਣਨਾਵਾਂ ਕੀਤੀਆਂ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਸਾਂਝੇ ਹਿੱਸੇ
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਉਹ ਸਾਰੇ ਹਿੱਸੇ ਜੋ ਠੋਸ ਭੌਤਿਕ ਵਸਤੂਆਂ ਹਨ ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਸ਼ਬਦ ਦੇ ਅਧੀਨ ਆਉਂਦੇ ਹਨ। ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਵਿੱਚ ਸਰਕਟ, ਕੰਪਿਊਟਰ ਚਿਪਸ, ਗਰਾਫਿਕਸ ਕਾਰਡ, ਸਾਊਂਡ ਕਾਰਡ, ਮੈਮੋਰੀ (RAM), ਮਦਰਬੋਰਡ, ਡਿਸਪਲੇ, ਪਾਵਰ ਸਪਲਾਈ, ਕੇਬਲ, ਕੀਬੋਰਡ, ਪ੍ਰਿੰਟਰ ਅਤੇ “ਮਾਈਸ” ਇਨਪੁਟ ਡਿਵਾਈਸ ਸ਼ਾਮਲ ਹੁੰਦੇ ਹਨ।
ਇੱਥੇ ਪੰਜ ਮੁੱਖ ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਭਾਗ ਹਨ:
- ਇਨਪੁਟ ਜੰਤਰ:
ਇਹ ਉਹ ਉਪਕਰਣ ਹਨ ਜੋ ਕੇਂਦਰੀ ਪ੍ਰੋਸੈਸਿੰਗ ਯੂਨਿਟ ਵਿੱਚ ਡੇਟਾ/ਜਾਣਕਾਰੀ ਦਾਖਲ ਕਰਨ ਲਈ ਵਰਤੇ ਜਾਂਦੇ ਹਨ। ਉਦਾਹਰਨ- ਕੀਬੋਰਡ, ਮਾਊਸ, ਸਕੈਨਰ, ਦਸਤਾਵੇਜ਼ ਰੀਡਰ, ਬਾਰਕੋਡ ਰੀਡਰ, ਆਪਟੀਕਲ ਕਰੈਕਟਰ ਰੀਡਰ, ਮੈਗਨੈਟਿਕ ਰੀਡਰ ਆਦਿ।
- ਆਉਟਪੁੱਟ ਜੰਤਰ:
ਇਹ ਉਹ ਉਪਕਰਣ ਹਨ ਜੋ ਪ੍ਰੋਸੈਸਡ ਡੇਟਾ/ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਮਨੁੱਖੀ-ਪੜ੍ਹਨ ਯੋਗ ਰੂਪ ਵਿੱਚ ਪ੍ਰਦਾਨ ਕਰਦੇ ਹਨ। ਉਦਾਹਰਨ- ਮਾਨੀਟਰ, ਪ੍ਰਿੰਟਰ, ਸਪੀਕਰ, ਪ੍ਰੋਜੈਕਟਰ ਆਦਿ।
- ਕੰਟਰੋਲ ਯੂਨਿਟ:
ਕੰਟਰੋਲ ਯੂਨਿਟ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਹਿੱਸਿਆਂ ਨੂੰ ਸੰਭਾਲਦਾ ਹੈ; ਇਹ ਪ੍ਰੋਗਰਾਮ ਦੀਆਂ ਹਦਾਇਤਾਂ ਨੂੰ ਪੜ੍ਹਦਾ ਅਤੇ ਵਿਆਖਿਆ (ਡੀਕੋਡ) ਕਰਦਾ ਹੈ, ਉਹਨਾਂ ਨੂੰ ਕੰਟਰੋਲ ਸਿਗਨਲਾਂ ਵਿੱਚ ਬਦਲਦਾ ਹੈ ਜੋ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਦੂਜੇ ਹਿੱਸਿਆਂ ਨੂੰ ਸਰਗਰਮ ਕਰਦੇ ਹਨ।
- ਅੰਕਗਣਿਤ ਤਰਕ ਇਕਾਈ:
ਇਹ ਗਣਿਤਿਕ ਅਤੇ ਲਾਜ਼ੀਕਲ ਫੰਕਸ਼ਨ ਕਰਨ ਦੇ ਸਮਰੱਥ ਹੈ। ਇੱਕ ਖਾਸ ALU ਦੁਆਰਾ ਸਮਰਥਿਤ ਗਣਿਤ ਕਿਰਿਆਵਾਂ ਦਾ ਸੈੱਟ ਜੋੜ ਅਤੇ ਘਟਾਓ ਤੱਕ ਸੀਮਿਤ ਹੋ ਸਕਦਾ ਹੈ ਜਾਂ ਇਸ ਵਿੱਚ ਗੁਣਾ, ਭਾਗ, ਤਿਕੋਣਮਿਤੀਆਂ ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਸਾਈਨ, ਕੋਸਾਈਨ, ਆਦਿ, ਅਤੇ ਵਰਗ ਜੜ੍ਹਾਂ ਦੇ ਫੰਕਸ਼ਨ ਸ਼ਾਮਲ ਹੋ ਸਕਦੇ ਹਨ।
- ਕੇਂਦਰੀ ਪ੍ਰੋਸੈਸਿੰਗ ਯੂਨਿਟ:
ALU, ਕੰਟਰੋਲ ਯੂਨਿਟ ਅਤੇ ਰਜਿਸਟਰ ਅਤੇ ਇਕੱਠੇ CPU ਕਹਿੰਦੇ ਹਨ। ਇਸਨੂੰ ਕਈ ਵਾਰ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦਾ ਦਿਮਾਗ ਵੀ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ, ਅਤੇ ਇਸਦਾ ਕੰਮ ਹੁਕਮਾਂ ਨੂੰ ਚਲਾਉਣਾ ਹੁੰਦਾ ਹੈ। ਜਦੋਂ ਵੀ ਅਸੀਂ ਕੋਈ ਕੁੰਜੀ ਦਬਾਉਂਦੇ ਹਾਂ, ਮਾਊਸ ‘ਤੇ ਕਲਿੱਕ ਕਰਦੇ ਹਾਂ, ਜਾਂ ਕੋਈ ਐਪਲੀਕੇਸ਼ਨ ਸ਼ੁਰੂ ਕਰਦੇ ਹਾਂ ਤਾਂ ਅਸੀਂ CPU ਨੂੰ ਨਿਰਦੇਸ਼ ਭੇਜਦੇ ਹਾਂ।
ਸੌਫਟਵੇਅਰ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਭਾਗਾਂ ਨੂੰ ਦਰਸਾਉਂਦਾ ਹੈ, ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਪ੍ਰੋਗਰਾਮ, ਡੇਟਾ, ਪ੍ਰੋਟੋਕੋਲ, ਆਦਿ, ਜਿਨ੍ਹਾਂ ਦਾ ਕੋਈ ਪਦਾਰਥ ਰੂਪ ਨਹੀਂ ਹੁੰਦਾ। ਭੌਤਿਕ ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਦੇ ਉਲਟ ਜਿਸ ਤੋਂ ਸਿਸਟਮ ਬਣਾਇਆ ਗਿਆ ਹੈ, ਸਾਫਟਵੇਅਰ ਕੰਪਿਊਟਰ ਸਿਸਟਮ ਦਾ ਉਹ ਹਿੱਸਾ ਹੈ ਜਿਸ ਵਿੱਚ ਏਨਕੋਡ ਕੀਤੀ ਜਾਣਕਾਰੀ ਜਾਂ ਕੰਪਿਊਟਰ ਨਿਰਦੇਸ਼ ਸ਼ਾਮਲ ਹੁੰਦੇ ਹਨ।
ਇਸਨੂੰ ਕਈ ਵਾਰ “ਫਰਮਵੇਅਰ” ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ ਜਦੋਂ ਸੌਫਟਵੇਅਰ ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਵਿੱਚ ਸਟੋਰ ਕੀਤਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ ਜਿਸਨੂੰ ਆਸਾਨੀ ਨਾਲ ਸੋਧਿਆ ਨਹੀਂ ਜਾ ਸਕਦਾ, ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਇੱਕ IBM PC ਅਨੁਕੂਲ ਕੰਪਿਊਟਰ ‘ਤੇ BIOS ROM ਨਾਲ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਹਾਰਡਵੇਅਰ ਅਤੇ ਸੌਫਟਵੇਅਰ ਨੂੰ ਇੱਕ ਦੂਜੇ ਦੀ ਲੋੜ ਹੁੰਦੀ ਹੈ, ਅਤੇ ਇਹਨਾਂ ਵਿੱਚੋਂ ਕੋਈ ਵੀ ਅਸਲ ਵਿੱਚ ਆਪਣੇ ਆਪ ਨਹੀਂ ਵਰਤਿਆ ਜਾ ਸਕਦਾ ਹੈ। ਇੱਕ ਆਮ-ਉਦੇਸ਼ ਵਾਲੇ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਚਾਰ ਮੁੱਖ ਭਾਗ ਹੁੰਦੇ ਹਨ: ਅੰਕਗਣਿਤ ਤਰਕ ਇਕਾਈ (ALU), ਕੰਟਰੋਲ ਯੂਨਿਟ, ਮੈਮੋਰੀ, ਅਤੇ I/O (ਸਮੂਹਿਕ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਇਨਪੁਟ ਅਤੇ ਆਉਟਪੁੱਟ ਕਹਿੰਦੇ ਹਨ) ਯੰਤਰ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੀ ਵਰਤੋਂ
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਖੇਤਰਾਂ ਵਿੱਚ ਕੀਤੀ ਜਾਂਦੀ ਹੈ, ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਘਰਾਂ, ਕਾਰੋਬਾਰਾਂ, ਸਰਕਾਰੀ ਦਫ਼ਤਰਾਂ, ਖੋਜ ਸੰਸਥਾਵਾਂ, ਵਿਦਿਅਕ ਸੰਸਥਾਵਾਂ, ਦਵਾਈ, ਮਨੋਰੰਜਨ ਆਦਿ ਵਿੱਚ ਉਹਨਾਂ ਦੀਆਂ ਵਿਸ਼ੇਸ਼ਤਾਵਾਂ ਅਤੇ ਸ਼ਕਤੀਸ਼ਾਲੀ ਕਾਰਜਾਂ ਕਰਕੇ। ਉਨ੍ਹਾਂ ਨੇ ਸੈਕਟਰਾਂ ਅਤੇ ਕੰਪਨੀਆਂ ਨੂੰ ਬਿਲਕੁਲ ਨਵੇਂ ਪੱਧਰ ‘ਤੇ ਲੈ ਜਾਇਆ ਹੈ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਵਿਗਿਆਨ, ਖੋਜ ਅਤੇ ਇੰਜਨੀਅਰਿੰਗ ਵਿੱਚ ਡੇਟਾ ਦੇ ਸੰਗ੍ਰਹਿ, ਵਿਸ਼ਲੇਸ਼ਣ, ਵਰਗੀਕਰਨ ਅਤੇ ਸਟੋਰੇਜ ਲਈ ਸਭ ਤੋਂ ਅਨੁਕੂਲ ਹਨ। ਉਹ ਵਿਗਿਆਨੀਆਂ ਨੂੰ ਇੱਕ ਦੂਜੇ ਨਾਲ ਅੰਦਰੂਨੀ ਅਤੇ ਅੰਤਰਰਾਸ਼ਟਰੀ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਡੇਟਾ ਦਾ ਆਦਾਨ-ਪ੍ਰਦਾਨ ਕਰਨ ਵਿੱਚ ਵੀ ਮਦਦ ਕਰਦੇ ਹਨ।
ਸਰਕਾਰੀ ਖੇਤਰ ਵਿੱਚ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਕਾਰਜ ਕਰਨ ਅਤੇ ਉਹਨਾਂ ਦੀਆਂ ਸੇਵਾਵਾਂ ਵਿੱਚ ਸੁਧਾਰ ਕਰਨ ਲਈ ਕੀਤੀ ਜਾਂਦੀ ਹੈ। ਜ਼ਿਆਦਾਤਰ ਮਾਮਲਿਆਂ ਵਿੱਚ, ਡਾਟਾ ਪ੍ਰੋਸੈਸਿੰਗ ਕਾਰਜ, ਨਾਗਰਿਕਾਂ ਦੇ ਡੇਟਾਬੇਸ ਦੀ ਸਾਂਭ-ਸੰਭਾਲ, ਅਤੇ ਕਾਗਜ਼ ਰਹਿਤ ਵਾਤਾਵਰਣ ਨੂੰ ਉਤਸ਼ਾਹਿਤ ਕਰਨਾ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਨ ਦੇ ਮੁੱਖ ਉਦੇਸ਼ ਹਨ। ਇਸ ਤੋਂ ਇਲਾਵਾ ਦੇਸ਼ ਦੀ ਰੱਖਿਆ ਪ੍ਰਣਾਲੀ ਵਿਚ ਕੰਪਿਊਟਰ ਅਹਿਮ ਭੂਮਿਕਾ ਨਿਭਾਉਂਦੇ ਹਨ।
- ਸਿਹਤ ਅਤੇ ਦਵਾਈ-
ਉਹਨਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਮਰੀਜ਼ਾਂ ਤੋਂ ਜਾਣਕਾਰੀ, ਰਿਕਾਰਡ, ਲਾਈਵ ਮਰੀਜ਼ਾਂ ਦੀ ਨਿਗਰਾਨੀ, ਐਕਸ-ਰੇ ਅਤੇ ਹੋਰ ਬਹੁਤ ਕੁਝ ਸੁਰੱਖਿਅਤ ਕਰਨ ਲਈ ਕੀਤੀ ਜਾਂਦੀ ਹੈ। ਕੰਪਿਊਟਰ ਪ੍ਰਯੋਗਸ਼ਾਲਾ ਦੇ ਸਾਧਨ ਸਥਾਪਤ ਕਰਨ, ਦਿਲ ਦੀ ਧੜਕਣ ਅਤੇ ਬਲੱਡ ਪ੍ਰੈਸ਼ਰ ਦੀ ਨਿਗਰਾਨੀ ਕਰਨ ਆਦਿ ਵਿੱਚ ਸਹਾਇਤਾ ਕਰਦੇ ਹਨ। ਇਸ ਤੋਂ ਇਲਾਵਾ, ਕੰਪਿਊਟਰ ਡਾਕਟਰਾਂ ਨੂੰ ਹੋਰ ਡਾਕਟਰੀ ਮਾਹਿਰਾਂ ਨਾਲ ਆਸਾਨੀ ਨਾਲ ਮਰੀਜ਼ ਦੇ ਡੇਟਾ ਦਾ ਆਦਾਨ-ਪ੍ਰਦਾਨ ਕਰਨ ਦੀ ਇਜਾਜ਼ਤ ਦਿੰਦੇ ਹਨ।
ਉਹ ਲੋਕਾਂ ਨੂੰ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਵਿਦਿਅਕ ਸਮੱਗਰੀਆਂ (ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਚਿੱਤਰ, ਵੀਡੀਓ, ਈ-ਕਿਤਾਬਾਂ, ਆਦਿ) ਇੱਕ ਥਾਂ ‘ਤੇ ਪ੍ਰਾਪਤ ਕਰਨ ਵਿੱਚ ਮਦਦ ਕਰਦੇ ਹਨ। ਨਾਲ ਹੀ, ਔਨਲਾਈਨ ਕਲਾਸਾਂ, ਔਨਲਾਈਨ ਟਿਊਸ਼ਨ, ਔਨਲਾਈਨ ਪ੍ਰੀਖਿਆਵਾਂ, ਅਤੇ ਕੰਮ ਅਤੇ ਪ੍ਰੋਜੈਕਟ ਬਣਾਉਣ ਲਈ ਕੰਪਿਊਟਰ ਸਭ ਤੋਂ ਵਧੀਆ ਹਨ। ਨਾਲ ਹੀ, ਉਹਨਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਵਿਦਿਆਰਥੀ ਪ੍ਰਦਰਸ਼ਨ ਅਤੇ ਹੋਰ ਡੇਟਾ ਨੂੰ ਬਣਾਈ ਰੱਖਣ ਅਤੇ ਟਰੈਕ ਕਰਨ ਲਈ ਕੀਤੀ ਜਾ ਸਕਦੀ ਹੈ।
ਜ਼ਿਆਦਾਤਰ ਦੇਸ਼ ਔਨਲਾਈਨ ਬੈਂਕਿੰਗ ਪ੍ਰਣਾਲੀਆਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਦੇ ਹਨ ਤਾਂ ਜੋ ਗਾਹਕ ਸਿੱਧੇ ਆਪਣੇ ਡੇਟਾ ਤੱਕ ਪਹੁੰਚ ਕਰ ਸਕਣ। ਲੋਕ ਆਪਣੇ ਖਾਤੇ ਦੇ ਬਕਾਏ ਦੀ ਪੁਸ਼ਟੀ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਨ, ਨਕਦ ਟ੍ਰਾਂਸਫਰ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਨ ਅਤੇ ਕ੍ਰੈਡਿਟ ਕਾਰਡਾਂ ਸਮੇਤ ਔਨਲਾਈਨ ਬਿੱਲਾਂ ਦਾ ਭੁਗਤਾਨ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਨ। ਇਸ ਤੋਂ ਇਲਾਵਾ, ਬੈਂਕ ਟ੍ਰਾਂਜੈਕਸ਼ਨਾਂ ਨੂੰ ਚਲਾਉਣ ਅਤੇ ਗਾਹਕ ਦੀ ਜਾਣਕਾਰੀ, ਲੈਣ-ਦੇਣ ਦੇ ਰਿਕਾਰਡ ਆਦਿ ਨੂੰ ਸਟੋਰ ਕਰਨ ਲਈ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਦੇ ਹਨ।
ਅੰਗਰੇਜ਼ੀ ਵਿੱਚ ਛੋਟਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਲੇਖ
ਇੱਕ ਕੰਪਿਊਟਰ ਇੱਕ ਪ੍ਰੋਗਰਾਮੇਬਲ ਯੰਤਰ ਹੈ ਜੋ ਕੱਚੇ ਡੇਟਾ (ਇਨਪੁਟ) ਨੂੰ ਸਵੀਕਾਰ ਕਰਦਾ ਹੈ ਅਤੇ ਨਤੀਜੇ ਦੀ ਸਪਲਾਈ ਕਰਨ ਲਈ ਹਦਾਇਤਾਂ ਦੇ ਇੱਕ ਸਮੂਹ (ਇੱਕ ਪ੍ਰੋਗਰਾਮ) ਨਾਲ ਇਸਨੂੰ ਆਉਟਪੁੱਟ ਦੇ ਰੂਪ ਵਿੱਚ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਕਰਦਾ ਹੈ। ਇਹ ਗਣਿਤਿਕ ਅਤੇ ਲਾਜ਼ੀਕਲ ਕਾਰਵਾਈਆਂ ਕਰਨ ਤੋਂ ਬਾਅਦ ਆਉਟਪੁੱਟ ਪ੍ਰਦਾਨ ਕਰਦਾ ਹੈ ਅਤੇ ਭਵਿੱਖ ਵਿੱਚ ਵਰਤੋਂ ਲਈ ਆਉਟਪੁੱਟ ਨੂੰ ਬਚਾ ਸਕਦਾ ਹੈ। “ਕੰਪਿਊਟਰ” ਸ਼ਬਦ ਲਾਤੀਨੀ ਵਿੱਚ “ਕੰਪਿਊਟਰ” ਸ਼ਬਦ ਤੋਂ ਬਣਿਆ ਹੈ, ਜਿਸਦਾ ਅਰਥ ਹੈ ਗਣਨਾ ਕਰਨਾ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੀਆਂ ਕਿਸਮਾਂ
ਵੱਖ-ਵੱਖ ਮਾਪਦੰਡਾਂ ਦੇ ਆਧਾਰ ‘ਤੇ ਕੰਪਿਊਟਰ ਵੱਖ-ਵੱਖ ਕਿਸਮਾਂ ਦੇ ਹੁੰਦੇ ਹਨ। ਉਹਨਾਂ ਦੇ ਆਕਾਰ ਦੇ ਅਧਾਰ ਤੇ, ਕੰਪਿਊਟਰ ਪੰਜ ਕਿਸਮਾਂ ਦੇ ਹੁੰਦੇ ਹਨ:
- ਮਾਈਕ੍ਰੋ ਕੰਪਿਊਟਰ-
ਇਹ ਇੱਕ ਸਿੰਗਲ-ਉਪਭੋਗਤਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਹੈ ਜਿਸਦੀ ਗਤੀ ਅਤੇ ਸਟੋਰੇਜ ਲਈ ਹੋਰ ਕਿਸਮਾਂ ਨਾਲੋਂ ਘੱਟ ਸਮਰੱਥਾ ਹੈ। ਇੱਕ CPU ਲਈ, ਇਹ ਇੱਕ ਮਾਈਕ੍ਰੋਪ੍ਰੋਸੈਸਰ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਦਾ ਹੈ। ਲੈਪਟਾਪ, ਡੈਸਕਟੌਪ ਕੰਪਿਊਟਰ, ਨਿੱਜੀ ਡਿਜੀਟਲ ਅਸਿਸਟੈਂਟ (ਪੀਡੀਏ), ਟੈਬਲੇਟ, ਅਤੇ ਸਮਾਰਟਫ਼ੋਨ ਮਾਈਕ੍ਰੋ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀਆਂ ਆਮ ਉਦਾਹਰਣਾਂ ਹਨ। ਮਾਈਕ੍ਰੋਕੰਪਿਊਟਰ ਆਮ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਆਮ ਵਰਤੋਂ ਲਈ ਡਿਜ਼ਾਈਨ ਕੀਤੇ ਅਤੇ ਬਣਾਏ ਜਾਂਦੇ ਹਨ, ਜਿਵੇਂ ਕਿ ਬ੍ਰਾਊਜ਼ਿੰਗ, ਜਾਣਕਾਰੀ ਖੋਜ, ਇੰਟਰਨੈੱਟ, MS Office, ਸੋਸ਼ਲ ਮੀਡੀਆ, ਆਦਿ।
- ਮਿੰਨੀ ਕੰਪਿਊਟਰ-
ਮਿਨੀਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਨੂੰ “ਮਿਡਰੇਂਜ ਕੰਪਿਊਟਰ” ਵੀ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ। ਉਹ ਬਹੁ-ਉਪਭੋਗਤਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਹਨ ਜੋ ਇੱਕੋ ਸਮੇਂ ਕਈ ਉਪਭੋਗਤਾਵਾਂ ਦਾ ਸਮਰਥਨ ਕਰਨ ਲਈ ਤਿਆਰ ਕੀਤੇ ਗਏ ਹਨ। ਇਸ ਲਈ, ਉਹ ਆਮ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਛੋਟੀਆਂ ਕੰਪਨੀਆਂ ਅਤੇ ਫਰਮਾਂ ਦੁਆਰਾ ਵਰਤੇ ਜਾਂਦੇ ਹਨ.
- ਮੇਨਫ੍ਰੇਮ ਕੰਪਿਊਟਰ-
ਇਹ ਇੱਕ ਬਹੁ-ਉਪਭੋਗਤਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਵੀ ਹੈ ਜਿਸਦੀ ਵਰਤੋਂ ਵੱਡੀਆਂ ਕੰਪਨੀਆਂ ਅਤੇ ਸਰਕਾਰੀ ਸੰਸਥਾਵਾਂ ਆਪਣੇ ਕਾਰੋਬਾਰੀ ਸੰਚਾਲਨ ਨੂੰ ਚਲਾਉਣ ਲਈ ਕਰਦੀਆਂ ਹਨ ਕਿਉਂਕਿ ਵੱਡੀ ਮਾਤਰਾ ਵਿੱਚ ਡੇਟਾ ਸਟੋਰ ਅਤੇ ਪ੍ਰੋਸੈਸ ਕੀਤਾ ਜਾ ਸਕਦਾ ਹੈ। ਬੈਂਕ, ਯੂਨੀਵਰਸਿਟੀਆਂ, ਅਤੇ ਬੀਮਾ ਕੰਪਨੀਆਂ, ਉਦਾਹਰਨ ਲਈ, ਆਪਣੇ ਗਾਹਕਾਂ, ਵਿਦਿਆਰਥੀਆਂ ਅਤੇ ਪਾਲਿਸੀਧਾਰਕਾਂ ਤੋਂ ਡਾਟਾ ਸਟੋਰ ਕਰਨ ਲਈ ਮੇਨਫ੍ਰੇਮ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਕਰਦੀਆਂ ਹਨ।
- ਸੁਪਰ ਕੰਪਿਊਟਰ-
ਹਰ ਕਿਸਮ ਦੇ ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਵਿੱਚੋਂ, ਸੁਪਰ ਕੰਪਿਊਟਰ ਸਭ ਤੋਂ ਤੇਜ਼ ਅਤੇ ਸਭ ਤੋਂ ਮਹਿੰਗੇ ਕੰਪਿਊਟਰ ਹਨ। ਉਹਨਾਂ ਕੋਲ ਸਟੋਰੇਜ ਅਤੇ ਕੰਪਿਊਟਿੰਗ ਸਪੀਡ ਲਈ ਬਹੁਤ ਜ਼ਿਆਦਾ ਸਮਰੱਥਾ ਹੈ ਅਤੇ ਇਸ ਲਈ ਪ੍ਰਤੀ ਸਕਿੰਟ ਲੱਖਾਂ ਨਿਰਦੇਸ਼ਾਂ ਨੂੰ ਪੂਰਾ ਕਰ ਸਕਦੇ ਹਨ।
ਇਹ ਇੱਕ ਸਿੰਗਲ-ਉਪਭੋਗਤਾ ਕੰਪਿਊਟਰ ਹੈ ਜਿਸ ਵਿੱਚ ਇੱਕ ਮਿੰਨੀ-ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਮੁਕਾਬਲੇ ਤੁਲਨਾਤਮਕ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਵਧੇਰੇ ਸ਼ਕਤੀਸ਼ਾਲੀ ਮਾਈਕ੍ਰੋਪ੍ਰੋਸੈਸਰ ਅਤੇ ਉੱਚ-ਗੁਣਵੱਤਾ ਮਾਨੀਟਰ ਹੈ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਫਾਇਦੇ:
- ਇਹ ਉਤਪਾਦਕਤਾ ਵਧਾਉਂਦਾ ਹੈ।
- ਇਹ ਇੰਟਰਨੈਟ ਨਾਲ ਜੁੜਨ ਵਿੱਚ ਮਦਦ ਕਰਦਾ ਹੈ।
- ਇਹ ਡੇਟਾ ਅਤੇ ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਸੰਗਠਿਤ ਕਰਨ ਵਿੱਚ ਮਦਦ ਕਰਦਾ ਹੈ।
- ਇਹ ਵੱਡੀ ਮਾਤਰਾ ਵਿੱਚ ਡੇਟਾ ਨੂੰ ਸਟੋਰ ਕਰਨ ਦੀ ਆਗਿਆ ਦਿੰਦਾ ਹੈ.
ਕੰਪਿਊਟਰ ਬਾਰੇ ਮਜ਼ੇਦਾਰ ਤੱਥ
- ਪਹਿਲੇ ਇਲੈਕਟ੍ਰਿਕ ਕੰਪਿਊਟਰ ਦਾ ਵਜ਼ਨ ਲਗਭਗ 27 ਟਨ ਜਾਂ ਇਸ ਤੋਂ ਵੀ ਵੱਧ ਸੀ ਅਤੇ ਇਹ 1800 ਵਰਗ ਫੁੱਟ ਤੱਕ ਦਾ ਸੀ।
- ਇੱਥੇ ਲਗਭਗ 5000 ਨਵੇਂ ਵਾਇਰਸ ਹਨ ਜੋ ਹਰ ਮਹੀਨੇ ਜਾਰੀ ਹੁੰਦੇ ਹਨ।
- ਵਿੰਡੋਜ਼ ਦਾ ਅਸਲੀ ਨਾਮ ਇੰਟਰਫੇਸ ਮੈਨੇਜਰ ਸੀ।
ਇਹ ਜ਼ਰੂਰ ਪਤਾ ਹੈ ਕਿ ਜੇਕਰ ਕੰਪਿਊਟਰ ਮਨੁੱਖੀ ਜੀਵਨ ਦਾ ਹਿੱਸਾ ਨਾ ਹੁੰਦੇ ਤਾਂ ਮਨੁੱਖਾਂ ਦੀ ਜ਼ਿੰਦਗੀ ਇੰਨੀ ਸੌਖੀ ਨਾ ਹੁੰਦੀ। ਇਹ ਸਬੂਤਾਂ ਦੇ ਬਹੁਤ ਸਾਰੇ ਟੁਕੜਿਆਂ ਦੁਆਰਾ ਵੀ ਸਮਰਥਤ ਹੈ ਜਿੱਥੇ ਅਸੀਂ ਰੋਜ਼ਾਨਾ ਜੀਵਨ ਵਿੱਚ ਵੀ ਦੇਖ ਸਕਦੇ ਹਾਂ ਕਿ ਕਿਵੇਂ ਕੰਪਿਊਟਰ ਕੇਵਲ ਇੱਕ ਸੰਸਥਾ ਵਿੱਚ ਮੌਜੂਦ ਨਹੀਂ ਹੈ, ਸਗੋਂ ਹਰ ਕਿਸੇ ਦੀ ਜੇਬ ਵਿੱਚ ਵੀ ਉਪਲਬਧ ਹੈ। ਇਸ ਤਰ੍ਹਾਂ, ਕੰਪਿਊਟਰ ਨੇ ਬਹੁਤ ਸਾਰੇ ਲੋਕਾਂ ਦੀ ਜ਼ਿੰਦਗੀ ਨੂੰ ਖਰਾਬ ਕਰਨ ਦੇ ਨਾਲ-ਨਾਲ ਇਹ ਯਕੀਨੀ ਤੌਰ ‘ਤੇ ਆਸਾਨ ਬਣਾ ਦਿੱਤਾ ਹੈ.
FAQ (ਅਕਸਰ ਪੁੱਛੇ ਜਾਣ ਵਾਲੇ ਸਵਾਲ)
1. ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੇ ਕੀ ਨੁਕਸਾਨ ਹਨ?
ਕੰਪਿਊਟਰ ਨੇ ਜਿੱਥੇ ਜ਼ਿੰਦਗੀ ਨੂੰ ਆਸਾਨ ਬਣਾ ਦਿੱਤਾ ਹੈ, ਉੱਥੇ ਇਸ ਦੇ ਬਹੁਤ ਸਾਰੇ ਨੁਕਸਾਨ ਵੀ ਹਨ। ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੇ ਨੁਕਸਾਨ ਹੇਠ ਲਿਖੇ ਅਨੁਸਾਰ ਪ੍ਰਦਾਨ ਕੀਤੇ ਜਾ ਸਕਦੇ ਹਨ:
ਲੋਕ ਬੈਠ ਕੇ ਬਹੁਤ ਜ਼ਿਆਦਾ ਸਮਾਂ ਬਿਤਾਉਂਦੇ ਹਨ ਅਤੇ ਕੰਪਿਊਟਰ ‘ਤੇ ਸਮੱਗਰੀ ਦੇਖਣ ਤੋਂ ਇਲਾਵਾ ਕੁਝ ਨਹੀਂ ਕਰਦੇ ਹਨ।
ਕੰਪਿਊਟਰ ਨੂੰ ਲੰਬੇ ਸਮੇਂ ਤੱਕ ਦੇਖਦੇ ਰਹਿਣ ਵਾਲੇ ਲੋਕ ਵੀ ਆਪਣੀਆਂ ਅੱਖਾਂ ‘ਤੇ ਦਬਾਅ ਪਾਉਂਦੇ ਹਨ, ਅਤੇ ਨਤੀਜੇ ਵਜੋਂ, ਉਨ੍ਹਾਂ ਨੂੰ ਇਹ ਸਮਝਣ ਲਈ ਐਨਕਾਂ ਦੀ ਜ਼ਰੂਰਤ ਹੁੰਦੀ ਹੈ ਕਿ ਉਨ੍ਹਾਂ ਦੇ ਸਾਹਮਣੇ ਕੀ ਲਿਖਿਆ ਜਾ ਰਿਹਾ ਹੈ।
ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੀ ਵਰਤੋਂ ਵਿੱਚ ਵਾਧੇ ਦੇ ਨਾਲ ਧਿਆਨ ਦੀ ਮਿਆਦ ਘਟਦੀ ਜਾ ਰਹੀ ਹੈ।
ਕੰਪਿਊਟਰਾਂ ਦੇ AI-ਸੰਚਾਲਿਤ ਹੋਣ ਦੇ ਨਾਲ, ਹੁਣ ਲੋਕਾਂ ਲਈ ਕੰਪਿਊਟਰ ‘ਤੇ ਸਾਰੇ ਕੰਮ ਕਰਨਾ ਅਤੇ ਇਸ ‘ਤੇ ਖੁਦ ਕੰਮ ਨਾ ਕਰਨਾ ਆਸਾਨ ਹੋ ਗਿਆ ਹੈ। ਇਸ ਨਾਲ ਬਹੁਤ ਸਾਰੇ ਲੋਕ ਆਲਸੀ ਹੋ ਗਏ ਹਨ।
2. ਕੰਪਿਊਟਰ ‘ਤੇ ਕੰਮ ਕਰਨ ਦੀ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਕੀ ਹੈ?
ਕੰਪਿਊਟਰ ਇੱਕ ਇਲੈਕਟ੍ਰਾਨਿਕ ਮਸ਼ੀਨ ਹੈ ਅਤੇ ਇਸਨੂੰ ਚੰਗੀ ਤਰ੍ਹਾਂ ਕੰਮ ਕਰਨ ਲਈ ਕੱਚੇ ਡੇਟਾ ਦੇ ਰੂਪ ਵਿੱਚ ਜਾਣਕਾਰੀ ਜੋੜਨ ਦੀ ਲੋੜ ਹੁੰਦੀ ਹੈ। ਇਸ ਵਿੱਚ ਇੱਕ ਪ੍ਰਵਾਹ ਹੈ ਜੋ ਡੇਟਾ ਦੀ ਪਹੁੰਚ ਨੂੰ ਨਿਰਧਾਰਤ ਕਰਦਾ ਹੈ। ਨਤੀਜੇ ਪ੍ਰਾਪਤ ਕਰਨ ਤੋਂ ਪਹਿਲਾਂ ਹੇਠਾਂ ਦਿੱਤੇ ਕਦਮ ਚੁੱਕੇ ਜਾਂਦੇ ਹਨ:
ਕੰਪਿਊਟਰ ਦੁਆਰਾ ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਕੱਚੇ ਡੇਟਾ ਦੇ ਰੂਪ ਵਿੱਚ ਲਿਆ ਜਾਂਦਾ ਹੈ। ਇਸ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਨੂੰ ਇੰਪੁੱਟ ਵੀ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ।
ਫਿਰ ਉਹ ਜਾਣਕਾਰੀ ਜਿਸਦੀ ਲੋੜ ਨਹੀਂ ਹੈ ਸਟੋਰ ਕੀਤੀ ਜਾਏਗੀ ਜਦੋਂ ਕਿ ਲੋੜੀਂਦੀ ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਅਗਲੇ ਪੜਾਅ ‘ਤੇ ਪਾਸ ਕੀਤਾ ਜਾਵੇਗਾ। ਡਾਟਾ ਸਟੋਰ ਕਰਨ ਨੂੰ ਮੈਮੋਰੀ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ।
ਫਿਰ ਲੋੜੀਂਦੀ ਜਾਣਕਾਰੀ ਨੂੰ ਕੁਚਲ ਦਿੱਤਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ ਜਾਂ ਇਸ ਨੂੰ ਵੰਡਿਆ ਜਾਂਦਾ ਹੈ ਅਤੇ ਇਸ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਨੂੰ ਪ੍ਰੋਸੈਸਿੰਗ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ।
ਆਖਰੀ ਪੜਾਅ ਉਹ ਹੈ ਜਿੱਥੇ ਨਤੀਜੇ ਪ੍ਰਾਪਤ ਕੀਤੇ ਜਾਂਦੇ ਹਨ. ਇਸ ਪ੍ਰਕਿਰਿਆ ਨੂੰ ਆਉਟਪੁੱਟ ਪ੍ਰਾਪਤ ਕਰਨਾ ਕਿਹਾ ਜਾਂਦਾ ਹੈ।
நீண்ட மற்றும் குறுகிய கணினி கட்டுரை
கணினி என்ற சொல் ஒரு காலத்தில் கணக்கீடு செய்யும் நபரைக் குறிக்கப் பயன்படுத்தப்பட்டது, இன்று போலல்லாமல். நவீன கணினிக்கு வழிவகுத்த ஆரம்பகால முன்மாதிரிகளின் வளர்ச்சி வரலாறு முழுவதும் பல நபர்களுக்கு வரவு வைக்கப்பட்டுள்ளது. டிரான்சிஸ்டர் கம்ப்யூட்டர்கள் மற்றும் ஒருங்கிணைந்த சர்க்யூட் கம்ப்யூட்டர்களில் தொடங்கி, டிரான்சிஸ்டர் தொழில்நுட்பம் மற்றும் ஒருங்கிணைக்கப்பட்ட சர்க்யூட் சிப் ஆகியவற்றின் வளர்ச்சியின் விளைவாக, டிஜிட்டல் கணினிகள் பெரும்பாலும் அனலாக் கம்ப்யூட்டர்களை மாற்றுவதற்கு வழிவகுத்தது.
இந்த கட்டுரையில், கணினிகளின் பல்வேறு கூறுகள் மற்றும் வகைகளைப் பற்றி விவாதிப்போம் மற்றும் பல்வேறு துறைகளில் அவற்றின் பயன்பாடுகளைப் பற்றி பேசுவோம்.
ஆங்கிலத்தில் நீண்ட கணினிக் கட்டுரை
கணினி என்பது தரவு அல்லது தகவலைக் கையாளும் ஒரு மின்னணு கருவியாகும். இது தகவல்களைச் சேமிக்கவும், மீட்டெடுக்கவும் மற்றும் செயலாக்கவும் முடியும். நாம் ஆவணங்களை தட்டச்சு செய்யலாம், மின்னஞ்சல்களை அனுப்பலாம், கேம்களை விளையாடலாம் மற்றும் கணினியைப் பயன்படுத்தி இணையத்தில் உலாவலாம். விரிதாள்கள், விளக்கக்காட்சிகள் மற்றும் வீடியோக்களைத் திருத்தவும் அல்லது அவற்றை உருவாக்கவும் இது பயன்படுத்தப்படலாம்.
ஆரம்பகால கணினிகள் கணக்கிடுவதற்கான சாதனங்களாக மட்டுமே கருதப்பட்டன. அபாகஸ் போன்ற எளிய கையேடு சாதனங்கள் பழங்காலத்திலிருந்தே தனிநபர்கள் கணக்கீடுகளைச் செய்ய உதவுகின்றன. தறிகளுக்கு வழிகாட்டும் வடிவங்கள் போன்ற நீண்ட, கடினமான பணிகளை தானியக்கமாக்க சில இயந்திர சாதனங்கள் தொழில்துறை புரட்சியின் ஆரம்பத்தில் கட்டப்பட்டன. 20 ஆம் நூற்றாண்டின் முற்பகுதியில், அதிநவீன மின் இயந்திரங்கள் சிறப்பு அனலாக் கணக்கீடுகளைச் செய்தன.
கணினிகளின் பொதுவான கூறுகள்
உறுதியான இயற்பியல் பொருள்களான கணினியின் அனைத்து பகுதிகளும் வன்பொருள் என்ற சொல்லின் கீழ் உள்ளன. வன்பொருளில் சர்க்யூட்கள், கணினி சில்லுகள், கிராபிக்ஸ் கார்டுகள், ஒலி அட்டைகள், நினைவகம் (ரேம்), மதர்போர்டுகள், டிஸ்ப்ளேக்கள், பவர் சப்ளைகள், கேபிள்கள், கீபோர்டுகள், பிரிண்டர்கள் மற்றும் “எலிகள்” உள்ளீட்டு சாதனங்கள் ஆகியவை அடங்கும்.
ஐந்து முக்கிய வன்பொருள் கூறுகள் உள்ளன:
- உள்ளீட்டு சாதனங்கள்:
இவை மையச் செயலாக்கப் பிரிவில் தரவு/தகவல்களை உள்ளிடப் பயன்படும் சாதனங்கள். உதாரணம்- கீபோர்டு, மவுஸ், ஸ்கேனர், டாகுமெண்ட் ரீடர், பார்கோடு ரீடர், ஆப்டிகல் கேரக்டர் ரீடர், மேக்னடிக் ரீடர் போன்றவை.
- வெளியீட்டு சாதனங்கள்:
இவை செயலாக்கப்பட்ட தரவு/தகவல்களை மனிதர்கள் படிக்கக்கூடிய வடிவத்தில் வழங்கும் சாதனங்கள். உதாரணம்- மானிட்டர், பிரிண்டர், ஸ்பீக்கர், ப்ரொஜெக்டர் போன்றவை.
- கட்டுப்பாட்டு பிரிவு:
கட்டுப்பாட்டு அலகு கணினியின் பல்வேறு கூறுகளைக் கையாளுகிறது; இது நிரலுக்கான வழிமுறைகளைப் படித்து விளக்குகிறது (டிகோட் செய்கிறது), மற்ற கணினி பாகங்களைச் செயல்படுத்தும் கட்டுப்பாட்டு சமிக்ஞைகளாக மாற்றுகிறது.
- எண்கணித லாஜிக் யூனிட்:
இது எண்கணித மற்றும் தருக்க செயல்பாடுகளைச் செய்யும் திறன் கொண்டது. ஒரு குறிப்பிட்ட ALU ஆல் ஆதரிக்கப்படும் எண்கணித செயல்பாடுகளின் தொகுப்பு கூட்டல் மற்றும் கழித்தல் ஆகியவற்றிற்கு கட்டுப்படுத்தப்படலாம் அல்லது பெருக்கல், வகுத்தல், சைன், கொசைன் போன்ற முக்கோணவியல் மற்றும் வர்க்க மூலங்களின் செயல்பாடுகளை உள்ளடக்கியிருக்கலாம்.
- மத்திய செயலாக்க அலகு:
ALU, கட்டுப்பாட்டு அலகு மற்றும் பதிவுகள் மற்றும் ஒன்றாக CPU என்று அழைக்கப்படுகிறது. இது சில நேரங்களில் கணினியின் மூளை என்று அழைக்கப்படுகிறது, மேலும் அதன் வேலை கட்டளைகளை நிறைவேற்றுவதாகும். நாம் ஒரு விசையை அழுத்தும் போதோ, மவுஸைக் கிளிக் செய்யும்போதோ அல்லது பயன்பாட்டைத் தொடங்கும்போதோ CPU க்கு வழிமுறைகளை அனுப்புவோம்.
மென்பொருள் என்பது பொருள் வடிவம் இல்லாத நிரல்கள், தரவு, நெறிமுறைகள் போன்ற கணினி பாகங்களைக் குறிக்கிறது. கணினி கட்டமைக்கப்பட்ட இயற்பியல் வன்பொருளுக்கு மாறாக, மென்பொருள் என்பது குறியிடப்பட்ட தகவல் அல்லது கணினி வழிமுறைகளைக் கொண்ட கணினி அமைப்பின் ஒரு பகுதியாகும்.
IBM PC இணக்கமான கணினியில் BIOS ROM போன்ற எளிதாக மாற்ற முடியாத வன்பொருளில் மென்பொருள் சேமிக்கப்படும் போது இது சில நேரங்களில் “நிலைபொருள்” என்று அழைக்கப்படுகிறது.
கம்ப்யூட்டர் ஹார்டுவேர் மற்றும் மென்பொருளுக்கு ஒன்றுக்கொன்று தேவைப்படுகிறது, மேலும் அவை இரண்டையும் சொந்தமாகப் பயன்படுத்த முடியாது. ஒரு பொது நோக்கம் கொண்ட கணினியில் நான்கு முக்கிய கூறுகள் உள்ளன: எண்கணித தருக்க அலகு (ALU), கட்டுப்பாட்டு அலகு, நினைவகம் மற்றும் I/O (ஒட்டுமொத்தமாக உள்ளீடு மற்றும் வெளியீடு என்று அழைக்கப்படும்) சாதனங்கள்.
கணினியின் பயன்கள்
வீடுகள், வணிகங்கள், அரசு அலுவலகங்கள், ஆராய்ச்சி நிறுவனங்கள், கல்வி நிறுவனங்கள், மருத்துவம், பொழுதுபோக்கு போன்ற பல்வேறு துறைகளில் கணினிகள் அவற்றின் அம்சங்கள் மற்றும் சக்திவாய்ந்த செயல்பாடுகளால் பயன்படுத்தப்படுகின்றன. அவர்கள் துறைகளையும் நிறுவனங்களையும் ஒரு புதிய நிலைக்கு கொண்டு சென்றுள்ளனர்.
அறிவியல், ஆராய்ச்சி மற்றும் பொறியியல் ஆகியவற்றில் தரவுகளின் சேகரிப்பு, பகுப்பாய்வு, வகைப்படுத்தல் மற்றும் சேமிப்பிற்கு கணினிகள் மிகவும் பொருத்தமானவை. அவை விஞ்ஞானிகளுக்கு உள் மற்றும் சர்வதேச அளவில் தரவுகளை ஒருவருக்கொருவர் பரிமாறிக்கொள்ள உதவுகின்றன.
- அரசு –
அரசுத் துறையில் உள்ள கணினிகள் பல்வேறு செயல்பாடுகளைச் செய்யவும், அவற்றின் சேவைகளை மேம்படுத்தவும் பயன்படுத்தப்படுகின்றன. பெரும்பாலான சந்தர்ப்பங்களில், தரவு செயலாக்க பணிகள், குடிமக்களின் தரவுத்தளங்களை பராமரித்தல் மற்றும் காகிதமற்ற சூழலை மேம்படுத்துதல் ஆகியவை கணினிகளைப் பயன்படுத்துவதற்கான முதன்மை நோக்கங்களாகும். இது தவிர, நாட்டின் பாதுகாப்பு அமைப்பில் கணினிகள் முக்கிய பங்கு வகிக்கின்றன.
- உடல்நலம் மற்றும் மருத்துவம்-
நோயாளிகளிடமிருந்து தகவல், பதிவுகள், நேரடி நோயாளி கண்காணிப்பு, எக்ஸ்-கதிர்கள் மற்றும் பலவற்றைப் பாதுகாக்க அவை பயன்படுத்தப்படுகின்றன. கணினிகள் ஆய்வகக் கருவிகளை அமைப்பதில் உதவுகின்றன, இதயத் துடிப்பு மற்றும் இரத்த அழுத்தத்தைக் கண்காணித்தல் போன்றவை. தவிர, மற்ற மருத்துவ நிபுணர்களுடன் நோயாளியின் தரவை எளிதாகப் பரிமாறிக்கொள்ள கணினிகள் மருத்துவர்களை அனுமதிக்கின்றன.
- கல்வி –
வெவ்வேறு கல்விப் பொருட்களை (படங்கள், வீடியோக்கள், மின் புத்தகங்கள் போன்றவை) ஒரே இடத்தில் பெற அவை மக்களுக்கு உதவுகின்றன. மேலும், ஆன்லைன் வகுப்புகள், ஆன்லைன் பயிற்சி, ஆன்லைன் தேர்வுகள் மற்றும் பணி மற்றும் திட்டத்தை உருவாக்க கணினிகள் மிகவும் பொருத்தமானவை. மேலும், மாணவர்களின் செயல்திறன் மற்றும் பிற தரவை பராமரிக்கவும் கண்காணிக்கவும் அவை பயன்படுத்தப்படலாம்.
- வங்கி –
பெரும்பாலான நாடுகள் ஆன்லைன் வங்கி அமைப்புகளைப் பயன்படுத்துகின்றன, இதனால் வாடிக்கையாளர்கள் தங்கள் தரவை நேரடியாக அணுக முடியும். மக்கள் தங்கள் கணக்கின் இருப்பை சரிபார்க்கலாம், பணத்தை மாற்றலாம் மற்றும் கிரெடிட் கார்டுகள் உட்பட ஆன்லைன் பில்களை செலுத்தலாம். தவிர, வங்கிகள் பரிவர்த்தனைகளைச் செய்ய கணினிகளைப் பயன்படுத்துகின்றன மற்றும் கிளையன்ட் தகவல், பரிவர்த்தனை பதிவுகள் போன்றவற்றைச் சேமிக்கின்றன.
ஆங்கிலத்தில் குறுகிய கணினி கட்டுரை
கணினி என்பது ஒரு நிரல்படுத்தக்கூடிய சாதனமாகும், இது மூலத் தரவை (உள்ளீடு) ஏற்றுக்கொண்டு, முடிவை வழங்குவதற்கான வழிமுறைகளின் குழுவுடன் (ஒரு நிரல்) வெளியீட்டாக செயலாக்குகிறது. இது கணித மற்றும் தருக்க செயல்பாடுகளைச் செய்த பிறகு வெளியீட்டை வழங்குகிறது மற்றும் எதிர்கால பயன்பாட்டிற்காக வெளியீட்டை சேமிக்க முடியும். “கணினி” என்ற சொல் லத்தீன் மொழியில் “கணினி” என்ற வார்த்தையிலிருந்து வந்தது, அதாவது கணக்கிடுதல்.
கணினி வகைகள்
கணினிகள் வெவ்வேறு அளவுகோல்களின் அடிப்படையில் வெவ்வேறு வகைகளாகும். அவற்றின் அளவைப் பொறுத்து, கணினிகள் ஐந்து வகைகளாகும்:
- மைக்ரோ கணினிகள் –
இது மற்ற வகைகளைக் காட்டிலும் வேகம் மற்றும் சேமிப்பிற்கான திறன் குறைவாக உள்ள ஒற்றை-பயனர் கணினி ஆகும். ஒரு CPU க்கு, இது ஒரு நுண்செயலியைப் பயன்படுத்துகிறது. மடிக்கணினிகள், டெஸ்க்டாப் கணினிகள், தனிப்பட்ட டிஜிட்டல் உதவியாளர்கள் (PDAக்கள்), டேப்லெட்டுகள் மற்றும் ஸ்மார்ட்போன்கள் மைக்ரோகம்ப்யூட்டர்களுக்கு பொதுவான எடுத்துக்காட்டுகள். மைக்ரோ கம்ப்யூட்டர்கள் பொதுவாக உலாவல், தகவல் தேடல், இணையம், MS ஆபீஸ், சமூக ஊடகங்கள் போன்ற பொதுவான பயன்பாட்டிற்காக வடிவமைக்கப்பட்டு உருவாக்கப்படுகின்றன.
- மினி கணினிகள் –
மினிகம்ப்யூட்டர்கள் “மிட்ரேஞ்ச் கம்ப்யூட்டர்கள்” என்றும் குறிப்பிடப்படுகின்றன. அவை பல பயனர்களை ஒரே நேரத்தில் ஆதரிக்கும் வகையில் வடிவமைக்கப்பட்ட பல பயனர் கணினிகள். எனவே, அவை பொதுவாக சிறிய நிறுவனங்கள் மற்றும் நிறுவனங்களால் பயன்படுத்தப்படுகின்றன.
- மெயின்பிரேம் கணினிகள்-
பெரிய நிறுவனங்களும் அரசு நிறுவனங்களும் தங்கள் வணிகச் செயல்பாடுகளை இயக்கப் பயன்படுத்தும் பல பயனர் கணினியாகும். வங்கிகள், பல்கலைக்கழகங்கள் மற்றும் காப்பீட்டு நிறுவனங்கள், எடுத்துக்காட்டாக, தங்கள் வாடிக்கையாளர்கள், மாணவர்கள் மற்றும் பாலிசிதாரர்களிடமிருந்து தரவைச் சேமிக்க மெயின்பிரேம் கணினிகளைப் பயன்படுத்துகின்றன.
- சூப்பர் கம்ப்யூட்டர் –
அனைத்து வகையான கணினிகளிலும், சூப்பர் கம்ப்யூட்டர்கள் வேகமான மற்றும் மிகவும் விலையுயர்ந்த கணினிகள். அவை சேமிப்பு மற்றும் கணினி வேகத்திற்கான மகத்தான திறனைக் கொண்டுள்ளன, எனவே ஒரு வினாடிக்கு மில்லியன் கணக்கான வழிமுறைகளைச் செய்ய முடியும்.
- பணிநிலையங்கள்-
இது மினி-கணினியுடன் ஒப்பிடும்போது ஒப்பீட்டளவில் அதிக சக்திவாய்ந்த நுண்செயலி மற்றும் உயர்தர மானிட்டர் கொண்ட ஒற்றை-பயனர் கணினியாகும்.
கணினியின் நன்மைகள்:
- இது உற்பத்தித்திறனை அதிகரிக்கிறது.
- இது இணையத்துடன் இணைக்க உதவுகிறது.
- இது தரவு மற்றும் தகவலை ஒழுங்கமைக்க உதவுகிறது.
- இது பெரிய அளவிலான தரவுகளை சேமிக்க அனுமதிக்கிறது.
கணினிகள் பற்றிய வேடிக்கையான உண்மைகள்
- கண்டுபிடிக்கப்பட்ட முதல் மின்சார கணினி சுமார் 27 டன் அல்லது அதற்கும் அதிகமான எடை கொண்டது மற்றும் 1800 சதுர அடி வரை எடுத்தது.
- ஒவ்வொரு மாதமும் சுமார் 5000 புதிய வைரஸ்கள் வெளியிடப்படுகின்றன.
- விண்டோஸின் அசல் பெயர் இடைமுக மேலாளர்.
கணினிகள் மனித வாழ்வின் ஒரு அங்கமாக இல்லாவிட்டால் மனிதர்களின் வாழ்க்கை அவ்வளவு எளிதாக இருந்திருக்காது என்பது நிச்சயம் தெரியும். கம்ப்யூட்டர் என்பது ஒரு நிறுவனத்தில் மட்டும் இல்லாமல் அனைவரின் பாக்கெட்டுகளிலும் எப்படி இருக்கிறது என்பதை அன்றாட வாழ்வில் கூட நாம் காணக்கூடிய பல சான்றுகளால் இது ஆதரிக்கப்படுகிறது. இவ்வாறு, கணினி நிச்சயமாக அதை எளிதாக்கியுள்ளது, அதே நேரத்தில் பலரின் வாழ்க்கையையும் கெடுக்கிறது.
அடிக்கடி கேட்கப்படும் கேள்விகள் (அடிக்கடி கேட்கப்படும் கேள்விகள்)
1. கணினிகளின் தீமைகள் என்ன?
கணினி நிச்சயமாக வாழ்க்கையை எளிதாக்கியிருந்தாலும், அது நிறைய குறைபாடுகளையும் கொண்டுள்ளது. கணினிகளின் தீமைகள் பின்வருமாறு வழங்கப்படலாம்:
மக்கள் அதிக நேரம் உட்கார்ந்து கொண்டு கணினியில் உள்ள உள்ளடக்கத்தைப் பார்ப்பதைத் தவிர வேறு எதையும் செய்யாமல் செலவிடுகிறார்கள்.
நீண்ட நேரம் கணினியை உற்றுப் பார்க்கும் நபர்களும் தங்கள் கண்களை கஷ்டப்படுத்துகிறார்கள், இதன் விளைவாக, அவர்களுக்கு முன்னால் என்ன எழுதப்படுகிறது என்பதைப் புரிந்துகொள்ள அவர்களுக்கு கண்ணாடிகள் தேவைப்படுகின்றன.
கம்ப்யூட்டர்களின் பயன்பாடு அதிகரித்து வருவதால் கவனம் குறைகிறது.
கணினிகள் AI-இயக்கப்படுவதால், மக்கள் எல்லாப் பணிகளையும் கணினியில் செய்வதும், தாங்களாகவே வேலை செய்யாமல் இருப்பதும் இப்போது எளிதாகிவிட்டது. இது பலரை சோம்பேறிகளாக்கியுள்ளது.
2. கணினியில் வேலை செய்யும் செயல்முறை என்ன?
கணினி என்பது ஒரு மின்னணு இயந்திரம் மற்றும் அது நன்றாகச் செயல்பட மூலத் தரவுகளாகச் சேர்க்கப்பட வேண்டிய தகவல் தேவை. இது தரவு அணுகலை தீர்மானிக்கும் ஒரு ஓட்டத்தைக் கொண்டுள்ளது. முடிவுகளைப் பெறுவதற்கு முன் பின்வரும் படிகள் மேற்கொள்ளப்படுகின்றன:
தகவல் மூல தரவு வடிவில் கணினி மூலம் எடுக்கப்படுகிறது. இந்த செயல்முறை உள்ளீடு என்றும் அழைக்கப்படுகிறது.
பின்னர் தேவையான தகவல்கள் அடுத்த கட்டத்திற்கு அனுப்பப்படும் போது தேவையில்லாத தகவல்கள் சேமிக்கப்படும். தரவுகளை சேமிப்பது நினைவகம் எனப்படும்.
பின்னர் தேவைப்படும் தகவல்கள் நசுக்கப்படுகின்றன அல்லது பிரிக்கப்பட்டு இந்த செயல்முறை செயலாக்கம் என்று அழைக்கப்படுகிறது.
முடிவு பெறப்படும் இடம்தான் கடைசி கட்டம். இந்த செயல்முறை வெளியீட்டைப் பெறுதல் என்று அழைக்கப்படுகிறது.
లాంగ్ అండ్ షార్ట్ కంప్యూటర్ ఎస్సే
కంప్యూటర్ అనే పదాన్ని ఒకప్పుడు ఈనాటిలా కాకుండా గణన చేసే వ్యక్తిని సూచించడానికి ఉపయోగించారు. ఆధునిక కంప్యూటర్కు దారితీసిన ప్రారంభ నమూనాల అభివృద్ధి చరిత్రలో చాలా మంది వ్యక్తులకు జమ చేయబడింది. ట్రాన్సిస్టర్ కంప్యూటర్లు మరియు ఇంటిగ్రేటెడ్ సర్క్యూట్ కంప్యూటర్లతో ప్రారంభమైన పురోగతుల శ్రేణి, ట్రాన్సిస్టర్ టెక్నాలజీ మరియు ఇంటిగ్రేటెడ్ సర్క్యూట్ చిప్ల అభివృద్ధికి దారితీసింది, దీని వలన డిజిటల్ కంప్యూటర్లు ఎక్కువగా అనలాగ్ కంప్యూటర్లను భర్తీ చేస్తాయి.
ఈ వ్యాసంలో, మేము కంప్యూటర్ల యొక్క వివిధ భాగాలు మరియు రకాలను చర్చిస్తాము మరియు వివిధ రంగాలలో వాటి ఉపయోగాల గురించి మాట్లాడుతాము.
ఆంగ్లంలో లాంగ్ కంప్యూటర్ ఎస్సే
కంప్యూటర్ అనేది డేటా లేదా సమాచారాన్ని తారుమారు చేసే ఎలక్ట్రానిక్ సాధనం. ఇది సమాచారాన్ని నిల్వ చేయగలదు, తిరిగి పొందగలదు మరియు ప్రాసెస్ చేయగలదు. మేము పత్రాలను టైప్ చేయవచ్చు, ఇమెయిల్లు పంపవచ్చు, గేమ్లు ఆడవచ్చు మరియు కంప్యూటర్ని ఉపయోగించి వెబ్ని బ్రౌజ్ చేయవచ్చు. ఇది స్ప్రెడ్షీట్లు, ప్రెజెంటేషన్లు మరియు వీడియోలను సవరించడానికి లేదా వాటిని సృష్టించడానికి కూడా ఉపయోగించవచ్చు.
ప్రారంభ కంప్యూటర్లు గణన కోసం పరికరాలుగా మాత్రమే భావించబడ్డాయి. అబాకస్ వంటి సాధారణ మాన్యువల్ పరికరాలు పురాతన కాలం నుండి గణనలను చేయడానికి వ్యక్తులకు సహాయపడుతున్నాయి. మగ్గాల కోసం మార్గదర్శక నమూనాలు వంటి సుదీర్ఘమైన, దుర్భరమైన పనులను స్వయంచాలకంగా చేయడానికి కొన్ని యాంత్రిక పరికరాలు పారిశ్రామిక విప్లవం ప్రారంభంలో నిర్మించబడ్డాయి. 20వ శతాబ్దం ప్రారంభంలో, మరింత అధునాతన విద్యుత్ యంత్రాలు ప్రత్యేకమైన అనలాగ్ గణనలను నిర్వహించాయి.
కంప్యూటర్ల సాధారణ భాగాలు
భౌతిక వస్తువులు అయిన కంప్యూటర్ యొక్క అన్ని భాగాలను హార్డ్వేర్ అనే పదం కింద కవర్ చేస్తారు. హార్డ్వేర్లో సర్క్యూట్లు, కంప్యూటర్ చిప్లు, గ్రాఫిక్స్ కార్డ్లు, సౌండ్ కార్డ్లు, మెమరీ (RAM), మదర్బోర్డులు, డిస్ప్లేలు, పవర్ సప్లైలు, కేబుల్లు, కీబోర్డ్లు, ప్రింటర్లు మరియు “మౌస్” ఇన్పుట్ పరికరాలు ఉంటాయి.
ఐదు ప్రధాన హార్డ్వేర్ భాగాలు ఉన్నాయి:
- ఇన్పుట్ పరికరాలు:
ఇవి సెంట్రల్ ప్రాసెసింగ్ యూనిట్లో డేటా/సమాచారాన్ని నమోదు చేయడానికి ఉపయోగించే పరికరాలు. ఉదాహరణ- కీబోర్డ్, మౌస్, స్కానర్, డాక్యుమెంట్ రీడర్, బార్కోడ్ రీడర్, ఆప్టికల్ క్యారెక్టర్ రీడర్, మాగ్నెటిక్ రీడర్ మొదలైనవి.
- అవుట్పుట్ పరికరాలు:
ఇవి ప్రాసెస్ చేయబడిన డేటా/సమాచారాన్ని మానవులు చదవగలిగే రూపంలో అందించే పరికరాలు. ఉదాహరణ- మానిటర్, ప్రింటర్, స్పీకర్, ప్రొజెక్టర్ మొదలైనవి.
- నియంత్రణ యూనిట్:
కంట్రోల్ యూనిట్ కంప్యూటర్ యొక్క వివిధ భాగాలను నిర్వహిస్తుంది; ఇది ప్రోగ్రామ్కు సంబంధించిన సూచనలను చదివి, అర్థం చేసుకుంటుంది (డీకోడ్ చేస్తుంది), వాటిని ఇతర కంప్యూటర్ భాగాలను సక్రియం చేసే నియంత్రణ సిగ్నల్లుగా మారుస్తుంది.
- అరిథ్మెటిక్ లాజిక్ యూనిట్:
ఇది అంకగణిత మరియు తార్కిక విధులను నిర్వహించగల సామర్థ్యాన్ని కలిగి ఉంటుంది. నిర్దిష్ట ALU ద్వారా మద్దతు ఇచ్చే అంకగణిత కార్యకలాపాల సమితి కూడిక మరియు వ్యవకలనానికి పరిమితం చేయబడవచ్చు లేదా గుణకారం, భాగహారం, సైన్, కొసైన్ మొదలైన త్రికోణమితి మరియు వర్గమూలాలను కలిగి ఉండవచ్చు.
- సెంట్రల్ ప్రాసెసింగ్ యూనిట్:
ALU, కంట్రోల్ యూనిట్ మరియు రిజిస్టర్లు మరియు కలిసి CPU అని పిలుస్తారు. దీనిని కొన్నిసార్లు కంప్యూటర్ మెదడు అని పిలుస్తారు మరియు ఆదేశాలను నిర్వహించడం దీని పని. మేము కీని నొక్కినప్పుడల్లా, మౌస్పై క్లిక్ చేసినప్పుడల్లా లేదా అప్లికేషన్ను ప్రారంభించినప్పుడల్లా మేము CPUకి సూచనలను పంపుతాము.
సాఫ్ట్వేర్
సాఫ్ట్వేర్ అనేది మెటీరియల్ ఫారమ్ లేని ప్రోగ్రామ్లు, డేటా, ప్రోటోకాల్లు మొదలైన కంప్యూటర్ భాగాలను సూచిస్తుంది. సిస్టమ్ నిర్మించబడిన భౌతిక హార్డ్వేర్కు విరుద్ధంగా, సాఫ్ట్వేర్ అనేది ఎన్కోడ్ చేయబడిన సమాచారం లేదా కంప్యూటర్ సూచనలతో కూడిన కంప్యూటర్ సిస్టమ్లోని భాగం.
IBM PC అనుకూల కంప్యూటర్లో BIOS ROM వంటి సులభంగా సవరించలేని హార్డ్వేర్లో సాఫ్ట్వేర్ నిల్వ చేయబడినప్పుడు దీనిని కొన్నిసార్లు “ఫర్మ్వేర్” అని పిలుస్తారు.
కంప్యూటర్ హార్డ్వేర్ మరియు సాఫ్ట్వేర్ ఒకదానికొకటి అవసరం, మరియు వాటిలో దేనినీ వాస్తవికంగా వాటి స్వంతంగా ఉపయోగించలేము. సాధారణ-ప్రయోజన కంప్యూటర్లో నాలుగు ప్రధాన భాగాలు ఉన్నాయి: అంకగణిత లాజిక్ యూనిట్ (ALU), కంట్రోల్ యూనిట్, మెమరీ మరియు I/O (సమిష్టిగా ఇన్పుట్ మరియు అవుట్పుట్ అని పిలుస్తారు) పరికరాలు.
కంప్యూటర్ ఉపయోగాలు
కంప్యూటర్లు వాటి లక్షణాలు మరియు శక్తివంతమైన విధుల కారణంగా గృహాలు, వ్యాపారాలు, ప్రభుత్వ కార్యాలయాలు, పరిశోధనా సంస్థలు, విద్యా సంస్థలు, వైద్యం, వినోదం మొదలైన వివిధ రంగాలలో ఉపయోగించబడతాయి. వారు రంగాలను మరియు కంపెనీలను సరికొత్త స్థాయికి తీసుకెళ్లారు.
- సైన్స్ –
సైన్స్, రీసెర్చ్ మరియు ఇంజనీరింగ్లో డేటా సేకరణ, విశ్లేషణ, వర్గీకరణ మరియు నిల్వ కోసం కంప్యూటర్లు ఉత్తమంగా సరిపోతాయి. అంతర్గతంగా మరియు అంతర్జాతీయంగా ఒకరితో ఒకరు డేటాను మార్పిడి చేసుకోవడానికి శాస్త్రవేత్తలకు కూడా ఇవి సహాయపడతాయి.
ప్రభుత్వ రంగంలోని కంప్యూటర్లు వివిధ విధులను నిర్వహించడానికి మరియు వాటి సేవలను మెరుగుపరచడానికి ఉపయోగించబడతాయి. చాలా సందర్భాలలో, డేటా ప్రాసెసింగ్ పనులు, పౌరుల డేటాబేస్ల నిర్వహణ మరియు కాగితరహిత వాతావరణాన్ని ప్రోత్సహించడం కంప్యూటర్లను ఉపయోగించడం యొక్క ప్రాథమిక ఉద్దేశ్యాలు. దీనికి తోడు దేశ రక్షణ వ్యవస్థలో కంప్యూటర్లు కీలక పాత్ర పోషిస్తున్నాయి.
- ఆరోగ్యం మరియు వైద్యం-
రోగుల నుండి సమాచారం, రికార్డులు, లైవ్ పేషెంట్ మానిటరింగ్, ఎక్స్-రేలు మరియు మరిన్నింటిని భద్రపరచడానికి అవి ఉపయోగించబడతాయి. కంప్యూటర్లు ప్రయోగశాల సాధనాలను ఏర్పాటు చేయడం, హృదయ స్పందన రేటు మరియు రక్తపోటును పర్యవేక్షించడం మొదలైన వాటిలో సహాయపడతాయి. అంతేకాకుండా, ఇతర వైద్య నిపుణులతో రోగి డేటాను సులభంగా మార్పిడి చేసుకోవడానికి కంప్యూటర్లు వైద్యులు అనుమతిస్తాయి.
వారు వ్యక్తులు ఒకే చోట విభిన్న విద్యా సామగ్రిని (చిత్రాలు, వీడియోలు, ఇ-పుస్తకాలు మొదలైనవి) పొందడంలో సహాయపడతారు. అలాగే, ఆన్లైన్ తరగతులు, ఆన్లైన్ ట్యూటరింగ్, ఆన్లైన్ పరీక్షలు మరియు టాస్క్ మరియు ప్రాజెక్ట్ క్రియేషన్ కోసం కంప్యూటర్లు బాగా సరిపోతాయి. అలాగే, విద్యార్థుల పనితీరు మరియు ఇతర డేటాను నిర్వహించడానికి మరియు ట్రాక్ చేయడానికి వాటిని ఉపయోగించవచ్చు.
- బ్యాంకింగ్-
చాలా దేశాలు ఆన్లైన్ బ్యాంకింగ్ వ్యవస్థలను ఉపయోగిస్తాయి, తద్వారా వినియోగదారులు తమ డేటాను నేరుగా యాక్సెస్ చేయవచ్చు. వ్యక్తులు తమ ఖాతా బ్యాలెన్స్ని ధృవీకరించవచ్చు, నగదు బదిలీ చేయవచ్చు మరియు క్రెడిట్ కార్డ్లతో సహా ఆన్లైన్ బిల్లులను చెల్లించవచ్చు. అంతేకాకుండా, బ్యాంకులు లావాదేవీలను నిర్వహించడానికి మరియు క్లయింట్ సమాచారం, లావాదేవీ రికార్డులు మొదలైన వాటిని నిల్వ చేయడానికి కంప్యూటర్లను ఉపయోగిస్తాయి.
ఆంగ్లంలో షార్ట్ కంప్యూటర్ ఎస్సే
కంప్యూటర్ అనేది ప్రోగ్రామబుల్ పరికరం, ఇది ముడి డేటాను (ఇన్పుట్) అంగీకరిస్తుంది మరియు ఫలితాన్ని అందించడానికి సూచనల సమూహంతో (ప్రోగ్రామ్) అవుట్పుట్గా ప్రాసెస్ చేస్తుంది. ఇది గణిత మరియు తార్కిక కార్యకలాపాలను చేసిన తర్వాత అవుట్పుట్ను అందిస్తుంది మరియు భవిష్యత్ ఉపయోగం కోసం అవుట్పుట్ను సేవ్ చేయవచ్చు. “కంప్యూటర్” అనే పదం లాటిన్లో “కంప్యూటర్” అనే పదం నుండి వచ్చింది, దీని అర్థం గణించడం.
కంప్యూటర్ రకాలు
కంప్యూటర్లు వివిధ ప్రమాణాల ఆధారంగా వివిధ రకాలుగా ఉంటాయి. వాటి పరిమాణం ఆధారంగా, కంప్యూటర్లు ఐదు రకాలు:
- మైక్రో కంప్యూటర్లు-
ఇది ఇతర రకాల కంటే వేగం మరియు నిల్వ కోసం తక్కువ సామర్థ్యాన్ని కలిగి ఉండే సింగిల్-యూజర్ కంప్యూటర్. CPU కోసం, ఇది మైక్రోప్రాసెసర్ని ఉపయోగిస్తుంది. ల్యాప్టాప్లు, డెస్క్టాప్ కంప్యూటర్లు, వ్యక్తిగత డిజిటల్ సహాయకులు (PDAలు), టాబ్లెట్లు మరియు స్మార్ట్ఫోన్లు మైక్రోకంప్యూటర్లకు సాధారణ ఉదాహరణలు. మైక్రోకంప్యూటర్లు సాధారణంగా బ్రౌజింగ్, సమాచార శోధన, ఇంటర్నెట్, MS ఆఫీస్, సోషల్ మీడియా మొదలైన సాధారణ ఉపయోగం కోసం రూపొందించబడ్డాయి మరియు నిర్మించబడ్డాయి.
- మినీ కంప్యూటర్లు-
మినీకంప్యూటర్లను “మిడ్రేంజ్ కంప్యూటర్లు” అని కూడా అంటారు. అవి బహుళ వినియోగదారులకు ఏకకాలంలో మద్దతు ఇవ్వడానికి రూపొందించబడిన బహుళ-వినియోగదారు కంప్యూటర్లు. అందువల్ల, వాటిని సాధారణంగా చిన్న కంపెనీలు మరియు సంస్థలు ఉపయోగిస్తాయి.
- మెయిన్ఫ్రేమ్ కంప్యూటర్లు-
ఇది బహుళ-వినియోగదారు కంప్యూటర్, పెద్ద కంపెనీలు మరియు ప్రభుత్వ సంస్థలు తమ వ్యాపార కార్యకలాపాలను నిర్వహించడానికి ఉపయోగిస్తాయి, ఎందుకంటే పెద్ద మొత్తంలో డేటాను నిల్వ చేయవచ్చు మరియు ప్రాసెస్ చేయవచ్చు. బ్యాంకులు, విశ్వవిద్యాలయాలు మరియు బీమా కంపెనీలు, ఉదాహరణకు, తమ కస్టమర్లు, విద్యార్థులు మరియు పాలసీదారుల నుండి డేటాను నిల్వ చేయడానికి మెయిన్ఫ్రేమ్ కంప్యూటర్లను ఉపయోగిస్తాయి.
- సూపర్ కంప్యూటర్ –
అన్ని రకాల కంప్యూటర్లలో, సూపర్ కంప్యూటర్లు అత్యంత వేగవంతమైన మరియు అత్యంత ఖరీదైన కంప్యూటర్లు. అవి నిల్వ మరియు కంప్యూటింగ్ వేగం కోసం అపారమైన సామర్థ్యాన్ని కలిగి ఉంటాయి మరియు అందువల్ల సెకనుకు మిలియన్ల సూచనలను అమలు చేయగలవు.
- వర్క్స్టేషన్లు-
మినీ-కంప్యూటర్తో పోలిస్తే ఇది తులనాత్మకంగా మరింత శక్తివంతమైన మైక్రోప్రాసెసర్ మరియు అధిక-నాణ్యత మానిటర్తో కూడిన సింగిల్-యూజర్ కంప్యూటర్.
కంప్యూటర్ల ప్రయోజనాలు:
- ఇది ఉత్పాదకతను పెంచుతుంది.
- ఇది ఇంటర్నెట్కు కనెక్ట్ చేయడంలో సహాయపడుతుంది.
- ఇది డేటా మరియు సమాచారాన్ని నిర్వహించడంలో సహాయపడుతుంది.
- ఇది పెద్ద మొత్తంలో డేటాను నిల్వ చేయడానికి అనుమతిస్తుంది.
కంప్యూటర్ల గురించి సరదా వాస్తవాలు
- కనిపెట్టబడిన మొదటి ఎలక్ట్రిక్ కంప్యూటర్ 27 టన్నులు లేదా అంతకంటే ఎక్కువ బరువు కలిగి ఉంది మరియు 1800 చదరపు అడుగుల వరకు తీసుకుంది.
- ప్రతి నెలా దాదాపు 5000 కొత్త వైరస్లు విడుదలవుతున్నాయి.
- విండోస్ అసలు పేరు ఇంటర్ఫేస్ మేనేజర్.
కంప్యూటర్లు మానవ జీవితంలో భాగం కాకపోతే మానవ జీవితం అంత సులభం కాదని ఖచ్చితంగా తెలుసు. కంప్యూటర్ అనేది ఒక సంస్థలో మాత్రమే కాకుండా ప్రతి ఒక్కరి జేబుల్లో కూడా ఎలా అందుబాటులో ఉందో మనం రోజువారీ జీవితంలో కూడా చూడగలిగే అనేక సాక్ష్యాలు దీనికి మద్దతు ఇస్తున్నాయి. ఈ విధంగా, కంప్యూటర్ ఖచ్చితంగా సులభతరం చేసింది, అయితే చాలా మంది ప్రజల జీవితాలను కూడా పాడు చేస్తుంది.
తరచుగా అడిగే ప్రశ్నలు (తరచుగా అడిగే ప్రశ్నలు)
1. కంప్యూటర్ల యొక్క ప్రతికూలతలు ఏమిటి?
కంప్యూటర్ ఖచ్చితంగా జీవితాన్ని సులభతరం చేసినప్పటికీ, దీనికి చాలా ప్రతికూలతలు కూడా ఉన్నాయి. కంప్యూటర్ల యొక్క ప్రతికూలతలు క్రింది విధంగా అందించబడతాయి:
కంప్యూటర్లలో కంటెంట్ను చూడటం తప్ప మరేమీ చేయకుండా ప్రజలు ఎక్కువ సమయం కూర్చొని గడుపుతారు.
కంప్యూటర్లను ఎక్కువసేపు చూసే వ్యక్తులు కూడా వారి కళ్ళు ఒత్తిడికి గురవుతారు, ఫలితంగా, వారి ముందు ఏమి వ్రాయబడుతుందో అర్థం చేసుకోవడానికి వారికి కళ్లద్దాలు అవసరం.
కంప్యూటర్ల వినియోగం పెరగడంతో అటెన్షన్ స్పాన్ తగ్గుతోంది.
కంప్యూటర్లు AI-శక్తితో ఉండటంతో, ప్రజలు కంప్యూటర్లో అన్ని పనులను చేయడం మరియు దానిపై తాము పని చేయకుండా చేయడం ఇప్పుడు సులభం. దీంతో చాలా మంది సోమరులుగా మారారు.
2. కంప్యూటర్లో పని చేసే ప్రక్రియ ఏమిటి?
కంప్యూటర్ అనేది ఎలక్ట్రానిక్ మెషీన్ మరియు ఇది బాగా పని చేయడానికి ముడి డేటాగా జోడించాల్సిన సమాచారం అవసరం. ఇది డేటా యాక్సెస్ను నిర్ణయించే ప్రవాహాన్ని కలిగి ఉంది. ఫలితాలను పొందే ముందు ఈ క్రింది దశలు జరుగుతాయి:
సమాచారం రా డేటా రూపంలో కంప్యూటర్ ద్వారా తీసుకోబడుతుంది. ఈ ప్రక్రియను ఇన్పుట్ అని కూడా అంటారు.
అవసరమైన సమాచారాన్ని తదుపరి దశకు పంపేటప్పుడు అవసరం లేని సమాచారం నిల్వ చేయబడుతుంది. డేటా నిల్వను మెమరీ అంటారు.
అప్పుడు అవసరమైన సమాచారం చూర్ణం చేయబడుతుంది లేదా విభజించబడింది మరియు ఈ ప్రక్రియను ప్రాసెసింగ్ అంటారు.
ఫలితాలు పొందడం అనేది చివరి దశ. ఈ ప్రక్రియను అవుట్పుట్ పొందడం అంటారు.
طویل اور مختصر کمپیوٹر مضمون
کمپیوٹر کی اصطلاح کبھی کسی ایسے شخص کے لیے استعمال ہوتی تھی جو آج کے برعکس حساب کتاب کرتا تھا۔ ابتدائی پروٹو ٹائپس کی نشوونما جو جدید کمپیوٹر کی طرف لے گئی پوری تاریخ میں بہت سے افراد کو کریڈٹ جاتا ہے۔ کامیابیوں کا ایک سلسلہ، ٹرانزسٹر کمپیوٹرز اور پھر انٹیگریٹڈ سرکٹ کمپیوٹرز سے شروع ہوا، جس کے نتیجے میں ٹرانزسٹر ٹیکنالوجی اور انٹیگریٹڈ سرکٹ چپ کی ترقی ہوئی، جس کی وجہ سے ڈیجیٹل کمپیوٹرز نے بڑی حد تک اینالاگ کمپیوٹرز کی جگہ لے لی۔
اس مضمون میں، ہم کمپیوٹر کے مختلف اجزاء اور اقسام پر بات کریں گے اور مختلف شعبوں میں ان کے استعمال کے بارے میں بات کریں گے۔
انگریزی میں کمپیوٹر کا طویل مضمون
- অ্যান্ড্রয়েড টিপস
- কম্পিউটার টিপস
- ফেসবুক টিপস
- অনলাইনে আয়
- প্রোগ্রামিং
- ইসলামিক টিপস
- এসাইনমেন্ট টিপস
কম্পিউটার রচনা | Essay On Computer In Bengali
আজকের এই লেখায় কম্পিউটার রচনা নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। আশা করি, এই কম্পিউটার রচনাটি আপনার পরীক্ষায় ভাল নম্বর পেতে সাহায্য করবে।
লেখার সূচিপত্র
কম্পিউটার রচনা
যুগের বিবর্তনে কম্পিউটার আবিষ্কার একটি বিস্ময়ের নাম,যা মানুষকে অনেক ভাবে স্বাচ্ছন্দ্য দিচ্ছে। এটিকে আলাদীনের চেরাগের জ্বীন বলা যেতে পারে। কম্পিউটার হলো একটি প্রোগ্রামযোগ্য ডিভাইস যা ডেটা সঞ্চয়, পুনরুদ্ধার এবং প্রসেসিং করে।
“কম্পিউটার” শব্দটি মূলত মানুষকে (মানব কম্পিউটার) দেওয়া হয়েছিল যারা যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে সংখ্যাগত গণনা সম্পাদন করেছিল, যেমন অ্যাবাকাস এবং স্লাইড নিয়ম। পরে যান্ত্রিক ডিভাইসগুলি মানব কম্পিউটারগুলি প্রতিস্থাপন শুরু করার সময় শব্দটি দেওয়া হয়েছিল। আজকের কম্পিউটারগুলি বৈদ্যুতিক ডিভাইস যা ডেটা (ইনপুট) গ্রহণ করে, ডেটা প্রসেসিং করে, আউটপুট উৎপাদন করে এবং ফলাফল (আইপিও) সংরক্ষণ করে (স্টোরেজ)।
কম্পিউটারের ইতিহাস
প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার যাকে বেশিরভাগ মানুষ কম্পিউটার হিসেবে ভাবেন, তাকে ইএনআইএসি (ENIAC) বলা হত। এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় (১৯৪৩-১৯৪৬) নির্মিত হয়েছিল এবং মানব কম্পিউটারদ্বারা করা গণনা স্বয়ংক্রিয় করতে সহায়তা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। একটি কম্পিউটার এই গণনাগুলি অনেক দ্রুত সম্পন্ন করতে পারে এবং তুলনামুলকভাবে কম ভুল করে।
ইএনআইএসি-র মতো প্রাথমিক কম্পিউটারগুলি ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করত এবং বড় (কখনও কখনও ঘরের আকার) ছিল এবং যা কেবল ব্যবসা, বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারি অফিসে পাওয়া যেত। পরে, কম্পিউটারগুলি ট্রানজিস্টর, ছোট এবং সস্তা যন্ত্রাংশ ব্যবহার করতে শুরু করে যা সাধারণ ব্যক্তিকে একটি কম্পিউটারের মালিক হওয়ার সামর্থ্য প্রদান করে।
তবে এখন আমরা যে কম্পিউটার ব্যবহার করি যা মূলত ১৮২২ সালে চার্লস ব্যাবেজ তৈরি করা প্রথম যান্ত্রিক কম্পিউটারটির বেসিসে গঠন করা।
“কম্পিউটার” শব্দটি প্রথম কখন ব্যবহার করা হয়েছিল?
কম্পিউটার” শব্দটি প্রথম ১৬১৩ সালে রিচার্ড ব্রাথওয়েটের দ্য ইয়ং ম্যানস গ্লিনিংস বইতে ব্যবহৃত হয়েছিল এবং যেখানে মূলত একজন মানুষের বর্ণনা দেওয়া হয়েছিল যিনি গণনা বা গণনা করতে পারেন। একটি কম্পিউটারের সংজ্ঞা ১৯ শতকের শেষ পর্যন্ত একই ছিল।
প্রথম সাধারণ কম্পিউটার
১৮৩৭ সালে চার্লস ব্যাবেজ প্রথম সাধারণ যান্ত্রিক কম্পিউটার অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন এর প্রস্তাব দেন। অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিনে একটি ALU (পাটিগণিত লজিক ইউনিট), বেসিক ফ্লো কন্ট্রোল, পাঞ্চ কার্ড (জ্যাকার্ড লুম দ্বারা অনুপ্রাণিত), এবং সমন্বিত স্মৃতি ছিল। এটি প্রথম সাধারণ কম্পিউটার যা কেবল গণনা করতে নয়, বরং অনেক কিছুর জন্য ব্যবহার করা যাবে বলে ধারণা করে হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, তহবিলের সমস্যার কারণে, চার্লস ব্যাবেজ জীবিত থাকাকালীন এই কম্পিউটারটিও কখনও নির্মিত হয়নি। ১৯১০ সালে চার্লস ব্যাবেজ এর কনিষ্ঠ পুত্র হেনরি ব্যাবেজ এই মেশিনের একটি অংশ সম্পূর্ণ করতে এবং মৌলিক গণনা করতে সক্ষম হন।
তথ্য রেকর্ড এবং সঞ্চয় করার প্রথম মেশিন
১৮৯০ সালে, হারমান হোলেরিথ মার্কিন আদমশুমারির জন্য পাঞ্চ কার্ডে তথ্য রেকর্ড এবং সংরক্ষণ করার জন্য একটি পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। হোলেরিথের মেশিনটি ম্যানুয়াল ট্যাবুলেশনের চেয়ে প্রায় দশ গুণ দ্রুত ছিল এবং আদমশুমারি অফিসের লক্ষ লক্ষ ডলার বাঁচিয়েছিল। হোলেরিথ এর কোম্পানি কেই আজ আমরা আই বি এম হিসেবে জানি।
আরও কিছু লেখা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি রচনা, ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার নিয়ম, প্রথম প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটার.
১৯৩৬ থেকে ১৯৩৮ সালের মধ্যে জার্মান কনরাড জুস তার পিতামাতার বসার ঘরে জেড ১ তৈরি করেছিলেন। এটি প্রথম ইলেক্ট্রোমেকানিক্যাল বাইনারি প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটার এবং প্রথম কার্যকরী আধুনিক কম্পিউটার হিসেবে বিবেচিত হয়।
প্রথম আধুনিক কম্পিউটারের ধারণা
টুরিং মেশিন যা প্রথম ১৯৩৬ সালে অ্যালান টুরিং দ্বারা প্রস্তাবিত হয়েছিল যা কম্পিউটিং এবং কম্পিউটারের সকল তত্ত্বের ভিত্তি হয়ে ওঠে। মেশিনটি এমন একটি ডিভাইস ছিল যা কাগজের টেপে প্রতীকগুলি এমনভাবে মুদ্রিত করেছিল যা যৌক্তিক নির্দেশাবলির একটি সিরিজ অনুসরণ করে একজন ব্যক্তিকে অনুকরণ করেছিল।
প্রথম বৈদ্যুতিক প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটার
কলসাস ছিল প্রথম বৈদ্যুতিক প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটার, যা টমি ফ্লাওয়ারস আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তা ডিসেম্বর ১৯৪৩ সালে প্রথম প্রদর্শিত হয়েছিল। কলসাস ব্রিটিশ কোড ব্রেকারদের এনক্রিপ্ট করা জার্মান বার্তা পড়তে সহায়তা করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার
আটানাসফ-বেরি কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত, এবিসি ১৯৩৭ সালে অধ্যাপক জন ভিনসেন্ট আটানাসফ এবং স্নাতক ছাত্র ক্লিফ বেরি প্রথম আবিষ্কার করেন। আইওয়া স্টেট কলেজে (বর্তমানে আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি) এর প্রগ্রেস ১৯৪২ সাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
এবিসি (Atanasoff-Berry Computer) ছিল একটি বৈদ্যুতিক কম্পিউটার যাতে ডিজিটাল গণনার জন্য ৩০০ টিরও বেশি ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিল বাইনারি গণিত এবং বুলিয়ান যুক্তি, এবং তার কোনও সিপিইউ ছিল না (প্রোগ্রামযোগ্য ছিল না)। ১৯৭৩ সালের ১৯ অক্টোবর মার্কিন ফেডারেল বিচারক আর্ল আর লারসন তার সিদ্ধান্তে জানান যে জে প্রেসপার একর্ট এবং জন মাউচলির ইএনআইএসি পেটেন্ট অবৈধ। সিদ্ধান্তে, লারসন আটানাসফকে একমাত্র উদ্ভাবক হিসেবে মনোনীত করা হয়।
এনিয়াক( ENIAC) পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে জে প্রেসপার একর্ট এবং জন মাউচলি দ্বারা উদ্ভাবিত হয়েছিল এবং ১৯৪৩ সালে এর কাজ শুরু করে ও ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কাজটি তারা শেষ করতে পারেন নি। এটি প্রায় ১,৮০০ বর্গফুট জায়গা দখল করেছিল এবং এতে প্রায় ১৮,০০০ ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয়েছিল, যার ওজন প্রায় ৫০ টন ছিল। যদিও একজন বিচারক পরে এবিসি কম্পিউটারকে প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার বলে রায় দেন, অনেকে এখনও এনিয়াক প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার বলে মনে করেন কারণ এটি পুরোপুরি কার্যকর ছিল সব দিক থেকে।
প্রথম স্টোরড প্রোগ্রাম কম্পিউটার
১৯৪৮ সালে এসএসইএম (স্মল-স্কেল এক্সপেরিমেন্টাল মেশিন), যা “বেবি” বা “ম্যানচেস্টার বেবি” নামেও পরিচিত, বৈদ্যুতিকভাবে একটি প্রোগ্রাম সংরক্ষণ এবং সম্পাদন করতে সক্ষম, প্রথম কম্পিউটার ছিল। এটি ফ্রেডেরিক উইলিয়ামস ডিজাইন করেছিলেন, এবং ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে জিওফ টুটিলের সহায়তায় তার পৃষ্ঠপোষকতায় টম কিলবার্ন এর পেছনে কাজ করেছিলেন। কিলবার্ন প্রথম বৈদ্যুতিকভাবে প্রোগ্রাম লিখেছিলেন, যা বিভাজনের পরিবর্তে বারবার মাইনাস ব্যবহার করে একটি ইন্টেগারের সর্বোচ্চ যথাযথ ফ্যাক্টর খুঁজে পায়। কিলবার্নের কার্যক্রম ১৯৪৮ সালের ২১ শে জুন কার্যকর করা হয়।
প্রথম কম্পিউটার কোম্পানি
প্রথম কম্পিউটার কোম্পানি ছিল ইলেকট্রনিক কন্ট্রোলস কোম্পানি এবং এটি ১৯৪৯ সালে জে প্রেসপার একর্ট এবং জন মাউচলি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, একই ব্যক্তি যারা ইএনআইএসি কম্পিউটার তৈরিতে সহায়তা করেছিলেন। পরে সংস্থাটির ইএমএসিসি বা একর্ট-মাউচলি কম্পিউটার কর্পোরেশনে নামকরণ করা হয়।
প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার
১৯৪২ সালে কনরাড জুস জেড ৪-এ কাজ শুরু করেন যা পরবর্তীতে প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার হিসেবে পরিণত হয়। কম্পিউটারটি ১৯৫০ সালের ১২ ই জুলাই সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি জুরিখের গণিতবিদ এডুয়ার্ড স্টিফেলকে বিক্রি করা হয়।
আইবিএম-এর প্রথম কম্পিউটার
১৯৫৩ সালের ৭ ই এপ্রিল আইবিএম প্রকাশ্যে ৭০১ চালু করে, এটি ই প্রথম বাণিজ্যিক বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটার কাকে বলে?
প্রথম ট্রানজিস্টর কম্পিউটার
টিএক্স-০ (ট্রান্সিস্টোরিজড এক্সপেরিমেন্টাল কম্পিউটার) ১৯৫৬ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে প্রদর্শিত প্রথম ট্রানজিস্টোরিজড কম্পিউটার।
প্রথম মিনি কম্পিউটার
১৯৬০ সালে ডিজিটাল ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন অনেক পিডিপি কম্পিউটারের মধ্যে প্রথম পিডিপি-১ প্রকাশ করে,যেগুলো প্রথম মিনি কম্পিউটার হিসেবে পরিচিত।
প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটার (পিসি)
১৯৭৫ সালে এড রবার্টস “ব্যক্তিগত কম্পিউটার” শব্দটি উচ্চারণ করেন যখন তিনি আলটায়ার ৮৮০০ চালু করেন। যদিও প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটারটি অনেকে কেনবাক-১ হিসেবে বিবেচনা করে, যা ১৯৭১ সালে প্রথম $৭৫০ এর বিনিময়ে চালু করা হয়। কম্পিউটারটি আলোর একটি সিরিজ চালু এবং বন্ধ করে ডেটা এবং আউটপুট ডেটা ইনপুট করার জন্য সুইচগুলির একটি সিরিজের উপর নির্ভর করে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি? হার্ডওয়্যার কত প্রকারের ও এদের কাজ কী?
প্রথম ল্যাপটপ বা পোর্টেবল কম্পিউটার
আইবিএম 5100 প্রথম পোর্টেবল কম্পিউটার, যা সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে বাজারে আসে। কম্পিউটারটির ওজন ছিল ৫৫ পাউন্ড এবং এতে ছিল পাঁচ ইঞ্চি সিআরটি ডিসপ্লে, টেপ ড্রাইভ, ১.৯ মেগাহার্টজ পাম প্রসেসর এবং ৬৪ কেবির RAM। ছবিতে আইবিএম ৫১০০ এর একটি বিজ্ঞাপন যা ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে সায়েন্টিফিক আমেরিকান সংখ্যা থেকে নেওয়া হয়েছে। ল্যাপটপ কি? ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায়?
কম্পিউটারের প্রকারভেদ
গঠন অনুযায়ী কম্পিউটার ৩ প্রকার। যথা:
- অ্যানালগ কম্পিউটার
- ডিজিটাল কম্পিউটার
- হাইব্রিড কম্পিউটার
আকার, দাম ও ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে ৪ প্রকার। যথা:
- সুপার কম্পিউটার
- মিনি কম্পিউটার
- মেইনফ্রেম কম্পিউটার
- মাইক্রোকম্পিউটার
মাইক্রো কম্পিউটার ২ প্রকার। যথা:
বর্তমানে কম্পিউটারের ব্যবহার
বর্তমানে কম্পিউটার এমন কাজ করে যা আমরা আগে কল্পনা করতেও পারতাম না। উদাহরণস্বরূপ, ওয়ার্ড প্রসেসরে চিঠি লিখা, যে কোনও সময় এটি পাঠানো, চেক বানানো, ফটোকপি করা এবং সেকেন্ডের মধ্যে এটি বিশ্বজুড়ে কাউকে পাঠানো। এই সমস্ত ক্রিয়াকলাপগুলি আগে করতে কয়েক মাস না হলেও কয়েক দিন তো লাগতোই। এই উদাহরণগুলি কম্পিউটার ব্যবহার এর ছোট নমুনা মাত্র। আজ, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
নিম্নে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হল:
ব্যাংক এবং আর্থিক কাজ
কম্পিউটার বিশ্বের সব ধরনের অর্থ পরিচালনার কাজে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। আর্থিক বাজারে কম্পিউটার কীভাবে ব্যবহার করা হয় তা নিচে দেওয়া হল।
এটিএম: এটিএম ব্যবহার করা মানেই হলো কম্পিউটার ব্যবহার করা।
ডিজিটাল মুদ্রা: ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার সময়, এটি একটি ডিজিটাল রেকর্ড হিসাবে সংরক্ষণ করা হয়, কম্পিউটার এই কাজটি করে।
ট্রেডিং: স্টক এবং পণ্য কম্পিউটার ব্যবহার করে ট্রেড করা হয়। এমনকি উন্নত অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এমন হাজার হাজার কম্পিউটার রয়েছে যা মানুষের সাহায্য ছাড়াই ট্রেডিং পরিচালনা করে।
ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান
ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য আরেকটি বড় খাত। ব্যবসায় কম্পিউটার কীভাবে ব্যবহার করা হয় তার কয়েকটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হল।
রেজিস্টার : যদি ব্যবসাটি কোনও পণ্য বিক্রির সাথে সম্পর্কিত হয় (যেমন, একটি মুদির দোকান), এক্ষেত্রে ক্যাশ রেজিস্টার, লেনদেন সম্পূর্ণ করতে কম্পিউটার, ব্যবহৃত হয়।
ওয়ার্কার্স কম্পিউটার : কিছু কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মচারীকে আলাদাভাবে কম্পিউটার বরাদ্দ করে যা তাদের কাজের রেকর্ড সঠিক ভাবে রাখতে সহায়তা করে।
সার্ভার : যখন কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার ব্যবহার করে, ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ স্থাপন করে, অথবা ই-মেইল এবং ফাইল পরিচালনা করে, তখন একটি সার্ভার কম্পিউটার সবকিছু পরিচালনা করতে ব্যবহৃত হয়।
বিশ্বজুড়ে সব ধরনের যোগাযোগ কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়। যোগাযোগ শিল্পে কম্পিউটার কীভাবে ব্যবহার করা হয় তার উদাহরণ নিচে দেওয়া হল।
স্মার্টফোন : স্মার্টফোন থাকা মানে হলো পকেটে একটি কম্পিউটার থাকা। আর স্যোশাল মিডিয়া, ইমেল তো যোগাযোগের সবচেয়ে বড় মাধ্যম এখন।
ই-মেইল : পোস্টাল মেইলের চেয়ে আজকাল বেশি ইলেকট্রনিক মেইল (ই-মেইল) পাঠানো হয়, এবং কম্পিউটার সেই ই-মেইলের সমস্ত কিছু পরিচালনার কাজ করে।
ভিওআইপি : আইপি কমিউনিকেশনের (ভিওআইপি) সমস্ত ভয়েস কল কম্পিউটার দ্বারা পরিচালনা এবং সম্পন্ন করা হয়।
কম্পিউটার-সহায়ক বক্তৃতা – যারা অক্ষম বা কথা বলতে পারে না তারা তাদের যোগাযোগে সহায়তা করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে। উদাহরণস্বরূপ, স্টিফেন হকিং যোগাযোগের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করতেন।
ভয়েস স্বীকৃতি : ভয়েস স্বীকৃতি রেকর্ড করা, অডিও পাঠ বা অন্যান্য তথ্যে অনুবাদ করতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
কিছু প্রযুক্তি (যেমন, জিপিএস এবং ইন্টারনেট) প্রাথমিকভাবে তৈরি করা হয়েছিল প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত উদ্দেশ্য সাধন করার নিমিত্তে। কম্পিউটার এখন প্রতিরক্ষা শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হয়ে কাজ করে।
এনক্রিপশন : প্রতিরক্ষা শিল্পে এনক্রিপ্ট যোগাযোগ গোপন রাখতে বা নিরাপদ যোগাযোগ স্থাপন করতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
জিপিএস: জিপিএস সহ কম্পিউটার ব্যবহার সামরিক বাহিনীকে মানুষ এবং সরঞ্জাম ট্র্যাক করতে দেয়, যা কিনা শত্রু পক্ষকে চিহ্নিত করে আক্রমন করতে সুবিধা দেয়।
কম্পিউটার-সহায়ক ফ্লাইট: আজকাল অনেক জেট এবং অন্যান্য বিমান পরিচালনার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
ড্রোন: ড্রোন এর কাজ করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
কম্পিউটার উন্নত হওয়ার সাথে সাথে শিক্ষা ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে কীভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করা যেতে পারে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো।
ইন্টারনেট : একজন শিক্ষার্থী ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হলে সে জ্ঞানের অফুরন্ত ভান্ডারের অ্যাক্সেস পায়। অনলাইনে কোর্স করা, দুর্লভ বই পড়া সহ আরও অনেক কাজ করতে পারে।
লার্নিং : কম্পিউটার শিক্ষার্থীদের জন্য ভিজ্যুয়াল লার্নিং সিলেবাস ডিজাইন তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটারের সাথে বৈদ্যুতিক হোয়াইটবোর্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা লাভ করছে।
রাইটিং : যদিও কলম, পেন্সিল বা এমনকি টাইপরাইটার ব্যবহার করে রিপোর্ট করা যেতে পারে, তবে কম্পিউটার প্রতিবেদন লেখা, বিন্যাস, সংরক্ষণ, শেয়ার এবং মুদ্রণ করা ইত্যাদি কাজকে আরও সহজ করে তোলে।
রেকর্ড রাখা: কম্পিউটার শিক্ষার্থীদের স্কোর ট্র্যাক করে, মেধাবী শিক্ষার্থীদের শনাক্ত করে এবং একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করে।
টেস্টিং: কম্পিউটার শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের পরীক্ষার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং শিক্ষার্থীদের ফলাফলের উপর নজর রাখতে সহায়তা করে।
কম্পিউটার ছাড়া, ইন্টারনেট অচল। কম্পিউটার কীভাবে ইন্টারনেট চালাতে সহায়তা করে তার কয়েকটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো।
ডিএনএস: যখন https://www.projuktibidda.info/ মতো একটি ইউআরএল টাইপ করা হয়, তখন একটি ডিএনএস এটিকে একটি আইপি ঠিকানায় (172.16.50.5) অনুবাদ করে, যা কম্পিউটারটিকে সার্ভারে নির্দেশ করে।
ওয়েব সার্ভার : প্রত্যেক ওয়েব পৃষ্ঠার জন্য ওয়েব সার্ভার বা কম্পিউটার প্রয়োজন।
প্রোগ্রাম : স্ক্রিপ্ট এবং প্রোগ্রাম চালানোর জন্য কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি সার্চ ইঞ্জিন, শপিং কার্ট বা ফোরাম এর প্রোগ্রামগুলির সংরক্ষণের নিমিত্তে একটি কম্পিউটারের প্রয়োজন।
সার্ভিস : ই-মেইল, এফটিপি এবং এসএসএইচ-এর মতো অন্যান্য সার্ভিস গুলির জন্যও কম্পিউটার প্রয়োজন হয়।
চিকিৎসা বা স্বাস্থ্য সেবা ক্ষেত্রেও কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি প্রতিদিন ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটার কীভাবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সাহায্য করে তার উদাহরণ নিচে দেওয়া হল।
মেডিকেল রেকর্ড : চিকিৎসা রেকর্ড ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। । এই ফাইলগুলি ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করা দ্রুত অ্যাক্সেস এবং চিকিৎসা তথ্য স্থানান্তরের অনুমতি দেয় যাতে ডাক্তাররা রোগীর ডিটেইলস জানতে পারে।
মনিটরিং : কম্পিউটার একজন রোগীকে পর্যবেক্ষণ করতে সহায়তা করে এবং জরুরি পরিস্থিতিতে কর্মীদের সতর্ক করতে পারে।
গবেষণা : চিকিৎসা গবেষণায় কম্পিউটার খুবই সহায়ক হয়।
রোগ নির্ণয়: কম্পিউটার রোগীর ইতিহাস এবং শর্ত সংগ্রহ থেকে শুরু করে তথ্যের ডাটাবেসের বিরুদ্ধে সেই তথ্য তুলনা করা পর্যন্ত রোগীর রোগ নির্ণয়ে সহায়তা করে।
সার্জারি : সার্জারি করতে কম্পিউটার এবং রোবট অস্ত্রোপচারের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে, যা নির্ভুল, দ্রুত এবং কম ঝুঁকি তে কাজ সাধন করে।
কম্পিউটার পরিবহনেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কম্পিউটার কীভাবে পরিবহন ক্ষেত্রকে সহায়তা করে তার কয়েকটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হল।
গাড়ি : বেশিরভাগই এটি উপলব্ধি করতে পারে না, তবে সমস্ত আধুনিক গাড়িতে আজ একাধিক কম্পিউটার থাকে যা যাননিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
ট্রাফিক লাইট: ট্র্যাফিক লাইট যা ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে তা সবই কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়।
জিপিএস: যে গাড়িগুলিতে জিপিএস ম্যাপিং সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাদের ডিসপ্লে এবং গণনা রুটের জন্য কম্পিউটার রয়েছে।
বিমান : যে বিমানগুলি প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ এবং পণ্য পরিবহনে সহায়তা করে সেগুলিতে কম্পিউটার এমন ভাভে সেট করা থাকে যা বিমান নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
পাবলিক পরিবহন: ট্রেন, বাস, সাবওয়ে, এবং সমস্ত ধরনের পাবলিক পরিবহন ট্র্যাফিক প্রবাহ পরিচালনা, অপারেশন পর্যবেক্ষণ এবং পেমেন্ট পরিচালনা করার জন্য কম্পিউটারের উপর অত্যন্ত নির্ভরশীল।
সেল্ফ-ড্রাইভিং গাড়ি : যদিও তুলনামূলকভাবে নতুন, স্বচালিত গাড়িগুলি ক্রমবর্ধমানভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এবং কীভাবে গাড়ি চালানো যায় সে সম্পর্কে সমস্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কম্পিউটার খুব ই সহায়ক।
মাল্টিমিডিয়া
কম্পিউটার ভিডিও এবং অডিওতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। চলচ্চিত্র এবং অডিও শিল্পে কম্পিউটার কীভাবে ব্যবহার করা হয় তার উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো।
ইডিটিং: একবার একটি চলচ্চিত্র, ভিডিও, গান, বা অডিও ট্র্যাক তৈরি হয়ে গেলে কম্পিউটার ফিল্ম বা অডিও ট্র্যাকে ম্যানুয়ালি কাট করার পরিবর্তে সেই মিডিয়া সম্পাদনা করতে পারে।
সিজিআই : কম্পিউটার অ্যানিমেশন এবং সিজিআই বড় বাজেটের চলচ্চিত্রে নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে। এই প্রভাবগুলি তৈরি করতে কম্পিউটার এবং কখনো কখনো সার্ভার ব্যবহার করা হয়।
ম্যানিপুলেশন : কম্পিউটার ছবি, ভিডিও এবং অডিও ম্যানিপুলেট করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ একটি ছবি থেকে উপাদানগুলি যোগ বা অপসারণ করতে অ্যাডোব ফটোশপ ব্যবহার করতে পারে।
রেকর্ডিং এবং প্লেব্যাক : কম্পিউটার অডিও ট্র্যাকগুলির রেকর্ডিং-এ সহায়ক হিসেবে এবং তারপরে বেছে বেছে প্রতিটি অডিও ট্র্যাক প্লেব্যাক করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
সৃষ্টি : কম্পিউটার নতুন মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী তৈরিতে সহায়তা করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি কম্পিউটারে ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন, ত্রিমাত্রিক মডেল বা একটি টেকনো অডিও ট্র্যাক তৈরি করা যেতে পারে। একটি ত্রিমাত্রিত মডেল তৈরি করার পরে, একটি 3ডি প্রিন্টারও একটি পণ্য তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
আজকের স্মার্ট টিভি, ডিভিডি প্লেয়ার, ডিভিআর ইত্যাদিতে ডিভাইসটিকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করতে, অ্যাপগুলি চালাতে এবং আরও অনেক কিছু তে কম্পিউটিং সার্কিট রয়েছে।
কিছু সমস্যা এতটাই জটিল যে মানুষের পক্ষে গণনা করা অসম্ভব বা গণনা করতে খুব বেশি সময় লাগবে। কম্পিউটার সময়মতো এই জটিল সমস্যাগুলি সমাধান করতে সহায়তা করে।
আবহাওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী : পৃথিবীতে একটি অত্যন্ত জটিল আবহাওয়া সিস্টেম রয়েছে, এবং কম্পিউটার সমস্ত ভেরিয়েবল সংগ্রহ করে এবং আবহাওয়ার প্রতিবেদন তৈরি করে।
পণ্য সিমুলেশন : কিছু পণ্য ইম্প্রুভমেন্টে যাওয়ার আগে, কম্পিউটার সিমুলেট করে কীভাবে তারা বাস্তব জগতে কাজ করবে।
বিগ ডেটা সিমুলেশন : কম্পিউটারের মাধ্যমে সস্তা ডেটা স্টোরেজ সংস্থাগুলি এখন প্রচুর পরিমাণে ডেটা সঞ্চয় করতে পারে।
কম্পিউটার ব্যবহারের সুবিধা
মানুষ কম্পিউটারের উপর এখন প্রচুর নির্ভরশীল। কম্পিউটার আমাদের জীবনের প্রায় প্রতিটি দিককে প্রভাবিত করে। যদিও কম্পিউটার ব্যবহারের অসুবিধা রয়েছে, আমরা বিশ্বাস করি যে সুবিধাগুলি তার চেয়ে অনেক বেশি।
১. উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
কম্পিউটার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করতে সহায়তা করে। সংরক্ষণ, সম্পাদনা, শেয়ার, এবং নথি এবং অক্ষর মুদ্রণ. এই কাজগুলি ও সুন্দর ভাবে করতে পারে।
২. ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ করে
একটি কম্পিউটারকে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করা মানে হলো এক টি সম্ভাবনাকে আনলক করা। একবার সংযুক্ত হয়ে গেলে, ইচ্ছে মতো এক্সেস করা যায়।
৩. বিপুল পরিমাণ তথ্য সংরক্ষণ করে
কম্পিউটার প্রচুর পরিমাণে তথ্য সংরক্ষণ এবং অ্যাক্সেস করতে সক্ষম। উদাহরণস্বরূপ, ই-বুক পাঠকদের নিমিত্তে কম্পিউটার শত বা হাজার হাজার বই সংরক্ষণ করতে পারে।
এছাড়া ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে বই, নথি, সিনেমা, ছবি এবং গান সংরক্ষণ করে,যাতে ডিভাইসগুলির মধ্যে তথ্য অনুসন্ধান এবং ভাগ করে নিয়ে দ্রুত তার কী প্রয়োজন তা খুঁজে পাওয়া যায়। এটি মিডিয়ার অ-ডিজিটাল সংস্করণ তৈরিতে ব্যবহৃত কাগজের প্রয়োজনীয়তা দূর করে।
৪. তথ্যের মাধ্যমে বাছাই,, সংগঠিত এবং অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে
পূর্ববর্তী উদাহরণে দেখা গেছে যে, কম্পিউটার হাজার হাজার বই সংরক্ষণ করার ক্ষমতা রাখে। একবার কোনো বই কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা হলে, সেগুলো বিভাগগুলিতে বাছাই করা যেতে পারে, বর্ণানুক্রমিক করা যেতে পারে এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে কী খুঁজছে তা খুঁজে পেতে অনুসন্ধান করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ক্যান্সারের জন্য স্ক্রিনকে সহায়তা করার জন্য ডিজাইন করা কম্পিউটার সফটওয়্যার রয়েছে।
৫. সবাইকে কানেক্টেড রাখে।
কম্পিউটার ই-মেইল এবং সামাজিক নেটওয়ার্কিংএর মাধ্যমে প্রত্যেককে দূরপাল্লার বন্ধু এবং পরিবারের সাথে কানেক্টেড রাখতে সহায়তা করে। কেউ স্কাইপের মতো অনলাইন ফোরাম, চ্যাট এবং ভিওআইপি পরিষেবার মাধ্যমে এই আগ্রহ ভাগ করে নেওয়ার জন্য আরও লক্ষ লক্ষ লোকের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারে। ইন্টারনেটে যোগাযোগ সম্পর্কে আরেকটি দুর্দান্ত বিষয় হলো এটি অন্যান্য ধরনের যোগাযোগের তুলনায় দ্রুত।
৬. অর্থ উপার্জন করতে সহায়তা করে
যখন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকে, তখন কম্পিউটার বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে সহায়তা করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করা এবং চালানো একটি অফলাইন দোকান থাকার চেয়ে সস্তা। এছাড়াও, একবার অনলাইনে, স্টোর বা পণ্য একটি বিশ্বব্যাপী শ্রোতা হয়ে গেলে বিশ্বের যে কারোর কাছে বিক্রি করা যায়।
৭. কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে
কীভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয় তা জানা অথবা কম্পিউটার থাকা কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র বিস্তার করে এবং এমনকি বাড়ি থেকেও আয় করার সুযোগ করে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০২০ সালের কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবে, অনেক অফিসের বাড়ি থেকে কাজ করার জন্য তাদের কর্মীদের প্রয়োজন ছিল। কীভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয় তা জানা থাকার কারণে এবং বাড়িতে কম্পিউটার থাকাতে অনেক অফিস কর্মীকে সঙ্কটে সময়ও তাদের কাজ চালিয়ে যেতে পেরেছিল।
৮. মানুষের ক্ষমতা উন্নত করে
কম্পিউটার ব্যবহার করে বানান, শব্দভাণ্ডার, ব্যাকরণ.গণিত সমাধান, মেমরি ইত্যাদির মতো ক্ষমতা উন্নত করা যায়, অথবা কম্পিউটার তার কঠিন সময়ে সহকারী হিসেবে একজনকে সহায়তা যায়।
কম্পিউটার ব্যবহারের অসুবিধা
- কার্পাল টানেল এবং চোখের চাপ : কম্পিউটারের প্রচুর ইউজের ফলে কার্পাল টানেল সিন্ড্রোমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায় যা চোখের স্টেইন বাড়ায়।
- কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে অনেক ক্ষণ বসে থাকলে বেক পেইন হয়।
- কম মনোযোগ স্প্যান এবং খুব বেশি মাল্টিটাস্কিং এর কারণে কম্পিউটার ডিভাইস এবং ইন্টারনেটের সাথে, মানুষ তাৎক্ষণিক পরিতৃপ্তির প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে, যা মানসিক ক্ষমতা গুলো কে হ্রাস করে। .
- শেখার পরিধি কে সীমিত করে ফেলে অনেয়া সময় অথবা একটি নির্ভরশীলতা তৈরি করে তবে তা সম্পূর্ণ ইউজারের উপর ডিপেন্ড করে।
- গোপনীয়তা হারানোর সম্ভাবনা থাকে অনেক সময়। কম্পিউটার এত ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ করার সাথে সাথে, এটি অন্যদের হাতে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এই বিশেষণে বিশেষায়িত করে যেতে পারে এর দক্ষতা, বিকল্প সমাধান ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে। কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা শিখে এবং মানিয়ে নেয় তা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিংয়ের উদীয়মান ক্ষেত্রের অংশ। সুতরাং কম্পিউটারের যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করে নিজেরদের মেধা এবং কর্ম ক্ষমতা বিকাশে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
ন্যানো টেকনোলজি কি? ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহার
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি, fahima afreen moon.
একটা সময় মানুষ পাথর কিংবা চামড়ায় লিখতো। তারপর বই। আর সেই বই পড়া জাতির থেকে আমরা স্মার্টফোনে ব্লগ পড়া জাতিতে পরিণত হয়েছি। ভবিষ্যৎ হয়তো আরও উন্নত কিছু আসবে। সেই অপেক্ষায়...
Related Posts
সংবিধান মনে রাখার কৌশল
Leave a Reply Cancel reply
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.
You might also like
জমির খতিয়ান বের করার নিয়ম
ক্রিপ্টোকারেন্সি কি? ক্রিপ্টোকারেন্সি কিভাবে কাজ করে?
কম্পিউটার কীভাবে কাজ করে
গুগলে চাকরির যোগ্যতা
কোন কোন ব্র্যান্ডের ফোনের ক্যামেরা ভালো?
ভাইরাস কাটার সফটওয়্যার ডাউনলোড
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ রচনা লিখন
জেনে রাখুন, পুলিশের পদক্রম ও বেতন সাথে পুলিশ র্যাংক ব্যাজ, তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত, বৈধভাবে paypal একাউন্ট খোলার নিয়ম, উপসর্গ মনে রাখার কৌশল.
- Terms And Conditions
- Privacy Policy
© 2022 ProjuktiBidda - All rights reserved
Welcome Back!
Login to your account below
Remember Me
Create New Account!
Fill the forms below to register
Retrieve your password
Please enter your username or email address to reset your password.
IMAGES
VIDEO